মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চির বিরুদ্ধে এবার নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ এনেছে জান্তা সরকার। তিনি ছাড়া আরও ১৫ জনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ আনা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ‘গ্লোবাল নিউ লাইট’ এ খবর জানিয়েছে।
এএফপি জানায়, সু চিসহ ১৬ জনকে নির্বাচনে জালিয়াতি এবং বেআইনি কাজে জড়িত থাকায় অভিযুক্ত করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে নিউ লাইটের খবরে। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট এবং নির্বাচন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান।
গত বছরের নভেম্বরে মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হয় সু চির দল ‘ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি’। নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ আনলেও দাবির পক্ষে শক্তিশালী প্রমাণ দিতে পারেনি জান্তা সরকার। অন্যদিকে নির্বাচন যথেষ্ট সুষ্ঠু হয়েছে বলে মত দিয়েছেন দেশটির তখনকার প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকগুলো।
নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগে চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থান করে দেশটির সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তার করা হয় সু চি ও রাষ্ট্রপতি উইন মিন্টসহ শীর্ষ অনেক রাজনীতিবিদকে। অভ্যুত্থানের পরপরই দেশটির প্রধান শহরগুলোয় জান্তাবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়। ক্রমশ বিক্ষোভ তীব্র হতে থাকে এবং গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষক, ডাক্তার ও পেশাজীবীদের একটা অংশ ‘অসহযোগ আন্দোলন’ শুরু করে, কাজে যাওয়া বন্ধ করে দেয়।
বিক্ষোভে শুরু থেকে চড়াও হয় নিরাপত্তা বাহিনী। তাদের হাতে এ পর্যন্ত অন্তত ১ হাজার ২৬০ জন বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছে এবং ১০ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার হয়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন ‘অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স’।
রয়টার্স জানায়, সু চির বিরুদ্ধে ইতিপূর্বে ১১টি অভিযোগ এনেছে জান্তা সরকার, যার কয়েকটির বিচার চলছে। গোপন আদালতে চলা এসব মামলার সম্পর্কে বেশি কিছু জানা যায় না। এ পর্যন্ত যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, সেগুলো প্রমাণিত হলে সব মিলিয়ে তাঁর ১০০ বছরের বেশি কারাদণ্ড হতে পারে।
ড্যানি ফেনস্টার নামের এক মার্কিন সাংবাদিককে সম্প্রতি ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয় মিয়ানমারের একটি আদালত, যা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বেশ সমালোচিত হয়। ‘ফ্রন্টিয়ার মিয়ানমার’ নামের অনলাইন ম্যাগাজিনের এ সাংবাদিকে গত সোমবার মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ওই দিনেই তিনি বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা করেছেন। আটক থাকাবস্থায় তাঁকে নির্যাতন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চির বিরুদ্ধে এবার নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ এনেছে জান্তা সরকার। তিনি ছাড়া আরও ১৫ জনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ আনা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ‘গ্লোবাল নিউ লাইট’ এ খবর জানিয়েছে।
এএফপি জানায়, সু চিসহ ১৬ জনকে নির্বাচনে জালিয়াতি এবং বেআইনি কাজে জড়িত থাকায় অভিযুক্ত করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে নিউ লাইটের খবরে। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট এবং নির্বাচন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান।
গত বছরের নভেম্বরে মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে বিপুলভাবে জয়ী হয় সু চির দল ‘ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি’। নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতির অভিযোগ আনলেও দাবির পক্ষে শক্তিশালী প্রমাণ দিতে পারেনি জান্তা সরকার। অন্যদিকে নির্বাচন যথেষ্ট সুষ্ঠু হয়েছে বলে মত দিয়েছেন দেশটির তখনকার প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকগুলো।
নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগে চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থান করে দেশটির সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তার করা হয় সু চি ও রাষ্ট্রপতি উইন মিন্টসহ শীর্ষ অনেক রাজনীতিবিদকে। অভ্যুত্থানের পরপরই দেশটির প্রধান শহরগুলোয় জান্তাবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়। ক্রমশ বিক্ষোভ তীব্র হতে থাকে এবং গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষক, ডাক্তার ও পেশাজীবীদের একটা অংশ ‘অসহযোগ আন্দোলন’ শুরু করে, কাজে যাওয়া বন্ধ করে দেয়।
বিক্ষোভে শুরু থেকে চড়াও হয় নিরাপত্তা বাহিনী। তাদের হাতে এ পর্যন্ত অন্তত ১ হাজার ২৬০ জন বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছে এবং ১০ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার হয়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন ‘অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স’।
রয়টার্স জানায়, সু চির বিরুদ্ধে ইতিপূর্বে ১১টি অভিযোগ এনেছে জান্তা সরকার, যার কয়েকটির বিচার চলছে। গোপন আদালতে চলা এসব মামলার সম্পর্কে বেশি কিছু জানা যায় না। এ পর্যন্ত যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, সেগুলো প্রমাণিত হলে সব মিলিয়ে তাঁর ১০০ বছরের বেশি কারাদণ্ড হতে পারে।
ড্যানি ফেনস্টার নামের এক মার্কিন সাংবাদিককে সম্প্রতি ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয় মিয়ানমারের একটি আদালত, যা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বেশ সমালোচিত হয়। ‘ফ্রন্টিয়ার মিয়ানমার’ নামের অনলাইন ম্যাগাজিনের এ সাংবাদিকে গত সোমবার মুক্তি দেওয়া হয়েছে। ওই দিনেই তিনি বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা করেছেন। আটক থাকাবস্থায় তাঁকে নির্যাতন করা হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২১ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে