রাশিয়ার সঙ্গে চীনের বিশ্বস্ত সম্পর্ক দায় নয় বরং সম্পদ এবং ইউক্রেন সংকটসহ বিশ্বের যেকোনো সংকটে চীন সমাধানের অংশ, সমস্যার নয়। রোববার যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত শিন গ্যাং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজের ‘ফেইস দা নেশন’ শীর্ষক এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারের সময় এ কথা বলেছেন। সোমবার চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম সিজিটিএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউক্রেন যুদ্ধ সম্পর্কে চীনের অবস্থান পরিষ্কার করে শিন গ্যাং বলেন, ‘আমরা সব সময়ই যুদ্ধের বিরুদ্ধে, সংকট কাটিয়ে উঠতে আমরা সবকিছু করব। চীন যা করছে তা হলো—খাবার, ওষুধ, ঘুমানোর ব্যাগ, শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ, কোনো পক্ষের কাছে অস্ত্র কিংবা গোলাবারুদ নয়।’ এ সময় গ্যাং, রাশিয়াকে চীনের সামরিক সহায়তা দিচ্ছে এমন দাবিকে মিথ্যা তথ্য বলে আখ্যা দেন।
রাশিয়ার সঙ্গে চীনের সম্পর্কের বিষয়ে শিন বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ উপায়ে আন্তর্জাতিক সংকট সমাধানের প্রেক্ষাপটে রাশিয়ার সঙ্গে চীনের বিশ্বস্ত সম্পর্ক কোনো দায় নয়, বরং সম্পদ।’ এ সময় গ্যাং সংকটের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তিতে চীনের অনন্য ভূমিকা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, ‘রাশিয়ার সঙ্গে যেমন চীনের সুসম্পর্ক রয়েছে তেমনি ইউক্রেনের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক রয়েছে। চীন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখে। এগুলো চীনকে যে কোনো সংকটে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম করে তোলে।’
চীন শান্তি আলোচনার জন্য চেষ্টা ও অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাবে উল্লেখ করে শিন গ্যাং আরও বলেন, ‘আমাদের প্রজ্ঞা দরকার, সাহস দরকার এবং ভালো কূটনীতি দরকার।’
বেইজিং মস্কোকে আর্থিক সহায়তা দেবে কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে শিন গ্যাং বলেন, ‘রাশিয়ার সঙ্গে চীনের বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক, আর্থিক এবং জ্বালানি খাতের সহযোগিতা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়ম ও আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতে গঠিত এবং এগুলো দুটি সার্বভৌম দেশের মধ্যে স্বাভাবিক ব্যবসায়িক সম্পর্ক।’
রাশিয়ার সঙ্গে চীনের বিশ্বস্ত সম্পর্ক দায় নয় বরং সম্পদ এবং ইউক্রেন সংকটসহ বিশ্বের যেকোনো সংকটে চীন সমাধানের অংশ, সমস্যার নয়। রোববার যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত শিন গ্যাং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজের ‘ফেইস দা নেশন’ শীর্ষক এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারের সময় এ কথা বলেছেন। সোমবার চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম সিজিটিএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউক্রেন যুদ্ধ সম্পর্কে চীনের অবস্থান পরিষ্কার করে শিন গ্যাং বলেন, ‘আমরা সব সময়ই যুদ্ধের বিরুদ্ধে, সংকট কাটিয়ে উঠতে আমরা সবকিছু করব। চীন যা করছে তা হলো—খাবার, ওষুধ, ঘুমানোর ব্যাগ, শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ, কোনো পক্ষের কাছে অস্ত্র কিংবা গোলাবারুদ নয়।’ এ সময় গ্যাং, রাশিয়াকে চীনের সামরিক সহায়তা দিচ্ছে এমন দাবিকে মিথ্যা তথ্য বলে আখ্যা দেন।
রাশিয়ার সঙ্গে চীনের সম্পর্কের বিষয়ে শিন বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ উপায়ে আন্তর্জাতিক সংকট সমাধানের প্রেক্ষাপটে রাশিয়ার সঙ্গে চীনের বিশ্বস্ত সম্পর্ক কোনো দায় নয়, বরং সম্পদ।’ এ সময় গ্যাং সংকটের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তিতে চীনের অনন্য ভূমিকা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, ‘রাশিয়ার সঙ্গে যেমন চীনের সুসম্পর্ক রয়েছে তেমনি ইউক্রেনের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক রয়েছে। চীন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রাখে। এগুলো চীনকে যে কোনো সংকটে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম করে তোলে।’
চীন শান্তি আলোচনার জন্য চেষ্টা ও অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাবে উল্লেখ করে শিন গ্যাং আরও বলেন, ‘আমাদের প্রজ্ঞা দরকার, সাহস দরকার এবং ভালো কূটনীতি দরকার।’
বেইজিং মস্কোকে আর্থিক সহায়তা দেবে কিনা এমন এক প্রশ্নের জবাবে শিন গ্যাং বলেন, ‘রাশিয়ার সঙ্গে চীনের বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক, আর্থিক এবং জ্বালানি খাতের সহযোগিতা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়ম ও আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতে গঠিত এবং এগুলো দুটি সার্বভৌম দেশের মধ্যে স্বাভাবিক ব্যবসায়িক সম্পর্ক।’
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৮ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৯ ঘণ্টা আগে