রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের কাছে রাশিয়ার আকাশসীমায় ঘটে যাওয়া ‘দুঃখজনক ঘটনার’ জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। আজ শনিবার ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, ইউক্রেনের ড্রোন হামলা প্রতিহত করতে গিয়ে ভুলবশত যাত্রীবাহী ওই উড়োজাহাজটি ভূপাতিত হয়।
গত বুধবার আজারবাইজান এয়ারলাইনসের উড়োজাহাজটি বাকু থেকে রাশিয়ার গ্রোজনি যাচ্ছিল। তবে গন্তব্যে পৌঁছানোর আগেই কাজাখস্তানের আক্তাউয়ের কাছাকাছি একটি স্থানে বিধ্বস্ত হয়। বিধ্বস্ত হওয়ার আগে উড়োজাহাজটি জরুরি অবতরণের জন্য অনুরোধ করেছিল। এ ঘটনায় আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজে থাকা ৬৭ জন যাত্রী ও ক্রুদের মধ্যে অন্তত ৩৮ জন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ১৬ জন ছিলেন রুশ নাগরিক।
দুর্ঘটনার পর কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করে আজারবাইজান। এই তদন্তকারী প্রতিনিধিদের মধ্যে চারজন কর্মকর্তা গত বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পেছনে রাশিয়ার সামরিক প্রতিরক্ষাব্যবস্থার হাত রয়েছে।
তবে শুরুতে এসব অভিযোগের বিরুদ্ধে সতর্ক বার্তা উচ্চারণ করেছিল রুশ কর্তৃপক্ষ। ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়, কাজাখস্তানে রাশিয়াগামী উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে অনুমাননির্ভর তথ্য প্রচারের বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত।
আজ শনিবার ক্রেমলিনের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, পুতিন আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট আলিয়েভকে ফোন করে ‘গভীর শোক ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন’। নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
আজারবাইজানের তদন্তে জানা গেছে, উড়োজাহাজের ফিউজিলাজে বাইরে থেকে আসা বস্তু বিদ্ধ হয়ে ছিল, যা বিমানটির ভেতরে ঢুকে ক্ষতি করেছে। ক্রেমলিন জানায়, এই ঘটনার জন্য বেসামরিক ও সামরিক বিশেষজ্ঞদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
মূলত, ইউক্রেনের ড্রোন হামলার সময় থেকে রাশিয়ার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয়। এই দুর্ঘটনার পর বোঝা যায়, যুদ্ধক্ষেত্র থেকে শত শত মাইল দূরে থাকা সিভিল এভিয়েশনও রাশিয়ার আকাশ প্রতিরক্ষার ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
তবে এ ধরনের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে। ২০১৪ সালে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ইউক্রেনের আকাশে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা ভূপাতিত হয়। ২০২০ সালে একটি ইউক্রেনীয় বিমান গুলি করে ভূপাতিত করে ইরানের বিপ্লবী গার্ড।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের কাছে রাশিয়ার আকাশসীমায় ঘটে যাওয়া ‘দুঃখজনক ঘটনার’ জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। আজ শনিবার ক্রেমলিন এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, ইউক্রেনের ড্রোন হামলা প্রতিহত করতে গিয়ে ভুলবশত যাত্রীবাহী ওই উড়োজাহাজটি ভূপাতিত হয়।
গত বুধবার আজারবাইজান এয়ারলাইনসের উড়োজাহাজটি বাকু থেকে রাশিয়ার গ্রোজনি যাচ্ছিল। তবে গন্তব্যে পৌঁছানোর আগেই কাজাখস্তানের আক্তাউয়ের কাছাকাছি একটি স্থানে বিধ্বস্ত হয়। বিধ্বস্ত হওয়ার আগে উড়োজাহাজটি জরুরি অবতরণের জন্য অনুরোধ করেছিল। এ ঘটনায় আজারবাইজান এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজে থাকা ৬৭ জন যাত্রী ও ক্রুদের মধ্যে অন্তত ৩৮ জন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ১৬ জন ছিলেন রুশ নাগরিক।
দুর্ঘটনার পর কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করে আজারবাইজান। এই তদন্তকারী প্রতিনিধিদের মধ্যে চারজন কর্মকর্তা গত বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পেছনে রাশিয়ার সামরিক প্রতিরক্ষাব্যবস্থার হাত রয়েছে।
তবে শুরুতে এসব অভিযোগের বিরুদ্ধে সতর্ক বার্তা উচ্চারণ করেছিল রুশ কর্তৃপক্ষ। ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়, কাজাখস্তানে রাশিয়াগামী উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে অনুমাননির্ভর তথ্য প্রচারের বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত।
আজ শনিবার ক্রেমলিনের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, পুতিন আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট আলিয়েভকে ফোন করে ‘গভীর শোক ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন’। নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
আজারবাইজানের তদন্তে জানা গেছে, উড়োজাহাজের ফিউজিলাজে বাইরে থেকে আসা বস্তু বিদ্ধ হয়ে ছিল, যা বিমানটির ভেতরে ঢুকে ক্ষতি করেছে। ক্রেমলিন জানায়, এই ঘটনার জন্য বেসামরিক ও সামরিক বিশেষজ্ঞদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
মূলত, ইউক্রেনের ড্রোন হামলার সময় থেকে রাশিয়ার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয়। এই দুর্ঘটনার পর বোঝা যায়, যুদ্ধক্ষেত্র থেকে শত শত মাইল দূরে থাকা সিভিল এভিয়েশনও রাশিয়ার আকাশ প্রতিরক্ষার ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
তবে এ ধরনের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে। ২০১৪ সালে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ইউক্রেনের আকাশে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা ভূপাতিত হয়। ২০২০ সালে একটি ইউক্রেনীয় বিমান গুলি করে ভূপাতিত করে ইরানের বিপ্লবী গার্ড।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪০ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে