ভারতের রাজধানীতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষ হয়েছে তিন দিন আগে। এখন এই আয়োজনের কী অর্জন তা নিয়ে চলছে আলোচনা। কিন্তু মাথায় হাত পড়েছে নয়াদিল্লির ব্যবসায়ীদের। তিন দিন ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় প্রায় ১২ কোটি ডলারের ক্ষতি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে নয়াদিল্লিতে উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর নেতারা। আর তাই নিরাপত্তার জন্য প্রতিবেশী রাজ্যগুলোর সীমান্ত বন্ধ করা হয়। রাজধানীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বেসরকারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি বিভাগগুলোও বন্ধ ছিল। একদম খালি ছিল দিল্লির রাজপথ।
চেম্বার অব ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান ব্রিজেশ গয়াল বলেছেন, কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণে বেশ কয়েকটি বাজারে লোকসমাগম ছিল স্বাভাবিক সময়ের ১০ ভাগের ১ ভাগ। পার্শ্ববর্তী শহরগুলো থেকে প্রতিদিন প্রায় ৪ লাখ ক্রেতা আসে রাজধানী দিল্লিতে। সম্মেলনের তিন দিনে তা ছিল না। কয়েকটি দোকান দিনের অর্ধেক সময় খোলা ছিল।
সড়কে চলাচলে ব্যাপক বিধিনিষেধের কারণে বিদেশি পর্যটকেরাও দর্শনীয় স্থান থেকে দূরে ছিলেন। পর্যটকদের কাছে বহুল জনপ্রিয় দিল্লির শপিংমল খান মার্কেটও ছিল বন্ধ। খান মার্কেট ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব মেহতা জানান, তিন দিন বন্ধের কারণে তাদের প্রায় ১২ লাখ ডলার লোকসান গুনতে হয়েছে।
নিউ দিল্লি ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অতুল ভার্গভ ইকোনমিক টাইমসকে বলেন, ‘তিন দিন ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় ৩০০ থেকে ৪০০ কোটি রুপির ক্ষতি হয়েছে। আমরা সবাই এই সম্মেলনের আশায় ছিলাম। বিদেশি নাগরিকেরা যেন ইতিবাচক চিত্র নিয়ে ভারত ছাড়তে পারে, সেজন্য আমরাও নিরাপত্তাকে গুরুত্ব দিয়েছি।’
৮ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লির সব আর্থিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাময়িক অসুবিধার জন্য দিল্লির বাসিন্দাদের কাছে আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেন।
ভারতের রাজধানীতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষ হয়েছে তিন দিন আগে। এখন এই আয়োজনের কী অর্জন তা নিয়ে চলছে আলোচনা। কিন্তু মাথায় হাত পড়েছে নয়াদিল্লির ব্যবসায়ীদের। তিন দিন ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় প্রায় ১২ কোটি ডলারের ক্ষতি হয়েছে বলে ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে নয়াদিল্লিতে উপস্থিত হয়েছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর নেতারা। আর তাই নিরাপত্তার জন্য প্রতিবেশী রাজ্যগুলোর সীমান্ত বন্ধ করা হয়। রাজধানীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বেসরকারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি বিভাগগুলোও বন্ধ ছিল। একদম খালি ছিল দিল্লির রাজপথ।
চেম্বার অব ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান ব্রিজেশ গয়াল বলেছেন, কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণে বেশ কয়েকটি বাজারে লোকসমাগম ছিল স্বাভাবিক সময়ের ১০ ভাগের ১ ভাগ। পার্শ্ববর্তী শহরগুলো থেকে প্রতিদিন প্রায় ৪ লাখ ক্রেতা আসে রাজধানী দিল্লিতে। সম্মেলনের তিন দিনে তা ছিল না। কয়েকটি দোকান দিনের অর্ধেক সময় খোলা ছিল।
সড়কে চলাচলে ব্যাপক বিধিনিষেধের কারণে বিদেশি পর্যটকেরাও দর্শনীয় স্থান থেকে দূরে ছিলেন। পর্যটকদের কাছে বহুল জনপ্রিয় দিল্লির শপিংমল খান মার্কেটও ছিল বন্ধ। খান মার্কেট ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব মেহতা জানান, তিন দিন বন্ধের কারণে তাদের প্রায় ১২ লাখ ডলার লোকসান গুনতে হয়েছে।
নিউ দিল্লি ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অতুল ভার্গভ ইকোনমিক টাইমসকে বলেন, ‘তিন দিন ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় ৩০০ থেকে ৪০০ কোটি রুপির ক্ষতি হয়েছে। আমরা সবাই এই সম্মেলনের আশায় ছিলাম। বিদেশি নাগরিকেরা যেন ইতিবাচক চিত্র নিয়ে ভারত ছাড়তে পারে, সেজন্য আমরাও নিরাপত্তাকে গুরুত্ব দিয়েছি।’
৮ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লির সব আর্থিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাময়িক অসুবিধার জন্য দিল্লির বাসিন্দাদের কাছে আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেন।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে