আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জেন-জি নেতৃত্বাধীন আন্দোলন নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল নেপালের কমিউনিস্টে পার্টি। গতকাল বুধবার, পার্টির পক্ষে এক বিবৃতি দিয়ে কমিউনিস্ট পার্টি আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহাল ওরফে ‘প্রচণ্ড’। এ সময় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনাও জানান তিনি।
দশ দফা বিশদ ওই বিবৃতিতে আন্দোলনকারীদের শান্তিপূর্ণ উপায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। পাশপাশি সাম্প্রতিক সহিংসতার ঘটনার ঘটনার পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানান এই নেতা।
বিবৃতিতে প্রচণ্ড বলেন, সরকারের ‘নৃশংস দমননীতি ও হত্যাযজ্ঞ’-ই বর্তমান অস্থিরতা ও সহিংসতার জন্য দায়ী। তার ভাষ্য—তরুণেরা সুশাসন ও জবাবদিহি দাবি করলেও রাষ্ট্র তাদের বিরুদ্ধে গুলি, দমন ও হত্যার পথ বেছে নিয়েছে, যা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার বদলে স্বৈরতান্ত্রিকতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সিংহ দরবার, সুপ্রিম কোর্ট ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দপ্তরে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনাকে জেন-জি আন্দোলনের অংশ বলে মনে করেন না তিনি। তাঁর ভাষায়, এসব ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড অনুপ্রবেশকারীরা ঘটিয়েছে।
বিবৃতিতে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস–ইউএমএল জোটকে ‘অস্বাভাবিক ও অপ্রাকৃতিক’ রাজনৈতিক জোট হিসেবে আখ্যায়িত করেন প্রচণ্ড। তাঁর দাবি, এই জোট দেশকে সুশাসন দিতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা, দুর্নীতি ও জনবিরোধী নীতির মাধ্যমে তরুণ সমাজকে ক্ষুব্ধ করেছে। যে কারণে দেশটিতে বিদ্রোহের মতো ঘটনা ঘটল।
প্রচণ্ড আরও বলেন, জেন-জিআন্দোলনের এজেন্ডা তাঁর দলের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক দাবির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। তিনি উল্লেখ করেন, সরাসরি নির্বাহী প্রধান নির্বাচন, শীর্ষ পর্যায়ের দুর্নীতি ও সম্পদের তদন্ত, সামাজিক ন্যায়বিচার ও অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা—এসবই তাঁর দল বহুদিন ধরে দাবি করে আসছে। তবে তিনি সতর্ক করেন যে আন্দোলন অবশ্যই সংবিধান ও গণতান্ত্রিক কাঠামোর ভেতরে থাকতে হবে, না হলে এর সুযোগ নিয়ে পশ্চাৎমুখী শক্তি পুনরুত্থান ঘটাতে পারে।
শান্তি ও সংলাপের আহ্বান জানিয়ে প্রচণ্ড বলেন, গণ-আন্দোলন যেন সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তি ধ্বংস না করে তা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আশ্বাস দেন, তাঁর দল সব সময় প্রগতিশীল পরিবর্তন, সুশাসন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের পাশে থাকবে।
একই সঙ্গে তিনি রাষ্ট্রপতি রামচন্দ্র পৌডেলের সাম্প্রতিক উদ্যোগ ও নেপালি সেনাবাহিনীর শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় ভূমিকার প্রশংসা করেন। বিবৃতিতে সংবিধান, প্রজাতান্ত্রিক গণতন্ত্র ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সর্বস্তরের জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানান তিনি।
জেন-জি নেতৃত্বাধীন আন্দোলন নিয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল নেপালের কমিউনিস্টে পার্টি। গতকাল বুধবার, পার্টির পক্ষে এক বিবৃতি দিয়ে কমিউনিস্ট পার্টি আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহাল ওরফে ‘প্রচণ্ড’। এ সময় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনাও জানান তিনি।
দশ দফা বিশদ ওই বিবৃতিতে আন্দোলনকারীদের শান্তিপূর্ণ উপায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। পাশপাশি সাম্প্রতিক সহিংসতার ঘটনার ঘটনার পূর্ণাঙ্গ ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানান এই নেতা।
বিবৃতিতে প্রচণ্ড বলেন, সরকারের ‘নৃশংস দমননীতি ও হত্যাযজ্ঞ’-ই বর্তমান অস্থিরতা ও সহিংসতার জন্য দায়ী। তার ভাষ্য—তরুণেরা সুশাসন ও জবাবদিহি দাবি করলেও রাষ্ট্র তাদের বিরুদ্ধে গুলি, দমন ও হত্যার পথ বেছে নিয়েছে, যা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার বদলে স্বৈরতান্ত্রিকতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, সিংহ দরবার, সুপ্রিম কোর্ট ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দপ্তরে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনাকে জেন-জি আন্দোলনের অংশ বলে মনে করেন না তিনি। তাঁর ভাষায়, এসব ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড অনুপ্রবেশকারীরা ঘটিয়েছে।
বিবৃতিতে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস–ইউএমএল জোটকে ‘অস্বাভাবিক ও অপ্রাকৃতিক’ রাজনৈতিক জোট হিসেবে আখ্যায়িত করেন প্রচণ্ড। তাঁর দাবি, এই জোট দেশকে সুশাসন দিতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা, দুর্নীতি ও জনবিরোধী নীতির মাধ্যমে তরুণ সমাজকে ক্ষুব্ধ করেছে। যে কারণে দেশটিতে বিদ্রোহের মতো ঘটনা ঘটল।
প্রচণ্ড আরও বলেন, জেন-জিআন্দোলনের এজেন্ডা তাঁর দলের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক দাবির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। তিনি উল্লেখ করেন, সরাসরি নির্বাহী প্রধান নির্বাচন, শীর্ষ পর্যায়ের দুর্নীতি ও সম্পদের তদন্ত, সামাজিক ন্যায়বিচার ও অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা—এসবই তাঁর দল বহুদিন ধরে দাবি করে আসছে। তবে তিনি সতর্ক করেন যে আন্দোলন অবশ্যই সংবিধান ও গণতান্ত্রিক কাঠামোর ভেতরে থাকতে হবে, না হলে এর সুযোগ নিয়ে পশ্চাৎমুখী শক্তি পুনরুত্থান ঘটাতে পারে।
শান্তি ও সংলাপের আহ্বান জানিয়ে প্রচণ্ড বলেন, গণ-আন্দোলন যেন সরকারি ও বেসরকারি সম্পত্তি ধ্বংস না করে তা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আশ্বাস দেন, তাঁর দল সব সময় প্রগতিশীল পরিবর্তন, সুশাসন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের পাশে থাকবে।
একই সঙ্গে তিনি রাষ্ট্রপতি রামচন্দ্র পৌডেলের সাম্প্রতিক উদ্যোগ ও নেপালি সেনাবাহিনীর শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় ভূমিকার প্রশংসা করেন। বিবৃতিতে সংবিধান, প্রজাতান্ত্রিক গণতন্ত্র ও জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সর্বস্তরের জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানান তিনি।
গত ৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে একযোগে হামলা চালিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে ইসরায়েল। কাতার থেকে শুরু করে লেবানন, সিরিয়া, তিউনিসিয়া, ইয়েমেন ও গাজায় নির্বিচার বোমাবর্ষণ করে দেশটি মধ্যপ্রাচ্যকে নতুন করে অস্থিরতার দিকে ঠেলে দিয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, এ ধরণের আক্রমণ আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করছে
৮ মিনিট আগেপুলিশ জানিয়েছে, রেণু আগরওয়াল নামের ৫০ বছর বয়সী ওই নারীকে হাত-পা বেঁধে প্রথমে প্রেশার কুকার দিয়ে পিটিয়ে জখম করা হয়। পরে ছুরি ও কাঁচি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার পর বাসা থেকে সোনা ও নগদ টাকা লুট করে পালায় খুনিরা।
২৪ মিনিট আগেপুরো ফ্রান্স গতকাল বুধবার দিনভর বিক্ষোভে উত্তাল ছিল। ২ লাখের বেশি বিক্ষোভকারী মহাসড়ক অবরোধ করে, ব্যারিকেডে আগুন ধরিয়ে এবং পুলিশের সঙ্গে বিচ্ছিন্নভাবে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তাদের ক্ষোভের কেন্দ্রবিন্দু প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, রাজনৈতিক অভিজাত শ্রেণি এবং সরকারের কঠোর ব্যয় সংকোচন পরিকল্পনা।
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালে বন্দুক সহিংসতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একে ‘গ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছিলেন কার্ক। তার ভাষ্য—মার্কিন সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনী অনুযায়ী, নাগরিকদের অস্ত্র রাখার অধিকার হরণ করা যাবে না। সংবিধানের এই সংশোধনীকে রক্ষা করার জন্য প্রতিবছর বন্দুক সহিংসতায় কিছু মৃত্যু মেনে নেওয়া যেতেই পারে!
২ ঘণ্টা আগে