আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারে শুরু হয় সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান। আটক করা হয় গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সাং সু চিকে। এর বিরুদ্ধে রাস্তায় নামেন তাঁর অনুসারীরা। শুরু হয় অভ্যুত্থান বিরোধী আন্দোলন। ভয়াবহ এ সংকটের সময়ে দেশটিতে আবারও উত্থান ঘটেছে মাদক চোরাচালানের। সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গত ১৩ আগস্ট থাইল্যান্ডের হাত ইয়াই শহর থেকে জব্দ করা হয় মাদকের একটি বড় চোরাচালান। জব্দ করা মাদকের তালিকায় ছিল ১ হাজার কেজি ক্রিস্টাল মেথ বা আইস। বর্তমান বাজারমূল্যে যার দাম ৯ কোটি ডলার। একটি চীনা ব্র্যান্ডের চায়ের প্যাকেটে করে এগুলো চালান করা হচ্ছিল। সঙ্গে ছিল ইয়াবাও। গত কয়েক মাস ধরে থাইল্যান্ড থেকে এমন অনেক চালান জব্দ করেছে দেশটির পুলিশ।
থাইল্যান্ড কর্তৃপক্ষ বলছে, এগুলো মাদকের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত মিয়ানমারের শান রাজ্যের গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল অঞ্চল থেকেই চালান হচ্ছিল। এখানেই মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং লাওস একত্রে মিলেছে। এ অঞ্চলে যে পরিমাণ মাদকদ্রব্য উৎপাদিত হয় মাঝে মাঝে সে পরিমাণটা মেক্সিকোকেও ছাড়িয়ে যায়। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পুলিশের কড়া নজরদারি থাকায় এখান থেকে চালান কম হচ্ছে।
তবে গত কয়েক মাস ধরে আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে চোরাচালানকারীরা। জাতিসংঘের ড্রাগ এজেন্সি ইউএনওডিসির দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক প্রতিনিধি জেরেমি ডগলাস জানান, ‘মে ও জুন মাসে মাদক পাচার বেড়েছে। উচ্চ মাত্রার মাদকের ঝুঁকিতে রয়েছে এ অঞ্চলের মানুষ।’ থাইল্যান্ড সীমান্তে দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা বলছেন, অভ্যুত্থান এবং পাল্টা অভ্যুত্থানের পর থেকেই পুলিশের নজরদারি এখান থেকে সরে গেছে। এ সুযোগটা কাজে লাগিয়েছেন চোরাচালানকারীরা।
এদিকে করোনা মহামারির মধ্যেও চলতি বছর মাদকের চাহিদা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। এর ফলে বেড়েছে চালানও। চলতি বছর এ অঞ্চল থেকে ৮৭টি চালান জব্দ করার তথ্য জানিয়েছে ইউএনওডিসি। জুনেই জব্দ করা হয়েছে তিন ভাগের এক ভাগ। এর মধ্যে রয়েছে প্রায় ২৬ টন ওজনের মেথ। গত বছরের এ সময়ের চেয়ে যা ৭৩ শতাংশ বেশি।
এতে প্রতিবেশী দেশগুলোতে মাদক চোরাচালানের কার্যক্রম নতুন করে গতি পাচ্ছে। এ তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও। গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল থেকে আসা মাদক পাচারের অন্যতম রুট বাংলাদেশ। বন্দর থেকে বন্দরে করে মাদক যাচ্ছে লাওস, ভিয়েতনাম ও অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য দেশে। থাইল্যান্ডের কয়েকজন তরুণ বলছেন, দাম কমানোর কারণে বেড়ে যাচ্ছে চাহিদাও।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমারে শুরু হয় সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান। আটক করা হয় গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সাং সু চিকে। এর বিরুদ্ধে রাস্তায় নামেন তাঁর অনুসারীরা। শুরু হয় অভ্যুত্থান বিরোধী আন্দোলন। ভয়াবহ এ সংকটের সময়ে দেশটিতে আবারও উত্থান ঘটেছে মাদক চোরাচালানের। সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
গত ১৩ আগস্ট থাইল্যান্ডের হাত ইয়াই শহর থেকে জব্দ করা হয় মাদকের একটি বড় চোরাচালান। জব্দ করা মাদকের তালিকায় ছিল ১ হাজার কেজি ক্রিস্টাল মেথ বা আইস। বর্তমান বাজারমূল্যে যার দাম ৯ কোটি ডলার। একটি চীনা ব্র্যান্ডের চায়ের প্যাকেটে করে এগুলো চালান করা হচ্ছিল। সঙ্গে ছিল ইয়াবাও। গত কয়েক মাস ধরে থাইল্যান্ড থেকে এমন অনেক চালান জব্দ করেছে দেশটির পুলিশ।
থাইল্যান্ড কর্তৃপক্ষ বলছে, এগুলো মাদকের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত মিয়ানমারের শান রাজ্যের গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল অঞ্চল থেকেই চালান হচ্ছিল। এখানেই মিয়ানমার, থাইল্যান্ড এবং লাওস একত্রে মিলেছে। এ অঞ্চলে যে পরিমাণ মাদকদ্রব্য উৎপাদিত হয় মাঝে মাঝে সে পরিমাণটা মেক্সিকোকেও ছাড়িয়ে যায়। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পুলিশের কড়া নজরদারি থাকায় এখান থেকে চালান কম হচ্ছে।
তবে গত কয়েক মাস ধরে আবারও মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে চোরাচালানকারীরা। জাতিসংঘের ড্রাগ এজেন্সি ইউএনওডিসির দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক প্রতিনিধি জেরেমি ডগলাস জানান, ‘মে ও জুন মাসে মাদক পাচার বেড়েছে। উচ্চ মাত্রার মাদকের ঝুঁকিতে রয়েছে এ অঞ্চলের মানুষ।’ থাইল্যান্ড সীমান্তে দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা বলছেন, অভ্যুত্থান এবং পাল্টা অভ্যুত্থানের পর থেকেই পুলিশের নজরদারি এখান থেকে সরে গেছে। এ সুযোগটা কাজে লাগিয়েছেন চোরাচালানকারীরা।
এদিকে করোনা মহামারির মধ্যেও চলতি বছর মাদকের চাহিদা আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। এর ফলে বেড়েছে চালানও। চলতি বছর এ অঞ্চল থেকে ৮৭টি চালান জব্দ করার তথ্য জানিয়েছে ইউএনওডিসি। জুনেই জব্দ করা হয়েছে তিন ভাগের এক ভাগ। এর মধ্যে রয়েছে প্রায় ২৬ টন ওজনের মেথ। গত বছরের এ সময়ের চেয়ে যা ৭৩ শতাংশ বেশি।
এতে প্রতিবেশী দেশগুলোতে মাদক চোরাচালানের কার্যক্রম নতুন করে গতি পাচ্ছে। এ তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও। গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল থেকে আসা মাদক পাচারের অন্যতম রুট বাংলাদেশ। বন্দর থেকে বন্দরে করে মাদক যাচ্ছে লাওস, ভিয়েতনাম ও অস্ট্রেলিয়াসহ অন্যান্য দেশে। থাইল্যান্ডের কয়েকজন তরুণ বলছেন, দাম কমানোর কারণে বেড়ে যাচ্ছে চাহিদাও।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৬ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে