সাম্প্রতিক সময়ে ভারত বিরোধী প্রচারণার অংশ হিসেবে দেশটির পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশের একটি পক্ষ। তবে এই পণ্য বর্জনের ঘোষণা দুই দেশের সম্পর্কের ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণায়। আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিয়ে প্রথমবারের মতো মন্তব্য করেন ওই মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।
এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্ট জানিয়েছে, বাংলাদেশের ‘ভারত বর্জন’ কর্মসূচি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন রণধীর। তবে তিনি জানান, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং প্রাণবন্ত সম্পর্ক রয়েছে। বিভিন্ন সেক্টরে বিস্তৃত রয়েছে দুই দেশের ব্যাপক অংশীদারত্ব।
রণধীর বলেন, ‘আমি বলতে চাই, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক অত্যন্ত শক্তিশালী। আমাদের একটি ব্যাপক অংশীদারত্ব রয়েছে যা অর্থনীতি থেকে শুরু করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন, সহযোগিতা, কানেকটিভিটি এবং মানুষ থেকে মানুষে বিস্তৃত।’
মূলত বাংলাদেশে ভারতীয় পণ্য বর্জনের বিষয়ে ভারতের মনোভব জানতে চাওয়া হয়েছিল রণধীরের কাছে। এ ধরনের কর্মসূচির ফলে বাংলাদেশে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হচ্ছে কি-না সেই বিষয়টিও জানতে চাওয়া হয়। তবে সুনির্দিষ্টভাবে রপ্তানিতে প্রভাব পড়েছে কি-না সেই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি মুখপাত্র।
উল্লেখ্য, বিরোধীদের ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক নিয়ে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও মন্তব্য করেন। তিনি এই কর্মসূচির যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এবং বিএনপি নেতাদের স্ত্রীদের ব্যবহৃত ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে ফেলার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনার ওই মন্তব্য নিয়ে সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও দিল্লির কাছ থেকে আজ বৃহস্পতিবারের আগে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে ভারত বিরোধী প্রচারণার অংশ হিসেবে দেশটির পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশের একটি পক্ষ। তবে এই পণ্য বর্জনের ঘোষণা দুই দেশের সম্পর্কের ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণায়। আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিয়ে প্রথমবারের মতো মন্তব্য করেন ওই মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।
এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্ট জানিয়েছে, বাংলাদেশের ‘ভারত বর্জন’ কর্মসূচি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন রণধীর। তবে তিনি জানান, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং প্রাণবন্ত সম্পর্ক রয়েছে। বিভিন্ন সেক্টরে বিস্তৃত রয়েছে দুই দেশের ব্যাপক অংশীদারত্ব।
রণধীর বলেন, ‘আমি বলতে চাই, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক অত্যন্ত শক্তিশালী। আমাদের একটি ব্যাপক অংশীদারত্ব রয়েছে যা অর্থনীতি থেকে শুরু করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন, সহযোগিতা, কানেকটিভিটি এবং মানুষ থেকে মানুষে বিস্তৃত।’
মূলত বাংলাদেশে ভারতীয় পণ্য বর্জনের বিষয়ে ভারতের মনোভব জানতে চাওয়া হয়েছিল রণধীরের কাছে। এ ধরনের কর্মসূচির ফলে বাংলাদেশে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হচ্ছে কি-না সেই বিষয়টিও জানতে চাওয়া হয়। তবে সুনির্দিষ্টভাবে রপ্তানিতে প্রভাব পড়েছে কি-না সেই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি মুখপাত্র।
উল্লেখ্য, বিরোধীদের ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক নিয়ে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও মন্তব্য করেন। তিনি এই কর্মসূচির যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এবং বিএনপি নেতাদের স্ত্রীদের ব্যবহৃত ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে ফেলার আহ্বান জানান।
শেখ হাসিনার ওই মন্তব্য নিয়ে সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও দিল্লির কাছ থেকে আজ বৃহস্পতিবারের আগে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে