আফগানিস্তানের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তালেবান। এরই মধ্যে কাবুলে জাতীয় জাদুঘরের বাইরে নিরাপত্তারক্ষী বসিয়েছে তালেবান। গত বৃহস্পতিবার আফগানিস্তানের জাতীয় জাদুঘরের পরিচালক মোহাম্মাদ ফাহিম রাহিমি এমনটি জানিয়েছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বুধবার তালেবানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে মোহাম্মাদ ফাহিম রাহিমির। সেখানেই তাঁকে তালেবানের পক্ষ থেকে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
রাহিমি জানিয়েছেন, কাবুলে ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব আফগানিস্তান ভবনের দরজায় নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করেছে তালেবান। যাতে লুটপাটের হাত থেকে রক্ষা করা যায় ওই জাদুঘরে রাখা মহামূল্যবান সামগ্রী।
রাহিমি বলেন, লড়াই হলে হয়তো কাবুল-সহ দেশ জুড়ে বহু সৌধ ধূলিসাৎ হয়ে যেত। আমরা ভাগ্যবান যে দেশে ক্ষমতার পরিবর্তন হলেও সে ভাবে প্রাণহানি বা ধ্বংসলীলা দেখতে হয়নি। রক্তক্ষয় ছাড়াও দেশের ঐতিহ্যবাহী নিদর্শনগুলো যে রক্ষা পেত না, তা ভালোই জানেন রাহিমি । তা সত্ত্বেও আশঙ্কা যাচ্ছে না তাঁর। তিনি বলেন, কর্মী এবং নিদর্শনগুলোর সুরক্ষা নিয়ে চিন্তা কমেনি।
২০০১ সালের মার্চে আফগানিস্তানের বামিয়ান প্রদেশের পার্বত্য গুহায় দেড় হাজার বছরের পুরোনো দু’টি বিশালাকায় বুদ্ধমূর্তি ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছিল তালেবান। তার আগে গত শতকে চলা গৃহযুদ্ধেও আফগান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ক্ষয়ক্ষতি করেছে তারা।
জানা গেছে, কাবুলের জাতীয় সংগ্রহালয়েই রয়েছে ৫০ হাজারের বেশি প্রত্নসামগ্রী। কর্মকর্তাদের দাবি, ২০০১ সালে এই সংগ্রহালয় থেকে বহু মূল্যবান সামগ্রী লুটপাট করেছিল তালেবান।
গত সপ্তাহে সংবাদমাধ্যমে তালিবান মুখপাত্র সুহেল শাহিন বলেছিলেন, আফগানিস্তানের বৌদ্ধদের স্থানগুলোর ধ্বংস হওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই। যদিও সেই আশ্বাস সত্ত্বেও আফগানিস্তানের জৌজান প্রদেশের শেবেরগানের বেগা এলাকায় একটি পার্কে একটি মূর্তি থাকার জন্য তা জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল তালিবানের বিরুদ্ধে।
এ নিয়ে অ্যালায়েন্স ফর দ্য রেস্টোরেশন অব কালচারাল হেরিটেজ (এআরসিএইচ)-এর ডিরেক্টর শেরিল বেনার্ডের মতো বিশেষজ্ঞের মতে, সকলেই এখন পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন। তবে সবচেয়ে বড় আশঙ্কার কথা, তালিবানের মধ্যে এখনো কয়েক জন ধ্বংসলীলা শুরু করে দিতে পারে। যদিও আশ্চর্যজনক ভাবে এখনো পর্যন্ত তালেবান শৃঙ্খলাবদ্ধ রয়েছে।
আফগানিস্তানের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তালেবান। এরই মধ্যে কাবুলে জাতীয় জাদুঘরের বাইরে নিরাপত্তারক্ষী বসিয়েছে তালেবান। গত বৃহস্পতিবার আফগানিস্তানের জাতীয় জাদুঘরের পরিচালক মোহাম্মাদ ফাহিম রাহিমি এমনটি জানিয়েছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বুধবার তালেবানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে মোহাম্মাদ ফাহিম রাহিমির। সেখানেই তাঁকে তালেবানের পক্ষ থেকে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
রাহিমি জানিয়েছেন, কাবুলে ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব আফগানিস্তান ভবনের দরজায় নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করেছে তালেবান। যাতে লুটপাটের হাত থেকে রক্ষা করা যায় ওই জাদুঘরে রাখা মহামূল্যবান সামগ্রী।
রাহিমি বলেন, লড়াই হলে হয়তো কাবুল-সহ দেশ জুড়ে বহু সৌধ ধূলিসাৎ হয়ে যেত। আমরা ভাগ্যবান যে দেশে ক্ষমতার পরিবর্তন হলেও সে ভাবে প্রাণহানি বা ধ্বংসলীলা দেখতে হয়নি। রক্তক্ষয় ছাড়াও দেশের ঐতিহ্যবাহী নিদর্শনগুলো যে রক্ষা পেত না, তা ভালোই জানেন রাহিমি । তা সত্ত্বেও আশঙ্কা যাচ্ছে না তাঁর। তিনি বলেন, কর্মী এবং নিদর্শনগুলোর সুরক্ষা নিয়ে চিন্তা কমেনি।
২০০১ সালের মার্চে আফগানিস্তানের বামিয়ান প্রদেশের পার্বত্য গুহায় দেড় হাজার বছরের পুরোনো দু’টি বিশালাকায় বুদ্ধমূর্তি ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছিল তালেবান। তার আগে গত শতকে চলা গৃহযুদ্ধেও আফগান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ক্ষয়ক্ষতি করেছে তারা।
জানা গেছে, কাবুলের জাতীয় সংগ্রহালয়েই রয়েছে ৫০ হাজারের বেশি প্রত্নসামগ্রী। কর্মকর্তাদের দাবি, ২০০১ সালে এই সংগ্রহালয় থেকে বহু মূল্যবান সামগ্রী লুটপাট করেছিল তালেবান।
গত সপ্তাহে সংবাদমাধ্যমে তালিবান মুখপাত্র সুহেল শাহিন বলেছিলেন, আফগানিস্তানের বৌদ্ধদের স্থানগুলোর ধ্বংস হওয়ার কোনো ঝুঁকি নেই। যদিও সেই আশ্বাস সত্ত্বেও আফগানিস্তানের জৌজান প্রদেশের শেবেরগানের বেগা এলাকায় একটি পার্কে একটি মূর্তি থাকার জন্য তা জ্বালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল তালিবানের বিরুদ্ধে।
এ নিয়ে অ্যালায়েন্স ফর দ্য রেস্টোরেশন অব কালচারাল হেরিটেজ (এআরসিএইচ)-এর ডিরেক্টর শেরিল বেনার্ডের মতো বিশেষজ্ঞের মতে, সকলেই এখন পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন। তবে সবচেয়ে বড় আশঙ্কার কথা, তালিবানের মধ্যে এখনো কয়েক জন ধ্বংসলীলা শুরু করে দিতে পারে। যদিও আশ্চর্যজনক ভাবে এখনো পর্যন্ত তালেবান শৃঙ্খলাবদ্ধ রয়েছে।
বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুট হরমুজ প্রণালি বন্ধ করা থেকে ইরানকে বিরত রাখতে চীন উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময় এল যখন ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, দেশটির পার্লামেন্ট প্রণালিটি বন্ধ করার একটি পরিকল্পনা অনুমোদন
১ ঘণ্টা আগেচলমান সংঘাতের মধ্যেই পবিত্র মহররম মাসের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইরানিরা। হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররম। পুরো মুসলিম বিশ্ব তো বটেই, শিয়া মুসলিমদের কাছে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ এই মাস। চাঁদের ওপর নির্ভর করে আগামী ২৬ অথবা ২৭ জুন শুরু হতে যাচ্ছে নতুন হিজরি সন।
২ ঘণ্টা আগেচলমান মার্কিন ও ইসরায়েলি হামলার মুখেও ইরান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখত-রাভাঞ্চি জানিয়েছেন, তেহরান এনপিটির ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সদস্য’ হিসেবেই থাকবে।
২ ঘণ্টা আগেচীনের কাছে গোপন সামরিক তথ্য বিক্রির চেষ্টা করেছে বলে স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সেনা সার্জেন্ট জোসেফ ড্যানিয়েল শ্মিট। গত শুক্রবার তিনি সিয়াটলের ফেডারেল আদালতে এই স্বীকারোক্তি দেন।
২ ঘণ্টা আগে