আবারও ভারতে দূতাবাস বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে আফগানিস্তান। কারণ হিসেবে বলেছে, ভারত সরকারের ক্রমাগত বাধাসহ অন্য একাধিক কারণে তারা দূতাবাস বন্ধ করে দিচ্ছে। এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর দিল্লির আফগান দূতাবাস জানিয়েছিল, সাময়িকভাবে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে যাচ্ছে। তবে এ ব্যাপারে ভারত আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেয়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সেপ্টেম্বরের শেষ দিনে দূতাবাস সাময়িকভাবে বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার সময় আফগান দূতাবাস একই ধরনের অভিযোগ করে জানিয়েছিল, এই উদ্যোগ এ কারণে নেওয়া হয়েছিল যে, হয়তো ভারত সরকার তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করবে এবং ভারতে আফগান মিশন স্বাভাবিকভাবে পরিচালিত হবে। কিন্তু এখন আর তা সম্ভব নয়। দূতাবাস জানিয়েছে, ‘এখন এই মিশনের ভবিষ্যৎ কী হবে তা ভারতের হাতে...তারা চাইলে সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতে পারে অথবা অন্য কোনো বিকল্পও দেখতে পারে।’
ভারতে আফগানিস্তানের দূতাবাস বন্ধের বিষয়টি জানিয়ে গতকাল শুক্রবার সকালের আফগান দূতাবাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা আফগানিস্তানের জনগণের স্বার্থে অপর্যাপ্ত লোকবল ও সম্পদ নিয়েও অক্লান্ত কাজ করে যাচ্ছে। এমনকি কাবুলে একটি বৈধ সরকারের অনুপস্থিতির মধ্যেও তারা কাজ চালিয়ে নিয়েছে। তবে এই দূতাবাস বন্ধের পেছনে কোনো অভ্যন্তরীণ সংকট ভূমিকা রাখেনি বলেও জানিয়েছে তারা।
বিবৃতিতে আফগান দূতাবাস দাবি করেছে, ভারত সরকার তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা দিচ্ছে না। যদিও ভারত সরকার আফগানিস্তানের বর্তমান শাসকগোষ্ঠী তালেবানকে বৈধ বলে স্বীকার করে না, তার পরও দেশটি দিল্লিতে আফগান দূতাবাস চালু রাখতে দিয়েছিল। কিন্তু গত ৩০ সেপ্টেম্বরের পর ভারত সরকার তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আফগান দূতাবাসের দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করে। এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে, এর পরও আফগান দূতাবাস কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, ভারত সরকার তাদের সহায়তা করছে না।
পাশাপাশি ভারতে আসা-যাওয়া করা আফগানদের সংখ্যাও ব্যাপকভাবে কমে গেছে তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর।
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর আফগান দূতাবাসের বিবৃতিতে বলা হয়, সুচিন্তিত বিবেচনা, আফগানিস্তানের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব ও সম্পর্ক বিবেচনায় নিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আমরা গভীর দুঃখ, অনুশোচনা ও হতাশার সঙ্গে নয়াদিল্লিতে আফগানিস্তানের দূতাবাস বন্ধের ঘোষণা দিচ্ছি।’
নিজেদের সীমাবদ্ধতার কারণে দূতাবাস বন্ধ করে দিতে হচ্ছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা আফগানিস্তান রাষ্ট্র ও এর জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ভারত সরকারের সমর্থনের অভাবের কারণে এবং কাবুলে একটি বৈধ সরকারের অভাবে আমরা ব্যর্থ হয়েছি বলে আমাদের সীমাবদ্ধতা স্বীকার করে নিচ্ছি।’
উল্লেখ্য, তালেবানরা আফগানিস্তানের ক্ষমতায় এলেও দিল্লিতে তাদের পূর্ববর্তী আশরাফ গনি সরকারের নিযুক্ত দিল্লি কূটনৈতিক মিশন বন্ধ বা বাতিল করে দেয়নি। আশরাফ গনি সরকারের নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ফরিদ মামুন্দজাই সেই থেকে এত দিন দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। ভারত এখনো তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি।
আবারও ভারতে দূতাবাস বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে আফগানিস্তান। কারণ হিসেবে বলেছে, ভারত সরকারের ক্রমাগত বাধাসহ অন্য একাধিক কারণে তারা দূতাবাস বন্ধ করে দিচ্ছে। এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর দিল্লির আফগান দূতাবাস জানিয়েছিল, সাময়িকভাবে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে যাচ্ছে। তবে এ ব্যাপারে ভারত আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেয়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সেপ্টেম্বরের শেষ দিনে দূতাবাস সাময়িকভাবে বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার সময় আফগান দূতাবাস একই ধরনের অভিযোগ করে জানিয়েছিল, এই উদ্যোগ এ কারণে নেওয়া হয়েছিল যে, হয়তো ভারত সরকার তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করবে এবং ভারতে আফগান মিশন স্বাভাবিকভাবে পরিচালিত হবে। কিন্তু এখন আর তা সম্ভব নয়। দূতাবাস জানিয়েছে, ‘এখন এই মিশনের ভবিষ্যৎ কী হবে তা ভারতের হাতে...তারা চাইলে সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতে পারে অথবা অন্য কোনো বিকল্পও দেখতে পারে।’
ভারতে আফগানিস্তানের দূতাবাস বন্ধের বিষয়টি জানিয়ে গতকাল শুক্রবার সকালের আফগান দূতাবাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা আফগানিস্তানের জনগণের স্বার্থে অপর্যাপ্ত লোকবল ও সম্পদ নিয়েও অক্লান্ত কাজ করে যাচ্ছে। এমনকি কাবুলে একটি বৈধ সরকারের অনুপস্থিতির মধ্যেও তারা কাজ চালিয়ে নিয়েছে। তবে এই দূতাবাস বন্ধের পেছনে কোনো অভ্যন্তরীণ সংকট ভূমিকা রাখেনি বলেও জানিয়েছে তারা।
বিবৃতিতে আফগান দূতাবাস দাবি করেছে, ভারত সরকার তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা দিচ্ছে না। যদিও ভারত সরকার আফগানিস্তানের বর্তমান শাসকগোষ্ঠী তালেবানকে বৈধ বলে স্বীকার করে না, তার পরও দেশটি দিল্লিতে আফগান দূতাবাস চালু রাখতে দিয়েছিল। কিন্তু গত ৩০ সেপ্টেম্বরের পর ভারত সরকার তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে আফগান দূতাবাসের দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করে। এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে, এর পরও আফগান দূতাবাস কর্তৃপক্ষ দাবি করছে, ভারত সরকার তাদের সহায়তা করছে না।
পাশাপাশি ভারতে আসা-যাওয়া করা আফগানদের সংখ্যাও ব্যাপকভাবে কমে গেছে তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর।
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর আফগান দূতাবাসের বিবৃতিতে বলা হয়, সুচিন্তিত বিবেচনা, আফগানিস্তানের সঙ্গে ভারতের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব ও সম্পর্ক বিবেচনায় নিয়েই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘আমরা গভীর দুঃখ, অনুশোচনা ও হতাশার সঙ্গে নয়াদিল্লিতে আফগানিস্তানের দূতাবাস বন্ধের ঘোষণা দিচ্ছি।’
নিজেদের সীমাবদ্ধতার কারণে দূতাবাস বন্ধ করে দিতে হচ্ছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা আফগানিস্তান রাষ্ট্র ও এর জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ভারত সরকারের সমর্থনের অভাবের কারণে এবং কাবুলে একটি বৈধ সরকারের অভাবে আমরা ব্যর্থ হয়েছি বলে আমাদের সীমাবদ্ধতা স্বীকার করে নিচ্ছি।’
উল্লেখ্য, তালেবানরা আফগানিস্তানের ক্ষমতায় এলেও দিল্লিতে তাদের পূর্ববর্তী আশরাফ গনি সরকারের নিযুক্ত দিল্লি কূটনৈতিক মিশন বন্ধ বা বাতিল করে দেয়নি। আশরাফ গনি সরকারের নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ফরিদ মামুন্দজাই সেই থেকে এত দিন দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। ভারত এখনো তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি।
২০০০ সালের ১০ আগস্ট। আর্কটিক সার্কেলের ওপরে ব্যারেন্টস সাগরে সামরিক কৌশল অনুশীলনে অংশ নিতে বন্দর ছেড়ে যায় রাশিয়ার পারমাণবিক সাবমেরিন ‘কুরস্ক’। দুই দিন পর অর্থাৎ ১২ আগস্ট সেটির একটি অনুশীলন টর্পেডো ছোড়ার কথা ছিল। কিন্তু টর্পেডোটি ছোড়ার আগেই সাগরের তলদেশে হারিয়ে যায় সাবমেরিনটি। পরে এর ১১৮ জন ক্রুকেই
৬ মিনিট আগেইসরায়েলে ফিলিস্তিনি শ্রমিকদের শূন্যস্থান পূরণে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ২০ হাজারের বেশি ভারতীয় শ্রমিক দেশটিতে গেছে। এমনটাই জানিয়েছে ভারত সরকার জানিয়েছে। গাজায় ইসরায়েলের চলমান অভিযানের মধ্যেই এ খবর প্রকাশ্যে এল। এটি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ইসরায়েলের প্রতি চাপ বাড়ার সময় ভারতের গুরুত্বপ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় একটি ইস্পাত কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। যাঁদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থাই সংকটাপন্ন। গতকাল সোমবার স্থানীয় সময় সকালে পিটসবার্গের কাছে ইউএস স্টিলের ক্লেয়ারটন কারখানায় এ বিস্ফোরণ হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য শান্তি স্থাপন ও মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ ও আঞ্চলিক কয়েকটি দেশ যৌথভাবে একটি প্রতিনিধিদল পাঠাতে যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী রাষ্ট্র মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম এই ঘোষণা দেন। খবর সিঙ্গাপুরভিত্তিক
২ ঘণ্টা আগে