যুক্তরাষ্ট্রকে ‘প্রকৃত মিথ্যার সাম্রাজ্য’ বলে আখ্যা দিয়েছে চীন। দেশটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র মিথ্যার সাহায্য নিয়ে নোংরাভাবে বিশ্বে তার প্রভাব চিরস্থায়ী করতে চায়। পাশাপাশি চীন তার বিরুদ্ধে আনীত যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগও—চীন বিশ্বজুড়ে তথ্যকে ম্যানিপুলেট করছে—অস্বীকার করেছে। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের কিছু মানুষ মনে করে যে, তাঁরা যতক্ষণ পর্যন্ত মিথ্যা তথ্য উৎপাদন করে যেতে পারবে, ততক্ষণই তাঁরা তথ্যযুদ্ধে এগিয়ে থাকবে। কিন্তু পৃথিবীর মানুষ অন্ধ নয়।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিনিয়তই বিশ্বের মানুষ জেনে যাচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্র মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তাদের প্রভাব চিরস্থায়ী করতে চাইছে।’
যুক্তরাষ্ট্র স্নায়ুযুদ্ধের সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ভুল তথ্য প্রচার ও নিজের সুবিধার্থে অনেক কিছুতেই কারসাজি করেছে এমন হাজারো উদাহরণ রয়েছে উল্লেখ করে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘অপারেশন মকিংবার্ড থেকে শুরু করে হোয়াইট হেলমেটস নামে তাঁরা বিভিন্ন সময়ে তথ্যের কারসাজি করেছে। এমনকি চীনের জিনজিয়াং নীতি নিয়েও তাঁরা একই কাজ করেছে। সময়ের সঙ্গে বিষয়গুলো প্রমাণিত হয়েছে এবং এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র প্রকৃতপক্ষে এক মিথ্যার সাম্রাজ্য।’
উল্লেখ্য, অপারেশন মকিংবার্ড হলো যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি পরিচালিত এমন একটি কৌশলগত অবস্থান, যার মাধ্যমে স্নায়ুযুদ্ধের সময় গণমাধ্যমকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে কারসাজির তথ্য সরবরাহ করা হতো। অন্যদিকে হোয়াইট হেলমেটস হলো চলতি শতকের শুরুর দিকে ইরাক ও সিরিয়ায় আক্রমণ চালানোর অজুহাত তৈরির লক্ষ্যে তথ্যের কারসাজি।
এর আগে গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গ্লোবাল এনগেজমেন্ট সেন্টার এক প্রতিবেদনে অভিযোগ করে যে, বেইজিং বিশ্বজুড়ে নিজের স্বার্থ হাসিলে তথ্যের কারসাজি করতে প্রতিবছর কয়েক বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। এ ক্ষেত্রে চীন বৈশ্বিক তথ্যপ্রবাহকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিতে প্রতারণা ও জবরদস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রকে ‘প্রকৃত মিথ্যার সাম্রাজ্য’ বলে আখ্যা দিয়েছে চীন। দেশটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র মিথ্যার সাহায্য নিয়ে নোংরাভাবে বিশ্বে তার প্রভাব চিরস্থায়ী করতে চায়। পাশাপাশি চীন তার বিরুদ্ধে আনীত যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগও—চীন বিশ্বজুড়ে তথ্যকে ম্যানিপুলেট করছে—অস্বীকার করেছে। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের কিছু মানুষ মনে করে যে, তাঁরা যতক্ষণ পর্যন্ত মিথ্যা তথ্য উৎপাদন করে যেতে পারবে, ততক্ষণই তাঁরা তথ্যযুদ্ধে এগিয়ে থাকবে। কিন্তু পৃথিবীর মানুষ অন্ধ নয়।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রতিনিয়তই বিশ্বের মানুষ জেনে যাচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্র মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তাদের প্রভাব চিরস্থায়ী করতে চাইছে।’
যুক্তরাষ্ট্র স্নায়ুযুদ্ধের সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ভুল তথ্য প্রচার ও নিজের সুবিধার্থে অনেক কিছুতেই কারসাজি করেছে এমন হাজারো উদাহরণ রয়েছে উল্লেখ করে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘অপারেশন মকিংবার্ড থেকে শুরু করে হোয়াইট হেলমেটস নামে তাঁরা বিভিন্ন সময়ে তথ্যের কারসাজি করেছে। এমনকি চীনের জিনজিয়াং নীতি নিয়েও তাঁরা একই কাজ করেছে। সময়ের সঙ্গে বিষয়গুলো প্রমাণিত হয়েছে এবং এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র প্রকৃতপক্ষে এক মিথ্যার সাম্রাজ্য।’
উল্লেখ্য, অপারেশন মকিংবার্ড হলো যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি পরিচালিত এমন একটি কৌশলগত অবস্থান, যার মাধ্যমে স্নায়ুযুদ্ধের সময় গণমাধ্যমকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে কারসাজির তথ্য সরবরাহ করা হতো। অন্যদিকে হোয়াইট হেলমেটস হলো চলতি শতকের শুরুর দিকে ইরাক ও সিরিয়ায় আক্রমণ চালানোর অজুহাত তৈরির লক্ষ্যে তথ্যের কারসাজি।
এর আগে গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গ্লোবাল এনগেজমেন্ট সেন্টার এক প্রতিবেদনে অভিযোগ করে যে, বেইজিং বিশ্বজুড়ে নিজের স্বার্থ হাসিলে তথ্যের কারসাজি করতে প্রতিবছর কয়েক বিলিয়ন ডলার খরচ করছে। এ ক্ষেত্রে চীন বৈশ্বিক তথ্যপ্রবাহকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিতে প্রতারণা ও জবরদস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে