মিয়ানমারের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছিল আঞ্চলিক জোট আসিয়ান। তবে মিয়ানমার আসিয়ানের সেই সময়সীমা তো মানেইনি, উল্টো আসিয়ানকে সতর্ক করে কড়া জবাব দিয়েছে। দেশটির জান্তা সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এমন চাপের ফলাফল আরও নেতিবাচক হতে পারে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়ে অতিরিক্ত চাপ তৈরি ইতিবাচকের চেয়ে নেতিবাচক প্রভাবই তৈরি করবে বেশি।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মিয়ানমার ‘সম্মেলনের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়।’ কারণ এই সম্মেলন মিয়ানমারের প্রতিনিধির উপস্থিতি ছাড়াই ৯টি আসিয়ান দেশের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অথচ এই জোট ১০ সদস্যের উপস্থিতিতেই কেবল পরিপূর্ণ হয়।
এর আগে মিয়ানমারে চলমান রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ও অচলাবস্থা নিরসনে দীর্ঘদিন ধরেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান ন্যাশনস (আসিয়ান)। গত বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় জোটটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা মিয়ানমারের সংকট নিয়ে আলোচনা করতে বসেন। সেখানে মিয়ানমারের জান্তা সরকারকে একজন অরাজনৈতিক প্রতিনিধি পাঠানোর আমন্ত্রণ দেওয়া হয়। কিন্তু মিয়ানমার সেই প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করে কোনো প্রতিনিধি পাঠায়নি।
গত বছর আসিয়ানের শান্তি পরিকল্পনায় একমত পোষণ করেছিল মিয়ানমার। কিন্তু পরে পরিকল্পনার প্রায় কিছুই বাস্তবায়িত হয়নি। উল্টো আরও বেশি নৃশংস ভূমিকায় দেখা গেছে দেশটির সেনা সরকারকে।
মিয়ানমারের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছিল আঞ্চলিক জোট আসিয়ান। তবে মিয়ানমার আসিয়ানের সেই সময়সীমা তো মানেইনি, উল্টো আসিয়ানকে সতর্ক করে কড়া জবাব দিয়েছে। দেশটির জান্তা সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এমন চাপের ফলাফল আরও নেতিবাচক হতে পারে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়ে অতিরিক্ত চাপ তৈরি ইতিবাচকের চেয়ে নেতিবাচক প্রভাবই তৈরি করবে বেশি।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মিয়ানমার ‘সম্মেলনের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য নয়।’ কারণ এই সম্মেলন মিয়ানমারের প্রতিনিধির উপস্থিতি ছাড়াই ৯টি আসিয়ান দেশের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অথচ এই জোট ১০ সদস্যের উপস্থিতিতেই কেবল পরিপূর্ণ হয়।
এর আগে মিয়ানমারে চলমান রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ও অচলাবস্থা নিরসনে দীর্ঘদিন ধরেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান ন্যাশনস (আসিয়ান)। গত বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় জোটটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা মিয়ানমারের সংকট নিয়ে আলোচনা করতে বসেন। সেখানে মিয়ানমারের জান্তা সরকারকে একজন অরাজনৈতিক প্রতিনিধি পাঠানোর আমন্ত্রণ দেওয়া হয়। কিন্তু মিয়ানমার সেই প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করে কোনো প্রতিনিধি পাঠায়নি।
গত বছর আসিয়ানের শান্তি পরিকল্পনায় একমত পোষণ করেছিল মিয়ানমার। কিন্তু পরে পরিকল্পনার প্রায় কিছুই বাস্তবায়িত হয়নি। উল্টো আরও বেশি নৃশংস ভূমিকায় দেখা গেছে দেশটির সেনা সরকারকে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে