চলতি বছর এশিয়া জুড়ে চরম আবহাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে মৃত্যু হয়েছে হাজার হাজার মানুষের, বাস্তুচ্যুত হয়েছে কয়েক লাখ মানুষ, আর্থিক ক্ষতি হয়েছে কয়েকশ বিলিয়ন ডলারের, যা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে অবকাঠামো এবং বাস্তুতন্ত্রের ওপরেও। একই সঙ্গে খাদ্য ও পানির নিরাপত্তাহীনতা, স্বাস্থ্য এবং পরিবেশগত ঝুঁকি বেড়ে সামগ্রিকভাবে হুমকির মুখে পড়েছে টেকসই উন্নয়ন।
গতকাল মঙ্গলবার জাতিসংঘের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) ‘এশিয়া জলবায়ু পরিস্থিতি ২০২০’ শীর্ষক বার্ষিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য।
প্রতিবেদনে কার্বন নিঃসরণ, তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, বন্যা, খরা, দাবানলসহ জলবায়ু পরিবর্তন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে, যার প্রভাব রয়েছে আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে।
করোনা মহামারির মধ্যেই হিমালয়ের চূড়া থেকে শুরু করে নিচু উপকূলীয় অঞ্চল, ঘনবসতিপূর্ণ শহর থেকে মরুভূমি পর্যন্ত এবং আর্কটিক থেকে আরব সাগর পর্যন্ত এশিয়ার প্রতিটি অংশ কীভাবে ২০২০ সালে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রভাবিত হয়েছে সেসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।
সংস্থাটির মহাসচিব পেট্টেরি তালাস বলেছেন, ‘আবহাওয়া এবং জলবায়ু বিপর্যয় এশিয়ার অনেক দেশে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে, যা প্রভাবিত করেছে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তাকে। সব মিলিয়ে, এসব প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি টেকসই উন্নয়নে, বিশেষ করে জাতিসংঘের ২০৩০ এজেন্ডা এবং স্বতন্ত্রভাবে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে।’
এদিকে ২০২০ সালে এশিয়া রেকর্ড উষ্ণতম বছর পার করেছে এবং এ বছরের গড় তাপমাত্রা ১৯৮১ থেকে ২০১০ সালের গড়ের চেয়েও ১ দশমিক ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।
এ ছাড়া ২০২০ সালে বন্যা এবং ঝড়ের কারণে এ অঞ্চলের প্রায় ৫ কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং প্রাণ হারিয়েছেন ৫ হাজারের বেশি। তবে ২০২০ সালে প্রাণহানির এই সংখ্যা গত দুই দশকের মধ্যে বছরে গড় মৃত্যুর হিসেবে সর্বনিম্ন।
গত দুই দশকে প্রত্যেক বছর গড়ে অন্তত ১৫ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন বন্যা, ঝড় এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে। এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বন্যা এবং ঝড়ের আগাম পূর্বাভাষ ব্যবস্থার সুফল হিসেবে প্রাণহানি কমেছে বলে জানিয়েছে ডব্লিউএমও।
চলতি বছর এশিয়া জুড়ে চরম আবহাওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে মৃত্যু হয়েছে হাজার হাজার মানুষের, বাস্তুচ্যুত হয়েছে কয়েক লাখ মানুষ, আর্থিক ক্ষতি হয়েছে কয়েকশ বিলিয়ন ডলারের, যা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে অবকাঠামো এবং বাস্তুতন্ত্রের ওপরেও। একই সঙ্গে খাদ্য ও পানির নিরাপত্তাহীনতা, স্বাস্থ্য এবং পরিবেশগত ঝুঁকি বেড়ে সামগ্রিকভাবে হুমকির মুখে পড়েছে টেকসই উন্নয়ন।
গতকাল মঙ্গলবার জাতিসংঘের বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) ‘এশিয়া জলবায়ু পরিস্থিতি ২০২০’ শীর্ষক বার্ষিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এসব তথ্য।
প্রতিবেদনে কার্বন নিঃসরণ, তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, বন্যা, খরা, দাবানলসহ জলবায়ু পরিবর্তন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হয়েছে, যার প্রভাব রয়েছে আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে।
করোনা মহামারির মধ্যেই হিমালয়ের চূড়া থেকে শুরু করে নিচু উপকূলীয় অঞ্চল, ঘনবসতিপূর্ণ শহর থেকে মরুভূমি পর্যন্ত এবং আর্কটিক থেকে আরব সাগর পর্যন্ত এশিয়ার প্রতিটি অংশ কীভাবে ২০২০ সালে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রভাবিত হয়েছে সেসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।
সংস্থাটির মহাসচিব পেট্টেরি তালাস বলেছেন, ‘আবহাওয়া এবং জলবায়ু বিপর্যয় এশিয়ার অনেক দেশে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে, যা প্রভাবিত করেছে কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তাকে। সব মিলিয়ে, এসব প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি টেকসই উন্নয়নে, বিশেষ করে জাতিসংঘের ২০৩০ এজেন্ডা এবং স্বতন্ত্রভাবে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে।’
এদিকে ২০২০ সালে এশিয়া রেকর্ড উষ্ণতম বছর পার করেছে এবং এ বছরের গড় তাপমাত্রা ১৯৮১ থেকে ২০১০ সালের গড়ের চেয়েও ১ দশমিক ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।
এ ছাড়া ২০২০ সালে বন্যা এবং ঝড়ের কারণে এ অঞ্চলের প্রায় ৫ কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এবং প্রাণ হারিয়েছেন ৫ হাজারের বেশি। তবে ২০২০ সালে প্রাণহানির এই সংখ্যা গত দুই দশকের মধ্যে বছরে গড় মৃত্যুর হিসেবে সর্বনিম্ন।
গত দুই দশকে প্রত্যেক বছর গড়ে অন্তত ১৫ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন বন্যা, ঝড় এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে। এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বন্যা এবং ঝড়ের আগাম পূর্বাভাষ ব্যবস্থার সুফল হিসেবে প্রাণহানি কমেছে বলে জানিয়েছে ডব্লিউএমও।
দীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেলেন। নবান্ন সূত্র জানা গেছে, এর আগে দুই বাংলাদেশি হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান ও মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষাৎ চাইলেও তা সম্ভব হয়নি।
১ মিনিট আগেতেহরানের কুখ্যাত এভিন কারাগারে ইসরায়েলি ড্রোন হামলার ঘটনা নতুন উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। ইরানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে—এই হামলায় কারাগারের প্রহরী টাওয়ার, প্রশাসনিক বিভাগ ও আদালত কক্ষ লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
২ মিনিট আগেইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সাঈদ খতিবজাদে বলেছেন, যত দিন প্রয়োজন, তত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে প্রস্তুত ইরান। ইসরায়েলের অবৈধ আগ্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ইরান এ যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
২৪ মিনিট আগেইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে বড় ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে চায় ইরান। দেশটির ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
১ ঘণ্টা আগে