মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ক্ষমতাসীন জান্তাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ২০২১ সাল থেকে চলে আসা লড়াইয়ের কারণে দেশটির অনেক নাগরিক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ভারত। এরই মধ্যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুর থেকে প্রথম দফায় বেশ কয়েকজনকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক এক টুইটে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। তিনি বলেছেন, ‘মিয়ানমারের যেসব নাগরিক অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল, তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ (শুক্রবার) প্রথম দফায় তাদের কয়েকজনকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে।’
মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত ১৯৫১ সালের শরণার্থী কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ নয়। তার পরও মানবিক বিবেচনায় দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমারের বিপদগ্রস্ত নাগরিকদের আশ্রয় ও সহায়তা দিয়েছে ভারত সরকার।’
ভারতের মিজোরাম, মণিপুর, অরুণাচল ও নাগাল্যান্ড রাজ্যের সঙ্গে প্রায় ১ হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার সীমান্ত আছে। নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের দিক থেকেও মিয়ানমারের জনগণ ও ভারতের এই চার রাজ্যের জনগণ বেশ কাছাকাছি।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন তৎকালীন গণতান্ত্রিক এনএলডি সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং এই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন।
সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর ফুঁসে ওঠে মিয়ানমার। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার দাবিতে দেশজুড়ে আন্দোলন শুরু হয়। কিন্তু মিয়ানমারের পুলিশ ও নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা বিক্ষোভ দমনে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার শুরু করার পর ২০২২ সালের দিকে গণতন্ত্রপন্থীদের একাংশ জান্তাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোতে যোগ দেওয়া শুরু করে।
এরপর ২০২৩ সালের অক্টোবরের শেষ দিকে মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন প্রদেশে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণ শুরু করে মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী তিন সশস্ত্র গোষ্ঠী তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ), আরাকান আর্মি (এএ) এবং মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ)। এই তিন গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত থ্রি ব্রাদার্স অ্যালায়েন্স জান্তাবাহিনীর বিরুদ্ধে বেশ সাফল্য লাভ করেছে।
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ক্ষমতাসীন জান্তাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ২০২১ সাল থেকে চলে আসা লড়াইয়ের কারণে দেশটির অনেক নাগরিক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ভারত। এরই মধ্যে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মণিপুর থেকে প্রথম দফায় বেশ কয়েকজনকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক এক টুইটে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। তিনি বলেছেন, ‘মিয়ানমারের যেসব নাগরিক অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল, তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ (শুক্রবার) প্রথম দফায় তাদের কয়েকজনকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে।’
মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত ১৯৫১ সালের শরণার্থী কনভেনশনে স্বাক্ষরকারী দেশ নয়। তার পরও মানবিক বিবেচনায় দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমারের বিপদগ্রস্ত নাগরিকদের আশ্রয় ও সহায়তা দিয়েছে ভারত সরকার।’
ভারতের মিজোরাম, মণিপুর, অরুণাচল ও নাগাল্যান্ড রাজ্যের সঙ্গে প্রায় ১ হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার সীমান্ত আছে। নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের দিক থেকেও মিয়ানমারের জনগণ ও ভারতের এই চার রাজ্যের জনগণ বেশ কাছাকাছি।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন তৎকালীন গণতান্ত্রিক এনএলডি সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং এই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন।
সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর ফুঁসে ওঠে মিয়ানমার। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার দাবিতে দেশজুড়ে আন্দোলন শুরু হয়। কিন্তু মিয়ানমারের পুলিশ ও নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা বিক্ষোভ দমনে আগ্নেয়াস্ত্রের ব্যবহার শুরু করার পর ২০২২ সালের দিকে গণতন্ত্রপন্থীদের একাংশ জান্তাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোতে যোগ দেওয়া শুরু করে।
এরপর ২০২৩ সালের অক্টোবরের শেষ দিকে মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন প্রদেশে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণ শুরু করে মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী তিন সশস্ত্র গোষ্ঠী তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ), আরাকান আর্মি (এএ) এবং মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ)। এই তিন গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত থ্রি ব্রাদার্স অ্যালায়েন্স জান্তাবাহিনীর বিরুদ্ধে বেশ সাফল্য লাভ করেছে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৫ ঘণ্টা আগে