তালেবান সরকার ঘোষণা করেছে, আফগানিস্তানে যেসব দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক এনজিও নারী কর্মী নিয়োগ দেয়, সেগুলো বন্ধ করতে হবে।
রোববার রাতে তালেবানের অর্থনীতি মন্ত্রণালয় থেকে এক চিঠিতে বলা হয়েছে, কোনো এনজিও নারীদের নিয়োগ বন্ধের নির্দেশনা মানতে ব্যর্থ হলে তাদের কার্যক্রম এবং লাইসেন্স বাতিল করা হবে।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দ্য ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, দুই বছর আগে তালেবান সরকার এনজিওগুলোকে আফগান নারী কর্মী নিয়োগ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল।
সরকারের অভিযোগ ছিল—এনজিওতে কাজ করা নারীরা নির্ধারিত পোশাকবিধি, বিশেষ করে হিজাব পরিধানের নিয়ম অমান্য করছেন।
নারীদের লক্ষ্যবস্তু তরে তালেবানের সর্বশেষ ঘোষণাটি এমন এক সময়ে এল, যখন নারীরা দেশটির মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে এসব নারীরা বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। যদিও তালেবান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং দাবি করেছে, তারা কোনো সহায়তা সংস্থার কাজ বা ত্রাণ কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করছে না।
তালেবান সরকার বেশির ভাগ চাকরিতেই নারীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। জনসমাগমেও নারীদের নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং ষষ্ঠ শ্রেণির পর মেয়েদের শিক্ষার অধিকার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি দেশটিতে নারীদের প্যারামেডিকেল এবং ধাত্রীবিদ্যা প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণও নিষিদ্ধ করা হয়। এ ছাড়া তালেবান নেতা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা সম্প্রতি জানালা, বারান্দা বা যেসব স্থান থেকে নারীদের দেখা যেতে পারে, সেগুলো ঢেকে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। এটি নতুন এবং পুরোনো উভয় ভবনের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। ভবিষ্যতে নির্মাণকাজ এই নিয়ম অনুসারে পরিচালিত হবে বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়। তালেবানের এমন নীতি আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক সমালোচনা কুড়িয়েছে।
এদিকে নারীদের এনজিও কার্যক্রম থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে নেওয়া হলো, যখন আফগানিস্তান মানবিক সহায়তার ওপর ব্যাপক নির্ভরশীল। দেশটির লাখ লাখ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং অন্যান্য সংকটে ভুগছে।
জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো সতর্ক করেছে, এনজিওগুলোতে নারীদের ভূমিকা বাদ দিলে অপরিহার্য সেবাদানের কার্যক্রম ধসে পড়বে এবং এর ফলে মানবিক সহায়তার প্রচেষ্টাগুলো ব্যাহত হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তালেবানের এই সিদ্ধান্ত শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ সংকটকেই তীব্র করবে না, বরং আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থাগুলোর জন্যও এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তালেবান সরকার ঘোষণা করেছে, আফগানিস্তানে যেসব দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক এনজিও নারী কর্মী নিয়োগ দেয়, সেগুলো বন্ধ করতে হবে।
রোববার রাতে তালেবানের অর্থনীতি মন্ত্রণালয় থেকে এক চিঠিতে বলা হয়েছে, কোনো এনজিও নারীদের নিয়োগ বন্ধের নির্দেশনা মানতে ব্যর্থ হলে তাদের কার্যক্রম এবং লাইসেন্স বাতিল করা হবে।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দ্য ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, দুই বছর আগে তালেবান সরকার এনজিওগুলোকে আফগান নারী কর্মী নিয়োগ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল।
সরকারের অভিযোগ ছিল—এনজিওতে কাজ করা নারীরা নির্ধারিত পোশাকবিধি, বিশেষ করে হিজাব পরিধানের নিয়ম অমান্য করছেন।
নারীদের লক্ষ্যবস্তু তরে তালেবানের সর্বশেষ ঘোষণাটি এমন এক সময়ে এল, যখন নারীরা দেশটির মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে এসব নারীরা বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। যদিও তালেবান এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে এবং দাবি করেছে, তারা কোনো সহায়তা সংস্থার কাজ বা ত্রাণ কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করছে না।
তালেবান সরকার বেশির ভাগ চাকরিতেই নারীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। জনসমাগমেও নারীদের নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং ষষ্ঠ শ্রেণির পর মেয়েদের শিক্ষার অধিকার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি দেশটিতে নারীদের প্যারামেডিকেল এবং ধাত্রীবিদ্যা প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণও নিষিদ্ধ করা হয়। এ ছাড়া তালেবান নেতা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা সম্প্রতি জানালা, বারান্দা বা যেসব স্থান থেকে নারীদের দেখা যেতে পারে, সেগুলো ঢেকে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। এটি নতুন এবং পুরোনো উভয় ভবনের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। ভবিষ্যতে নির্মাণকাজ এই নিয়ম অনুসারে পরিচালিত হবে বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়। তালেবানের এমন নীতি আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক সমালোচনা কুড়িয়েছে।
এদিকে নারীদের এনজিও কার্যক্রম থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে নেওয়া হলো, যখন আফগানিস্তান মানবিক সহায়তার ওপর ব্যাপক নির্ভরশীল। দেশটির লাখ লাখ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং অন্যান্য সংকটে ভুগছে।
জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো সতর্ক করেছে, এনজিওগুলোতে নারীদের ভূমিকা বাদ দিলে অপরিহার্য সেবাদানের কার্যক্রম ধসে পড়বে এবং এর ফলে মানবিক সহায়তার প্রচেষ্টাগুলো ব্যাহত হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তালেবানের এই সিদ্ধান্ত শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ সংকটকেই তীব্র করবে না, বরং আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থাগুলোর জন্যও এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এক বাণিজ্য কৌশল বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি, বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এমন
৩৪ মিনিট আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বর্জনের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ডেনিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বর্জন করছেন।
৫ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে