চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং চীনের সঙ্গে তাইওয়ানের পুনরেকত্রীকরণকে ‘অনিবার্য’ বললেও তাঁর সঙ্গে সুর মেলাননি তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল তাইওয়ানের ভবিষ্যৎ এবং তাদের সঙ্গে বেইজিংয়ের সম্পর্ক কেমন হবে তা নির্ধারণ করবে তাইওয়ানের জনগণ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা দিয়েছে এ খবর।
তাইওয়ানকে অনেক আগে থেকেই নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে চীন। পুনরেকত্রীকরণের জন্য প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগের সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দেয়নি বেইজিং।
২০১৬ সালে সাই ইং-ওয়েন প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই বেইজিং তাইওয়ানে রাজনৈতিক ও সামরিক চাপ বাড়াচ্ছে। আগামী ১৩ জানুয়ারি তাইওয়ানের রাষ্ট্রপতি ও সংসদ নির্বাচনের আগের সপ্তাহগুলোতে পুনরেকত্রীকরণের প্রচারণা জোরদার করেছে চীন। নববর্ষের আগের ভাষণে সি চিন পিং জোরালো ভাষায় বলেন, চীন ও তাইওয়ান অবশ্যই আবারও একীভূত হবে।
তাইপেতে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে নববর্ষের সংবাদ সম্মেলনে সি চিন পিংয়ের বক্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে সাই ইং-ওয়েন জোর দিয়ে বলেন, তাইওয়ান একটি গণতান্ত্রিক দেশ এবং এর জনগণই নিজেদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করেছিল। নির্বাচনের ফলাফল মেনে নেওয়ার জন্য বেইজিংয়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা দুপক্ষেরই দায়িত্ব।
এর আগে গত সোমবার তাইওয়ানের সীমান্তে চীনের চারটি সামরিক বিমান এবং চারটি নৌবাহিনীর জাহাজ শনাক্ত করেছিল তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। চীনের একটি বিমান তাইওয়ানের দক্ষিণ-পশ্চিমের আকাশসীমায় প্রবেশ করেছিল বলেও জানায় তাইপে।
সাই ইং-ওয়েনকে ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’ হিসেবে দেখে বেইজিং। তাঁর সঙ্গে সংলাপের প্রস্তাবও প্রত্যাখ্যান করেছে চীন। ২০২০ সালে ভূমিধস জয়ের মাধ্যমে পুনঃনির্বাচিত সাই তাইওয়ানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে বলেই চীন এমন আচরণ করছে মত বিশ্লেষকদের। তাইওয়ানের সামরিক বাহিনীকে আধুনিকীকরণে তাঁর প্রচেষ্টাকেও ভালো চোখে দেখেনি বেইজিং।
সাই ইং-ওয়েন বলেন, ‘প্রত্যেকের বাড়িতেই তালা আছে। সেটা কিন্তু প্রতিবেশীদের উসকানি দেওয়ার জন্য না, বরং নিজেকে নিরাপদ রাখার জন্য। দেশের সীমান্তের ক্ষেত্রেও তাই। তাইওয়ানের জনগণ শান্তি চায়, কিন্তু আমরা সম্মানের সঙ্গে শান্তি চাই।’
চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং চীনের সঙ্গে তাইওয়ানের পুনরেকত্রীকরণকে ‘অনিবার্য’ বললেও তাঁর সঙ্গে সুর মেলাননি তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল তাইওয়ানের ভবিষ্যৎ এবং তাদের সঙ্গে বেইজিংয়ের সম্পর্ক কেমন হবে তা নির্ধারণ করবে তাইওয়ানের জনগণ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা দিয়েছে এ খবর।
তাইওয়ানকে অনেক আগে থেকেই নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে চীন। পুনরেকত্রীকরণের জন্য প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগের সম্ভাবনাকেও উড়িয়ে দেয়নি বেইজিং।
২০১৬ সালে সাই ইং-ওয়েন প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই বেইজিং তাইওয়ানে রাজনৈতিক ও সামরিক চাপ বাড়াচ্ছে। আগামী ১৩ জানুয়ারি তাইওয়ানের রাষ্ট্রপতি ও সংসদ নির্বাচনের আগের সপ্তাহগুলোতে পুনরেকত্রীকরণের প্রচারণা জোরদার করেছে চীন। নববর্ষের আগের ভাষণে সি চিন পিং জোরালো ভাষায় বলেন, চীন ও তাইওয়ান অবশ্যই আবারও একীভূত হবে।
তাইপেতে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে নববর্ষের সংবাদ সম্মেলনে সি চিন পিংয়ের বক্তব্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে সাই ইং-ওয়েন জোর দিয়ে বলেন, তাইওয়ান একটি গণতান্ত্রিক দেশ এবং এর জনগণই নিজেদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করেছিল। নির্বাচনের ফলাফল মেনে নেওয়ার জন্য বেইজিংয়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা দুপক্ষেরই দায়িত্ব।
এর আগে গত সোমবার তাইওয়ানের সীমান্তে চীনের চারটি সামরিক বিমান এবং চারটি নৌবাহিনীর জাহাজ শনাক্ত করেছিল তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। চীনের একটি বিমান তাইওয়ানের দক্ষিণ-পশ্চিমের আকাশসীমায় প্রবেশ করেছিল বলেও জানায় তাইপে।
সাই ইং-ওয়েনকে ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’ হিসেবে দেখে বেইজিং। তাঁর সঙ্গে সংলাপের প্রস্তাবও প্রত্যাখ্যান করেছে চীন। ২০২০ সালে ভূমিধস জয়ের মাধ্যমে পুনঃনির্বাচিত সাই তাইওয়ানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে বলেই চীন এমন আচরণ করছে মত বিশ্লেষকদের। তাইওয়ানের সামরিক বাহিনীকে আধুনিকীকরণে তাঁর প্রচেষ্টাকেও ভালো চোখে দেখেনি বেইজিং।
সাই ইং-ওয়েন বলেন, ‘প্রত্যেকের বাড়িতেই তালা আছে। সেটা কিন্তু প্রতিবেশীদের উসকানি দেওয়ার জন্য না, বরং নিজেকে নিরাপদ রাখার জন্য। দেশের সীমান্তের ক্ষেত্রেও তাই। তাইওয়ানের জনগণ শান্তি চায়, কিন্তু আমরা সম্মানের সঙ্গে শান্তি চাই।’
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
৮ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
১ ঘণ্টা আগে