প্রতিনিধি, কলকাতা
২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপিকে হারাতে বিরোধী দলের নেতাদের গুছিয়ে পরিকল্পনা করার ডাক দিয়েছেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। ১৯টি বিরোধী দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল বৈঠকে তিনি এই আহ্বান জানান।
আজ শুক্রবার তাঁর স্বামী ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর জন্মদিনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মহারাষ্ট্রের উদ্ভব ঠাকরে, তামিলনাডুর স্টালিনসহ বিজেপি বিরোধী রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল বৈঠক করেন সোনিয়া।
বৈঠকে এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি, রাষ্ট্রীয় জনতা দল নেতা লালুপ্রসাদ যাদবসহ ভারতের প্রথম সারির বিশিষ্ট নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে সোনিয়া স্বীকার করেন, বিজেপিকে হারানো কঠিন। তবে বিরোধীরা একজোট হয়ে এখন থেকেই পরিকল্পনা মাফিক চেষ্টা করলে ২০২৪ সালে বিজেপিকে হারানো মোটেই অসম্ভব নয় বলেই তিনি মনে করেন।
ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে দেশের অখণ্ডতা, গণতন্ত্র আর সংবিধানকে বাঁচানোই এখন বিরোধীদের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে তিনি মনে করেন। তাই দলীয় স্বার্থ ভুলে বিরোধীদের সংঘবদ্ধ হওয়ার ডাক দেন সোনিয়া।
সোনিয়া জানান, বিরোধী ঐক্যের ক্ষেত্রে কংগ্রেস যেকোনও শর্ত খোলা মনে আলোচনা করতে প্রস্তুত। এমনকি, বিজেপি বিরোধী যেকোনও আন্দোলনেই কংগ্রেস দেশ ও দেশবাসীর স্বার্থে সামিল হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
জাতীয় সংসদের সাম্প্রতিক অধিবেশনে বিরোধী দলের নেতারা প্রতিদিন বৈঠক করে যে ঐক্যের ছবি তুলে ধরেছেন সে কথাও উল্লেখ করেন তিনি। দাবি করেন, এইভাবেই যদি সবাই একযোগে কাজ করা যায় তবেই দেশের মঙ্গল।
সোনিয়ার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন বিরোধী দলের নেতারা। সামনেই ভারতের পাঁচ রাজ্যে বিধানসভার ভোট। সেই ভোটেও বিরোধী ঐক্য এদিনের বৈঠকে গুরুত্ব পায়।
ইসরায়েলি কোম্পানির স্পাইওয়্যার পেগাসাস দিয়ে ফোনে আড়ি পাতা নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে বিরোধী ঐক্যের সূত্রপাত। কেন্দ্রীয় সরকারের অগণতান্ত্রিক বিভিন্ন কার্য়কলাপ নিয়ে এদিন বিরোধীরা আলোচনা করেন।
বৈঠকে আফগানিস্তানের পরিস্থিতি ও ভারতের ভূমিকা নিয়েও আলোচনা হয়। বিরোধীরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন সেখানকার আটক ভারতীয়দের উদ্ধারের বিষয় নিয়ে। সেই সঙ্গে ভারত সরকারের ভূমিকা নিয়ে স্পষ্ট বিবৃতির দাবি ওঠে।
এদিকে, আফগানিস্তানে তালেবান উত্থানের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিবৃতির দাবি তুলেছিলেন বিরোধীরা। বেশ কয়েকদিন নীরব থাকার পর মোদী এদিন সামাজিক গণমাধ্যমে তাঁর বক্তব্য তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, সন্ত্রাসের ভিত্তিতে ধ্বংসকারী শক্তি একটি সাম্রাজ্য গড়ে তোলার চিন্তা থেকে কিছু সময়ের জন্য আধিপত্য বিস্তার করতে পারে। কিন্তু, এর অস্তিত্ব কখনও স্থায়ী হয় না। দীর্ঘকাল মানবতাকে দমনও করতে পারে না।
২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপিকে হারাতে বিরোধী দলের নেতাদের গুছিয়ে পরিকল্পনা করার ডাক দিয়েছেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। ১৯টি বিরোধী দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল বৈঠকে তিনি এই আহ্বান জানান।
আজ শুক্রবার তাঁর স্বামী ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর জন্মদিনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মহারাষ্ট্রের উদ্ভব ঠাকরে, তামিলনাডুর স্টালিনসহ বিজেপি বিরোধী রাজ্যগুলোর মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়াল বৈঠক করেন সোনিয়া।
বৈঠকে এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি, রাষ্ট্রীয় জনতা দল নেতা লালুপ্রসাদ যাদবসহ ভারতের প্রথম সারির বিশিষ্ট নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে সোনিয়া স্বীকার করেন, বিজেপিকে হারানো কঠিন। তবে বিরোধীরা একজোট হয়ে এখন থেকেই পরিকল্পনা মাফিক চেষ্টা করলে ২০২৪ সালে বিজেপিকে হারানো মোটেই অসম্ভব নয় বলেই তিনি মনে করেন।
ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে দেশের অখণ্ডতা, গণতন্ত্র আর সংবিধানকে বাঁচানোই এখন বিরোধীদের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে তিনি মনে করেন। তাই দলীয় স্বার্থ ভুলে বিরোধীদের সংঘবদ্ধ হওয়ার ডাক দেন সোনিয়া।
সোনিয়া জানান, বিরোধী ঐক্যের ক্ষেত্রে কংগ্রেস যেকোনও শর্ত খোলা মনে আলোচনা করতে প্রস্তুত। এমনকি, বিজেপি বিরোধী যেকোনও আন্দোলনেই কংগ্রেস দেশ ও দেশবাসীর স্বার্থে সামিল হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
জাতীয় সংসদের সাম্প্রতিক অধিবেশনে বিরোধী দলের নেতারা প্রতিদিন বৈঠক করে যে ঐক্যের ছবি তুলে ধরেছেন সে কথাও উল্লেখ করেন তিনি। দাবি করেন, এইভাবেই যদি সবাই একযোগে কাজ করা যায় তবেই দেশের মঙ্গল।
সোনিয়ার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন বিরোধী দলের নেতারা। সামনেই ভারতের পাঁচ রাজ্যে বিধানসভার ভোট। সেই ভোটেও বিরোধী ঐক্য এদিনের বৈঠকে গুরুত্ব পায়।
ইসরায়েলি কোম্পানির স্পাইওয়্যার পেগাসাস দিয়ে ফোনে আড়ি পাতা নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে বিরোধী ঐক্যের সূত্রপাত। কেন্দ্রীয় সরকারের অগণতান্ত্রিক বিভিন্ন কার্য়কলাপ নিয়ে এদিন বিরোধীরা আলোচনা করেন।
বৈঠকে আফগানিস্তানের পরিস্থিতি ও ভারতের ভূমিকা নিয়েও আলোচনা হয়। বিরোধীরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন সেখানকার আটক ভারতীয়দের উদ্ধারের বিষয় নিয়ে। সেই সঙ্গে ভারত সরকারের ভূমিকা নিয়ে স্পষ্ট বিবৃতির দাবি ওঠে।
এদিকে, আফগানিস্তানে তালেবান উত্থানের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিবৃতির দাবি তুলেছিলেন বিরোধীরা। বেশ কয়েকদিন নীরব থাকার পর মোদী এদিন সামাজিক গণমাধ্যমে তাঁর বক্তব্য তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, সন্ত্রাসের ভিত্তিতে ধ্বংসকারী শক্তি একটি সাম্রাজ্য গড়ে তোলার চিন্তা থেকে কিছু সময়ের জন্য আধিপত্য বিস্তার করতে পারে। কিন্তু, এর অস্তিত্ব কখনও স্থায়ী হয় না। দীর্ঘকাল মানবতাকে দমনও করতে পারে না।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৭ ঘণ্টা আগে