ইউক্রেনে রাশিয়ার ড্রোন ব্যবহারের তদন্তের আহ্বানে সাড়া দিয়েছে জাতিসংঘ। এই তদন্তের বিরুদ্ধে জাতিসংঘকে সতর্ক করেছে রাশিয়া। তারা জাতিসংঘের মহাসচিবকে তদন্ত থেকে বিরত থাকতে আহ্বান করেছে। বলা হচ্ছে, যে ড্রোনগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে, তা ইরান থেকে এসেছে এবং দেশটি জাতিসংঘের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করেছে। আল-জাজিরার খবরে এমনটি বলা হয়েছে।
গত সোমবার কিয়েভে একটি হামলায় কমপক্ষে পাঁচজন নিহত হওয়ার এবং পাওয়ার স্টেশন ও অন্যান্য বেসামরিক অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতির পরে ড্রোনের বিষয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক ডেকেছিল যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য।
ইউক্রেন বলছে, তাদের সামরিক বাহিনী এক মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে ২২০টিরও বেশি ইরানি ড্রোন গুলি করে ধ্বংস করেছে, যা আনুষ্ঠানিকভাবে আনক্রুড এরিয়াল ভেহিক্যাল (UAV) নামে পরিচিত। এর কিছু ধ্বংসাবশেষ সংগ্রহ করা হয়েছে, যা দেখার জন্য জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে ইউক্রেনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
গতকাল বুধবার নিরাপত্তা পরিষদের এক বৈঠকের পর জাতিসংঘে নিয়োজিত রাশিয়ার উপরাষ্ট্রদূত দিমিত্রি পলিয়ানস্কি জোর দিয়ে বলেছেন, যে অস্ত্র-গুলি রাশিয়ায় তৈরি করা হয়েছিল বলা হচ্ছে, তা ‘ভিত্তিহীন’। এই ষড়যন্ত্রতত্ত্বের নিন্দা জানিয়েছেন তিনি।
সাংবাদিকদের দিমিত্রি পলিয়ানস্কি বলেছেন, ‘গুতেরেস ও তাঁর কর্মীদের কোনো অবৈধ তদন্তে জড়িত হওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছি। অন্যথায় তাদের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে, তাদের কাছে প্রমাণ রয়েছে যে ইরান রাশিয়াকে শাহেদ-১৩৬ ড্রোন কম দামে সরবরাহ করেছিল, যা অবতরণের সময় বিস্ফোরিত হয়। ওয়াশিংটন বলেছে, যেকোনো অস্ত্র হস্তান্তর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের রেজল্যুশন ২২৩১-এর লঙ্ঘন, যা ২০১৫ সালের জয়েন্ট কম্প্রিহেনসিভ প্ল্যান অব অ্যাকশনের (JCPOA) অংশ, যা এখন ইরানের পারমাণবিক কর্মকাণ্ড রোধ করতে এবং দেশটিকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করা থেকে বিরত রাখার জন্য একটি মরিবন্ড চুক্তি।
তেহরান রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহ করার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেছে, ‘তারা এই অভিযোগগুলো পরিষ্কার করার জন্য ইউক্রেনের সঙ্গে সংলাপ ও আলোচনার জন্য প্রস্তুত ছিল।’ একই সময়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা বলেছিলেন, তেহরানের সঙ্গে ইউক্রেনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত।
গতকাল বুধবার জাতিসংঘে নিয়োজিত ইরানের দূত আমির সাইদ ইরাভানি ড্রোন স্থানান্তরের বিষয়কে ‘ভিত্তিহীন ও অপ্রমাণিত দাবি’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, তেহরান যুদ্ধের বিষয়ে ভোটে বিরত ছিল, এই সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান চায় তেহরান।
ইরাভানি বলেছিলেন, গুতেরেসকে তদন্তের জন্য ইউক্রেনের আমন্ত্রণের কোনো আইনি ভিত্তি নেই। তিনি আরও বলেন, ইরান দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, আনক্রুড এরিয়াল ভেহিকেলসহ (UAV) কোনো অস্ত্র রপ্তানি রেজল্যুশন ২২৩১ লঙ্ঘন করে না।
ইউক্রেনে রাশিয়ার ড্রোন ব্যবহারের তদন্তের আহ্বানে সাড়া দিয়েছে জাতিসংঘ। এই তদন্তের বিরুদ্ধে জাতিসংঘকে সতর্ক করেছে রাশিয়া। তারা জাতিসংঘের মহাসচিবকে তদন্ত থেকে বিরত থাকতে আহ্বান করেছে। বলা হচ্ছে, যে ড্রোনগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে, তা ইরান থেকে এসেছে এবং দেশটি জাতিসংঘের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করেছে। আল-জাজিরার খবরে এমনটি বলা হয়েছে।
গত সোমবার কিয়েভে একটি হামলায় কমপক্ষে পাঁচজন নিহত হওয়ার এবং পাওয়ার স্টেশন ও অন্যান্য বেসামরিক অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতির পরে ড্রোনের বিষয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক ডেকেছিল যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য।
ইউক্রেন বলছে, তাদের সামরিক বাহিনী এক মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে ২২০টিরও বেশি ইরানি ড্রোন গুলি করে ধ্বংস করেছে, যা আনুষ্ঠানিকভাবে আনক্রুড এরিয়াল ভেহিক্যাল (UAV) নামে পরিচিত। এর কিছু ধ্বংসাবশেষ সংগ্রহ করা হয়েছে, যা দেখার জন্য জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে ইউক্রেনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
গতকাল বুধবার নিরাপত্তা পরিষদের এক বৈঠকের পর জাতিসংঘে নিয়োজিত রাশিয়ার উপরাষ্ট্রদূত দিমিত্রি পলিয়ানস্কি জোর দিয়ে বলেছেন, যে অস্ত্র-গুলি রাশিয়ায় তৈরি করা হয়েছিল বলা হচ্ছে, তা ‘ভিত্তিহীন’। এই ষড়যন্ত্রতত্ত্বের নিন্দা জানিয়েছেন তিনি।
সাংবাদিকদের দিমিত্রি পলিয়ানস্কি বলেছেন, ‘গুতেরেস ও তাঁর কর্মীদের কোনো অবৈধ তদন্তে জড়িত হওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছি। অন্যথায় তাদের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে, তাদের কাছে প্রমাণ রয়েছে যে ইরান রাশিয়াকে শাহেদ-১৩৬ ড্রোন কম দামে সরবরাহ করেছিল, যা অবতরণের সময় বিস্ফোরিত হয়। ওয়াশিংটন বলেছে, যেকোনো অস্ত্র হস্তান্তর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের রেজল্যুশন ২২৩১-এর লঙ্ঘন, যা ২০১৫ সালের জয়েন্ট কম্প্রিহেনসিভ প্ল্যান অব অ্যাকশনের (JCPOA) অংশ, যা এখন ইরানের পারমাণবিক কর্মকাণ্ড রোধ করতে এবং দেশটিকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করা থেকে বিরত রাখার জন্য একটি মরিবন্ড চুক্তি।
তেহরান রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহ করার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেছে, ‘তারা এই অভিযোগগুলো পরিষ্কার করার জন্য ইউক্রেনের সঙ্গে সংলাপ ও আলোচনার জন্য প্রস্তুত ছিল।’ একই সময়ে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা বলেছিলেন, তেহরানের সঙ্গে ইউক্রেনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিত।
গতকাল বুধবার জাতিসংঘে নিয়োজিত ইরানের দূত আমির সাইদ ইরাভানি ড্রোন স্থানান্তরের বিষয়কে ‘ভিত্তিহীন ও অপ্রমাণিত দাবি’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, তেহরান যুদ্ধের বিষয়ে ভোটে বিরত ছিল, এই সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান চায় তেহরান।
ইরাভানি বলেছিলেন, গুতেরেসকে তদন্তের জন্য ইউক্রেনের আমন্ত্রণের কোনো আইনি ভিত্তি নেই। তিনি আরও বলেন, ইরান দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, আনক্রুড এরিয়াল ভেহিকেলসহ (UAV) কোনো অস্ত্র রপ্তানি রেজল্যুশন ২২৩১ লঙ্ঘন করে না।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে