গত ১৬ সেপ্টেম্বর ছিল ইরানের কুর্দি তরুণী মাহসা আমিনির মৃত্যুর এক বছর। ২০২২ সালে দেশটির নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে মৃত্যু হয় তাঁর। মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর দেশটিতে দানা বাঁধে সরকারবিরোধী তীব্র আন্দোলন। বিশ্বজুড়ে ইরান সরকারের সমালোচনা শুরু হয় ব্যাপকভাবে। পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং অধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, ইরান সরকার এই আন্দোলন দমনে ব্যাপক সহিংসতার আশ্রয় নিয়েছে, যাতে প্রাণ হারিয়েছেন কয়েক শ মানুষ।
ঘটনার দিন মাহসা আমিনি তাঁর নিজ এলাকা কুর্দিস্তান থেকে রাজধানী তেহরানে এসেছিলেন পরিবারের সঙ্গে। তিনি যখন তাঁর পরিবারের সঙ্গে একটি মেট্রো স্টেশন থেকে বেরিয়ে আসছিলেন, তখন তাঁকে দেশটির নৈতিকতা পুলিশ গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ইরানের বাধ্যতামূলক হিজাব আইন অনুসরণ করেননি। এই আইন ইরান সরকার ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সময় আরোপ করেছিল।
মাহসা আমিনিকে গ্রেপ্তার করে নৈতিকতা পুলিশের একটি পুনঃ শিক্ষাকেন্দ্রে নেওয়া হয়। সেখানে নারীদের শেখানো হয়, কীভাবে যথাযথ পোশাক পরতে হয়। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সিসিটিভি ফুটেজ থেকে জানা যায়, কীভাবে মাহসা আমিনি নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে থাকার সময় ঢলে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তিনি কয়েক দিন পর, অর্থাৎ ১৬ সেপ্টেম্বর মারা যান।
তাঁর মৃত্যুর পর ইরানি কর্তৃপক্ষ দাবি করে, তিনি আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন এবং সেই অসুস্থতার কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু তাঁর পরিবার সরকারের ভাষ্য প্রত্যাখ্যান করে। দাবি করে, তাদের কন্যাকে হয়তো মারধর করা হয়েছে। মাহসা আমিনির মৃত্যুর পরপরই তিনি তেহরানের যে হাসপাতালে ছিলেন, তার সামনে বিক্ষোভ শুরু হয়। এর পরপরই তাঁর জন্মস্থান সাকিজে আন্দোলন শুরু হয়। কালক্রমে তা ইরানের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে।
বিদেশি মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, কয়েক মাস ধরে চলা এই আন্দোলনে পাঁচ শতাধিক মানুষ ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছে, যাদের মধ্যে অন্তত ৭০ জনই শিশু। তবে ইরান সরকার এত প্রাণহানির কথা অস্বীকার করেছে। গত ডিসেম্বরে তারা প্রকাশ করে যে, আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যসহ প্রায় ২০০ জন নিহত হয়েছে। এ সময় ইরান সরকার আন্দোলনকারীদের ‘দাঙ্গাকারী’ ও ‘দেশের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী’ বলে আখ্যা দেয় এবং তাদের কর্মকাণ্ডকে ‘সন্ত্রাসী কার্যকলাপ’ বলে উল্লেখ করে।
এই আন্দোলনের সময় ইরানজুড়ে কয়েক হাজার মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সাংবাদিকও ছিলেন। পরে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী হোসেইনি খামেনি চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এক সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। সেই ক্ষমায় অনেকে মুক্তি পেলেও বেশ কয়েকজন সাংবাদিক এখনো কারাবন্দী। কেবল তাই নয়, আন্দোলনের কারণে দেশটির সরকার সাতজনকে মৃত্যুদণ্ডও দিয়েছে।
সেই ঘটনার পর কী পরিবর্তন এসেছে ইরানে
মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর ইরানে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তার মূল বিষয় ছিল হিজাব এবং দেশটির নারীদের অধিকার। আন্দোলনের সময় অংশগ্রহণকারীরা ‘নারী, জীবন, স্বাধীনতাকে’ তাদের আন্দোলনের অন্যতম স্লোগান হিসেবে পরিণত করেছিলেন। ইরানে সেই সময় অনেক নারীই হিজাব আইন অগ্রাহ্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি শেয়ার করেছেন, বাইরে চলাফেরা করার চেষ্টা করেছেন।
কিন্তু দীর্ঘ সময়ের আন্দোলনেও বিষয়টি পরিবর্তন করা যায়নি। ইরান সরকার আন্দোলনকারীদের দাবির কাছে নতি স্বীকার করেনি। বরং তারা ইঙ্গিত দিয়েছিল যে, হিজাব আইন সংশোধনের কোনো সম্ভাবনা অদূর ভবিষ্যতে নেই। ইরানি আইন এবং ধর্মীয় বিধি মোতাবেক নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। বিষয়টি জনমতে আরও দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে ইরান সরকার ব্যাপক কার্যক্রম চালায় সেই আন্দোলনের পর।
কেবল তাই নয়, যারা হিজাব আইন অমান্য করবে, তাদের শনাক্ত করার জন্য রাস্তায় রাস্তায় ব্যাপক সিসি ক্যামেরা লাগানোর ব্যবস্থা করা হয়। এমনকি যারা এই আইন অমান্য করবে, তাদের জন্য শাস্তিও নির্ধারণ করা হয়। রাস্তায় ফের নামানো হয় নৈতিকতা পুলিশকে। মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর এই বাহিনীর কার্যক্রম স্বল্প সময়রে জন্য স্থগিত ছিল।
ইরান সরকার হিজাব আইন বাস্তবায়নে এতটাই কঠোর হয়েছিল যে, নারীদের শিথিল হিজাবে পানাহারের সুযোগ দেয় এমন বেশ কিছু ক্যাফে-রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেয়। দেশটির বেশ কয়েকজন নারী তারকা, বিশেষ করে অভিনেত্রীদের বিরুদ্ধ হিজাব আইন অমান্য করার মামলা দায়ের করা হয়। হিজাবের সুফল তুলে ধরে দেশের আনাচে-কানাচে বিপুলসংখ্যক ব্যানার টাঙানো হয়। দেশে নতুন হিজাব আইন পাসেরও চিন্তাভাবনা করা হয়। আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ কয়েকজন অধ্যাপককে বহিষ্কার করা হয়।
ইন্টারনেট সেবা ব্যাপকভাবে সীমাবদ্ধ করা হয়। সেই ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিভিন্ন ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে অনেকে ভিপিএন ব্যবহার করে ইন্টারনেট সেবা নেওয়ার চেষ্টা করলেও সরকার পরে জাতীয় নিরাপত্তার অভিযোগ তুলে সেই সেবাও বন্ধ করে দেয়। সেই বিধিনিষেধ এখনো বিদ্যমান।
আল-জাজিরা থেকে অনূদিত
গত ১৬ সেপ্টেম্বর ছিল ইরানের কুর্দি তরুণী মাহসা আমিনির মৃত্যুর এক বছর। ২০২২ সালে দেশটির নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে মৃত্যু হয় তাঁর। মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর দেশটিতে দানা বাঁধে সরকারবিরোধী তীব্র আন্দোলন। বিশ্বজুড়ে ইরান সরকারের সমালোচনা শুরু হয় ব্যাপকভাবে। পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং অধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, ইরান সরকার এই আন্দোলন দমনে ব্যাপক সহিংসতার আশ্রয় নিয়েছে, যাতে প্রাণ হারিয়েছেন কয়েক শ মানুষ।
ঘটনার দিন মাহসা আমিনি তাঁর নিজ এলাকা কুর্দিস্তান থেকে রাজধানী তেহরানে এসেছিলেন পরিবারের সঙ্গে। তিনি যখন তাঁর পরিবারের সঙ্গে একটি মেট্রো স্টেশন থেকে বেরিয়ে আসছিলেন, তখন তাঁকে দেশটির নৈতিকতা পুলিশ গ্রেপ্তার করে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ইরানের বাধ্যতামূলক হিজাব আইন অনুসরণ করেননি। এই আইন ইরান সরকার ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের সময় আরোপ করেছিল।
মাহসা আমিনিকে গ্রেপ্তার করে নৈতিকতা পুলিশের একটি পুনঃ শিক্ষাকেন্দ্রে নেওয়া হয়। সেখানে নারীদের শেখানো হয়, কীভাবে যথাযথ পোশাক পরতে হয়। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সিসিটিভি ফুটেজ থেকে জানা যায়, কীভাবে মাহসা আমিনি নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে থাকার সময় ঢলে পড়েন। এরপর তাঁকে একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তিনি কয়েক দিন পর, অর্থাৎ ১৬ সেপ্টেম্বর মারা যান।
তাঁর মৃত্যুর পর ইরানি কর্তৃপক্ষ দাবি করে, তিনি আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন এবং সেই অসুস্থতার কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু তাঁর পরিবার সরকারের ভাষ্য প্রত্যাখ্যান করে। দাবি করে, তাদের কন্যাকে হয়তো মারধর করা হয়েছে। মাহসা আমিনির মৃত্যুর পরপরই তিনি তেহরানের যে হাসপাতালে ছিলেন, তার সামনে বিক্ষোভ শুরু হয়। এর পরপরই তাঁর জন্মস্থান সাকিজে আন্দোলন শুরু হয়। কালক্রমে তা ইরানের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে।
বিদেশি মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দাবি, কয়েক মাস ধরে চলা এই আন্দোলনে পাঁচ শতাধিক মানুষ ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছে, যাদের মধ্যে অন্তত ৭০ জনই শিশু। তবে ইরান সরকার এত প্রাণহানির কথা অস্বীকার করেছে। গত ডিসেম্বরে তারা প্রকাশ করে যে, আন্দোলনে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যসহ প্রায় ২০০ জন নিহত হয়েছে। এ সময় ইরান সরকার আন্দোলনকারীদের ‘দাঙ্গাকারী’ ও ‘দেশের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী’ বলে আখ্যা দেয় এবং তাদের কর্মকাণ্ডকে ‘সন্ত্রাসী কার্যকলাপ’ বলে উল্লেখ করে।
এই আন্দোলনের সময় ইরানজুড়ে কয়েক হাজার মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সাংবাদিকও ছিলেন। পরে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী হোসেইনি খামেনি চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এক সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন। সেই ক্ষমায় অনেকে মুক্তি পেলেও বেশ কয়েকজন সাংবাদিক এখনো কারাবন্দী। কেবল তাই নয়, আন্দোলনের কারণে দেশটির সরকার সাতজনকে মৃত্যুদণ্ডও দিয়েছে।
সেই ঘটনার পর কী পরিবর্তন এসেছে ইরানে
মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর ইরানে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তার মূল বিষয় ছিল হিজাব এবং দেশটির নারীদের অধিকার। আন্দোলনের সময় অংশগ্রহণকারীরা ‘নারী, জীবন, স্বাধীনতাকে’ তাদের আন্দোলনের অন্যতম স্লোগান হিসেবে পরিণত করেছিলেন। ইরানে সেই সময় অনেক নারীই হিজাব আইন অগ্রাহ্য করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি শেয়ার করেছেন, বাইরে চলাফেরা করার চেষ্টা করেছেন।
কিন্তু দীর্ঘ সময়ের আন্দোলনেও বিষয়টি পরিবর্তন করা যায়নি। ইরান সরকার আন্দোলনকারীদের দাবির কাছে নতি স্বীকার করেনি। বরং তারা ইঙ্গিত দিয়েছিল যে, হিজাব আইন সংশোধনের কোনো সম্ভাবনা অদূর ভবিষ্যতে নেই। ইরানি আইন এবং ধর্মীয় বিধি মোতাবেক নারীদের হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। বিষয়টি জনমতে আরও দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে ইরান সরকার ব্যাপক কার্যক্রম চালায় সেই আন্দোলনের পর।
কেবল তাই নয়, যারা হিজাব আইন অমান্য করবে, তাদের শনাক্ত করার জন্য রাস্তায় রাস্তায় ব্যাপক সিসি ক্যামেরা লাগানোর ব্যবস্থা করা হয়। এমনকি যারা এই আইন অমান্য করবে, তাদের জন্য শাস্তিও নির্ধারণ করা হয়। রাস্তায় ফের নামানো হয় নৈতিকতা পুলিশকে। মাহসা আমিনির মৃত্যুর পর এই বাহিনীর কার্যক্রম স্বল্প সময়রে জন্য স্থগিত ছিল।
ইরান সরকার হিজাব আইন বাস্তবায়নে এতটাই কঠোর হয়েছিল যে, নারীদের শিথিল হিজাবে পানাহারের সুযোগ দেয় এমন বেশ কিছু ক্যাফে-রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেয়। দেশটির বেশ কয়েকজন নারী তারকা, বিশেষ করে অভিনেত্রীদের বিরুদ্ধ হিজাব আইন অমান্য করার মামলা দায়ের করা হয়। হিজাবের সুফল তুলে ধরে দেশের আনাচে-কানাচে বিপুলসংখ্যক ব্যানার টাঙানো হয়। দেশে নতুন হিজাব আইন পাসেরও চিন্তাভাবনা করা হয়। আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ কয়েকজন অধ্যাপককে বহিষ্কার করা হয়।
ইন্টারনেট সেবা ব্যাপকভাবে সীমাবদ্ধ করা হয়। সেই ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিভিন্ন ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে অনেকে ভিপিএন ব্যবহার করে ইন্টারনেট সেবা নেওয়ার চেষ্টা করলেও সরকার পরে জাতীয় নিরাপত্তার অভিযোগ তুলে সেই সেবাও বন্ধ করে দেয়। সেই বিধিনিষেধ এখনো বিদ্যমান।
আল-জাজিরা থেকে অনূদিত
যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পাল্টা জবাবে ইসরায়েলে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে। হুঁশিয়ারি দিয়েছে তেহরান—এই যুদ্ধের শেষ তাদের হাতে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে চলছে টানটান বৈঠক, আর ইরানি পত্রিকায় ঘৃণা ঝরে পড়ছে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে।
৪ মিনিট আগেদীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেলেন। নবান্ন সূত্র জানা গেছে, এর আগে দুই বাংলাদেশি হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান ও মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষাৎ চাইলেও তা সম্ভব হয়নি।
৩০ মিনিট আগেতেহরানের কুখ্যাত এভিন কারাগারে ইসরায়েলি ড্রোন হামলার ঘটনা নতুন উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। ইরানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এই হামলায় কারাগারের প্রহরী টাওয়ার, প্রশাসনিক বিভাগ ও আদালত কক্ষ লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
৩২ মিনিট আগেইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সাঈদ খতিবজাদে বলেছেন, যত দিন প্রয়োজন, তত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে প্রস্তুত ইরান। ইসরায়েলের অবৈধ আগ্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ইরান এ যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগে