অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের একটি আদালত একটি বিয়েকে বাতিল ঘোষণা করেছেন। কারণ কনে দাবি করেছেন, তিনি ওই বিয়েটিকে শুধুমাত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ‘প্র্যাঙ্ক’ বা ইনস্টাগ্রামের কন্টেন্ট হিসেবে দেখেছিলেন।
শুক্রবার দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, গত ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত ওই বিয়েটি বাতিল ঘোষণা করে গতকাল বৃহস্পতিবার একটি রায় প্রকাশিত হয়েছে। আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন—কনে জানতেন, ওই বিয়েটি আইনি বিয়ে নয়, বরং একটি সোশ্যাল মিডিয়া ইভেন্ট।
নিজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কনে জানিয়েছেন, গত বছরের সেপ্টেম্বরে একটি ডেটিং অ্যাপে বরের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। পরদিন একটি গির্জায় তাঁরা দেখাও করেন। তখন কনে ছিলেন মধ্য-কুড়ির বয়সী, আর বরের বয়স ছিল চল্লিশেরর কাছাকাছি।
দেখা হওয়ার তিন মাস পর কনেকে সিডনিতে একটি ‘হোয়াইট পার্টি’-তে আমন্ত্রণ জানান বর। সেখানে গিয়ে কনে জানতে পারেন, এটি একটি বিয়ের আয়োজন।
কনে আদালতকে বলেন—তিনি সেই পার্টিতে পৌঁছে অবাক হয়ে যান এবং জানতে চান, কী ঘটছে। বর তাকে জানান, এটি একটি ‘মজা’ এবং ইনস্টাগ্রামে তাঁর ফলোয়ার বাড়ানোর জন্যই এই আয়োজন। বর দাবি করেন, এটি তাঁর ইনস্টাগ্রাম কন্টেন্ট তৈরির অংশ এবং তাঁর পেজ মনিটাইজ করার পরিকল্পনার একটি ধাপ।
অনুষ্ঠানের ভিডিওতে দেখা যায়, বর এবং কনে একে অপরের সঙ্গে ‘শপথবাক্য’ বিনিময় করছেন এবং আংটি বদল করছেন। তবে কনে দাবি করছেন, এটি পুরোপুরি অভিনয়ের অংশ ছিল।
কনে আরও জানান, বিয়েটিকে তিনি মজা হিসেবেই দেখেছিলেন এবং এটি যে আইনিভাবে হচ্ছে, তা তিনি জানতেন না। যদিও পরে বর তাঁকে জানিয়েছিলেন যে, অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী বাসিন্দা নন। এই বিয়ে তাঁকে স্থায়ী বাসিন্দা হতে সাহায্য করবে।
কনে বলেন, ‘আমি আমার পরিবার ছাড়া, বিয়ের পোশাক ছাড়া এবং কোনো পার্টি ছাড়া কখনোই বিয়ে করতাম না। এই পুরো ঘটনাটি ছিল সাজানো।’
ইনস্টাগ্রামে ১৭ হাজার ফলোয়ার রয়েছে সেই বরের। আদালতে তিনি দাবি করেছেন, তিনি কনের সঙ্গে বিয়ের আগে থেকেই একসঙ্গে বসবাস করছিলেন।
তিনি আরও দাবি করেন, বিয়ের আগের দিন তিনি কনেকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন এবং কনে এতে সম্মতি দেন। তবে তিনি ব্যাখ্যা করতে পারেননি কেন বিয়েটি প্রস্তাব দেওয়ার পরপরই সিডনিতে আয়োজন করা হলো এবং কেন এটি মেলবোর্নে হয়নি।
বিচারক বলেন, ‘কনের কোনো পরিবার বা বন্ধু ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না। তাঁর ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, একটি চার্চ বিয়ে না করে সাধারণ বিয়ে করার বিষয়টিও যুক্তিসঙ্গত নয়।’
বিচারক আরও বলেন, ‘এটি বিশ্বাস করা কঠিন যে, কনে মাত্র দুই দিনের মধ্যে প্রস্তাবে রাজি হয়ে বিয়েতে অংশ নেবেন। পুরো বিষয়টি অসংলগ্ন এবং এটি কনের বিশ্বাস এবং জীবনের সঙ্গে মানানসই নয়।’
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের একটি আদালত একটি বিয়েকে বাতিল ঘোষণা করেছেন। কারণ কনে দাবি করেছেন, তিনি ওই বিয়েটিকে শুধুমাত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ‘প্র্যাঙ্ক’ বা ইনস্টাগ্রামের কন্টেন্ট হিসেবে দেখেছিলেন।
শুক্রবার দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, গত ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত ওই বিয়েটি বাতিল ঘোষণা করে গতকাল বৃহস্পতিবার একটি রায় প্রকাশিত হয়েছে। আদালত রায়ে উল্লেখ করেছেন—কনে জানতেন, ওই বিয়েটি আইনি বিয়ে নয়, বরং একটি সোশ্যাল মিডিয়া ইভেন্ট।
নিজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কনে জানিয়েছেন, গত বছরের সেপ্টেম্বরে একটি ডেটিং অ্যাপে বরের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। পরদিন একটি গির্জায় তাঁরা দেখাও করেন। তখন কনে ছিলেন মধ্য-কুড়ির বয়সী, আর বরের বয়স ছিল চল্লিশেরর কাছাকাছি।
দেখা হওয়ার তিন মাস পর কনেকে সিডনিতে একটি ‘হোয়াইট পার্টি’-তে আমন্ত্রণ জানান বর। সেখানে গিয়ে কনে জানতে পারেন, এটি একটি বিয়ের আয়োজন।
কনে আদালতকে বলেন—তিনি সেই পার্টিতে পৌঁছে অবাক হয়ে যান এবং জানতে চান, কী ঘটছে। বর তাকে জানান, এটি একটি ‘মজা’ এবং ইনস্টাগ্রামে তাঁর ফলোয়ার বাড়ানোর জন্যই এই আয়োজন। বর দাবি করেন, এটি তাঁর ইনস্টাগ্রাম কন্টেন্ট তৈরির অংশ এবং তাঁর পেজ মনিটাইজ করার পরিকল্পনার একটি ধাপ।
অনুষ্ঠানের ভিডিওতে দেখা যায়, বর এবং কনে একে অপরের সঙ্গে ‘শপথবাক্য’ বিনিময় করছেন এবং আংটি বদল করছেন। তবে কনে দাবি করছেন, এটি পুরোপুরি অভিনয়ের অংশ ছিল।
কনে আরও জানান, বিয়েটিকে তিনি মজা হিসেবেই দেখেছিলেন এবং এটি যে আইনিভাবে হচ্ছে, তা তিনি জানতেন না। যদিও পরে বর তাঁকে জানিয়েছিলেন যে, অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী বাসিন্দা নন। এই বিয়ে তাঁকে স্থায়ী বাসিন্দা হতে সাহায্য করবে।
কনে বলেন, ‘আমি আমার পরিবার ছাড়া, বিয়ের পোশাক ছাড়া এবং কোনো পার্টি ছাড়া কখনোই বিয়ে করতাম না। এই পুরো ঘটনাটি ছিল সাজানো।’
ইনস্টাগ্রামে ১৭ হাজার ফলোয়ার রয়েছে সেই বরের। আদালতে তিনি দাবি করেছেন, তিনি কনের সঙ্গে বিয়ের আগে থেকেই একসঙ্গে বসবাস করছিলেন।
তিনি আরও দাবি করেন, বিয়ের আগের দিন তিনি কনেকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন এবং কনে এতে সম্মতি দেন। তবে তিনি ব্যাখ্যা করতে পারেননি কেন বিয়েটি প্রস্তাব দেওয়ার পরপরই সিডনিতে আয়োজন করা হলো এবং কেন এটি মেলবোর্নে হয়নি।
বিচারক বলেন, ‘কনের কোনো পরিবার বা বন্ধু ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না। তাঁর ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, একটি চার্চ বিয়ে না করে সাধারণ বিয়ে করার বিষয়টিও যুক্তিসঙ্গত নয়।’
বিচারক আরও বলেন, ‘এটি বিশ্বাস করা কঠিন যে, কনে মাত্র দুই দিনের মধ্যে প্রস্তাবে রাজি হয়ে বিয়েতে অংশ নেবেন। পুরো বিষয়টি অসংলগ্ন এবং এটি কনের বিশ্বাস এবং জীবনের সঙ্গে মানানসই নয়।’
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে