আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অবৈধ অভিবাসী আটকে দেশজুড়ে ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে মালয়েশিয়া। গত বুধবার পর্যন্ত দেশটিতে ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার মালয়েশিয়ার গণমাধ্যম নিউ স্ট্রেট টাইমসের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আটক অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছেন ১৬৫ জন।
খবরে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি অভিযান চালিয়েছে অভিবাসন বিভাগ। তারা ৩ হাজার ৮৭০টি অভিযান চালিয়ে ১৩ হাজার ৬৭৭ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে। এ প্রসঙ্গে অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জাকারিয়া সাবান বলেন, ৫২ হাজার ৩১৮ জন অভিবাসীর তথ্য যাচাই–বাছাই করে ওই ব্যক্তিদের আটক করা হয়েছে।
এদিকে অভিবাসন বিভাগ ছাড়া অন্যান্য বাহিনীও অভিযান চালিয়েছে। এসব বাহিনীর হাতে ৮ হাজার ৮০৯ জন আটক হয়েছেন। তাঁদেরও অভিবাসন বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বুধবার পর্যন্ত ২২ হাজার ৪৮৬ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা সম্ভব হয়েছে।
অভিবাসন বিভাগ আইন ভঙ্গ করায় গত মঙ্গলবার রাতে সেলানগরে তিনটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫০৬ জনকে আটক করে। এর মধ্যে ৪৪৮ জন পুরুষ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছেন ১৬৫ জন। আর নেপালের রয়েছেন ১২৪ জন। অভিযানে ৫৮ নারীকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৪০ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক ও নেপালের ১৮ জন।
অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জাকারিয়া সাবান বলেন, এই অভিযানে ১৮৫ জন কর্মকর্তা অংশ নিয়েছেন। কুয়ালালামপুরের একটি এলাকায় গত বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালানো হয়েছে। সেখানে ৮৯৫ জনের নথিপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে দেড় শ জন মালয়েশিয়ার নাগরিকও ছিলেন।
সূত্র জানিয়েছে, যাঁদের আটক করা হয়েছে, তাঁদের অধিকাংশেরই মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য বৈধ নথি ছিল না, অনেকের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য যেসব শর্ত ছিল, সেসব লঙ্ঘন করায় আটক হয়েছেন অনেকে। আবার ইউএনএইচসিআরের ইস্যু করা কার্ড নিয়েও এসেছেন অনেকে। তবে মালয়েশিয়ায় থাকার অনুমোদন না থাকায় আটক করা হয়েছে এমন ব্যক্তিও রয়েছেন। শুধু অবৈধ অভিবাসীদের আটক করা হচ্ছে, এমনটি নয়। বৈধ নথি নেই—এমন ব্যক্তিদের কাজের সুযোগ করে দেওয়ায় ৪৯১ জনকে আটক করা হয়েছে।
জাকারিয়া বলেন, ‘যেসব এলাকায় বেশি অভিবাসী রয়েছে, সেসব এলাকায় আমরা আমাদের তল্লাশি অভিযান চালিয়ে যাব। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে আকস্মিক অভিযানও চলবে।’
আরও খবর পড়ুন:
অবৈধ অভিবাসী আটকে দেশজুড়ে ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে মালয়েশিয়া। গত বুধবার পর্যন্ত দেশটিতে ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার মালয়েশিয়ার গণমাধ্যম নিউ স্ট্রেট টাইমসের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আটক অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছেন ১৬৫ জন।
খবরে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় সবচেয়ে বেশি অভিযান চালিয়েছে অভিবাসন বিভাগ। তারা ৩ হাজার ৮৭০টি অভিযান চালিয়ে ১৩ হাজার ৬৭৭ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে। এ প্রসঙ্গে অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জাকারিয়া সাবান বলেন, ৫২ হাজার ৩১৮ জন অভিবাসীর তথ্য যাচাই–বাছাই করে ওই ব্যক্তিদের আটক করা হয়েছে।
এদিকে অভিবাসন বিভাগ ছাড়া অন্যান্য বাহিনীও অভিযান চালিয়েছে। এসব বাহিনীর হাতে ৮ হাজার ৮০৯ জন আটক হয়েছেন। তাঁদেরও অভিবাসন বিভাগের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বুধবার পর্যন্ত ২২ হাজার ৪৮৬ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা সম্ভব হয়েছে।
অভিবাসন বিভাগ আইন ভঙ্গ করায় গত মঙ্গলবার রাতে সেলানগরে তিনটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫০৬ জনকে আটক করে। এর মধ্যে ৪৪৮ জন পুরুষ। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছেন ১৬৫ জন। আর নেপালের রয়েছেন ১২৪ জন। অভিযানে ৫৮ নারীকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৪০ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক ও নেপালের ১৮ জন।
অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জাকারিয়া সাবান বলেন, এই অভিযানে ১৮৫ জন কর্মকর্তা অংশ নিয়েছেন। কুয়ালালামপুরের একটি এলাকায় গত বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালানো হয়েছে। সেখানে ৮৯৫ জনের নথিপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে দেড় শ জন মালয়েশিয়ার নাগরিকও ছিলেন।
সূত্র জানিয়েছে, যাঁদের আটক করা হয়েছে, তাঁদের অধিকাংশেরই মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য বৈধ নথি ছিল না, অনেকের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য যেসব শর্ত ছিল, সেসব লঙ্ঘন করায় আটক হয়েছেন অনেকে। আবার ইউএনএইচসিআরের ইস্যু করা কার্ড নিয়েও এসেছেন অনেকে। তবে মালয়েশিয়ায় থাকার অনুমোদন না থাকায় আটক করা হয়েছে এমন ব্যক্তিও রয়েছেন। শুধু অবৈধ অভিবাসীদের আটক করা হচ্ছে, এমনটি নয়। বৈধ নথি নেই—এমন ব্যক্তিদের কাজের সুযোগ করে দেওয়ায় ৪৯১ জনকে আটক করা হয়েছে।
জাকারিয়া বলেন, ‘যেসব এলাকায় বেশি অভিবাসী রয়েছে, সেসব এলাকায় আমরা আমাদের তল্লাশি অভিযান চালিয়ে যাব। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে আকস্মিক অভিযানও চলবে।’
আরও খবর পড়ুন:
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩৮ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে