বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিশ্বের কঠোরতম নিয়ম রয়েছে জাপানে। তবে দেশটির ফুকুশিমা শহর এই নিয়মকে আরও কঠোর করার উদ্যোগ নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, আগামী মার্চ থেকে ফুকুশিমা সরকার সেই বর্জ্য ব্যাগগুলো পরীক্ষা করবে, যেগুলো নিয়ম ভঙ্গ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কিছু ক্ষেত্রে নিয়ম ভঙ্গকারীদের নামও প্রকাশ করবে।
নতুন এই নিয়মটি মঙ্গলবার একটি পৌরসভায় পাস হয়েছে। এটি জাপানের দীর্ঘ মেয়াদি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন প্রচেষ্টার অংশ।
জাপানের অনেক শহরে বর্জ্য ব্যাগ খুলে পরীক্ষা করা হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম প্রকাশের নিয়ম রয়েছে। তবে ফুকুশিমা সম্ভবত প্রথম শহর, যেখানে ব্যক্তি এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উভয়ের নাম প্রকাশ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
গত বছর ফুকুশিমা ৯ হাজারের বেশি বেশি বর্জ্য নিয়ম ভঙ্গের ঘটনা রিপোর্ট করেছিল।
বর্তমানে বর্জ্য সংগ্রহকারীরা নিয়ম না মানা ব্যাগগুলোর ওপর স্টিকার লাগিয়ে দেন এবং বাসিন্দাদের নিজ নিজ বর্জ্য পুনরায় বাছাই করতে বলেন। তারপর বাসিন্দারা সেটি ঠিকভাবে সাজিয়ে আবার সংগ্রহকারীদের কাছে নিয়ে আসেন।
তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী—যদি এক সপ্তাহের মধ্যে বর্জ্য সঠিকভাবে বাছাই না করা হয়, তাহলে শহরের কর্মীরা ব্যাগগুলো খুলে নিয়ম ভঙ্গকারীদের শনাক্ত করার চেষ্টা করবেন।
এ ক্ষেত্রে প্রথমে মৌখিক সতর্কবার্তা এবং পরবর্তীতে লিখিত পরামর্শ দেওয়া হবে। তবুও নিয়ম মানা না হলে, তাঁদের নাম সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
ফুকুশিমায় প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে বর্জ্য সংগ্রহের স্থানে রেখে আসতে হয়। তবে আগের রাতে ফেলে আসা যাবে না।
বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য আলাদা করতে হয়, যেমন—দাহ্য, অদাহ্য এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য। এ গুলো নির্ধারিত দিন অনুযায়ী সংগ্রহ করা হয়। আর গৃহস্থালির যন্ত্রপাতি ও আসবাবের মতো বড় আকারের জিনিস আলাদাভাবে সংগ্রহের জন্য সময় পূর্ব নির্ধারণ করতে হয়।
১৯৯০-এর দশক থেকে জাপান সরকার ভূমি পূরণ (ল্যান্ডফিল) নীতি থেকে সরে এসে বর্জ্য হ্রাস এবং পুনর্ব্যবহার পদ্ধতি প্রচারের জাতীয় লক্ষ্য স্থির করেছে।
জাপানের অন্যতম পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে খ্যাত কামিকাতসু শহরের বাসিন্দারা তাদের বর্জ্য ৪৫টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে আলাদা করেন। কাগোশিমা প্রিফেকচারে বাসিন্দাদের বর্জ্য ব্যাগে নিজের নাম লিখে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। চিবা শহর গত বছর একটি এআই সহকারী চালু করেছিল, যা বাসিন্দাদের সঠিকভাবে বর্জ্য নিষ্পত্তি করতে সাহায্য করে।
ফুকুশিমার মেয়র হিরোশি কোহাতা বলেছেন, নতুন নিয়ম বর্জ্য হ্রাস এবং সঠিকভাবে নিষ্পত্তির পদ্ধতি প্রচারের জন্য প্রণয়ন করা হয়েছে।
শহরের কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘যারা ইচ্ছাকৃতভাবে নিয়ম ভঙ্গ করে এবং শহরের নির্দেশনা না মানে, তাদের নাম প্রকাশ করা অবৈধ নয়।’
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিশ্বের কঠোরতম নিয়ম রয়েছে জাপানে। তবে দেশটির ফুকুশিমা শহর এই নিয়মকে আরও কঠোর করার উদ্যোগ নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিবিসি জানিয়েছে, আগামী মার্চ থেকে ফুকুশিমা সরকার সেই বর্জ্য ব্যাগগুলো পরীক্ষা করবে, যেগুলো নিয়ম ভঙ্গ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কিছু ক্ষেত্রে নিয়ম ভঙ্গকারীদের নামও প্রকাশ করবে।
নতুন এই নিয়মটি মঙ্গলবার একটি পৌরসভায় পাস হয়েছে। এটি জাপানের দীর্ঘ মেয়াদি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন প্রচেষ্টার অংশ।
জাপানের অনেক শহরে বর্জ্য ব্যাগ খুলে পরীক্ষা করা হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম প্রকাশের নিয়ম রয়েছে। তবে ফুকুশিমা সম্ভবত প্রথম শহর, যেখানে ব্যক্তি এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উভয়ের নাম প্রকাশ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
গত বছর ফুকুশিমা ৯ হাজারের বেশি বেশি বর্জ্য নিয়ম ভঙ্গের ঘটনা রিপোর্ট করেছিল।
বর্তমানে বর্জ্য সংগ্রহকারীরা নিয়ম না মানা ব্যাগগুলোর ওপর স্টিকার লাগিয়ে দেন এবং বাসিন্দাদের নিজ নিজ বর্জ্য পুনরায় বাছাই করতে বলেন। তারপর বাসিন্দারা সেটি ঠিকভাবে সাজিয়ে আবার সংগ্রহকারীদের কাছে নিয়ে আসেন।
তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী—যদি এক সপ্তাহের মধ্যে বর্জ্য সঠিকভাবে বাছাই না করা হয়, তাহলে শহরের কর্মীরা ব্যাগগুলো খুলে নিয়ম ভঙ্গকারীদের শনাক্ত করার চেষ্টা করবেন।
এ ক্ষেত্রে প্রথমে মৌখিক সতর্কবার্তা এবং পরবর্তীতে লিখিত পরামর্শ দেওয়া হবে। তবুও নিয়ম মানা না হলে, তাঁদের নাম সরকারি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
ফুকুশিমায় প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে বর্জ্য সংগ্রহের স্থানে রেখে আসতে হয়। তবে আগের রাতে ফেলে আসা যাবে না।
বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য আলাদা করতে হয়, যেমন—দাহ্য, অদাহ্য এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য। এ গুলো নির্ধারিত দিন অনুযায়ী সংগ্রহ করা হয়। আর গৃহস্থালির যন্ত্রপাতি ও আসবাবের মতো বড় আকারের জিনিস আলাদাভাবে সংগ্রহের জন্য সময় পূর্ব নির্ধারণ করতে হয়।
১৯৯০-এর দশক থেকে জাপান সরকার ভূমি পূরণ (ল্যান্ডফিল) নীতি থেকে সরে এসে বর্জ্য হ্রাস এবং পুনর্ব্যবহার পদ্ধতি প্রচারের জাতীয় লক্ষ্য স্থির করেছে।
জাপানের অন্যতম পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে খ্যাত কামিকাতসু শহরের বাসিন্দারা তাদের বর্জ্য ৪৫টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে আলাদা করেন। কাগোশিমা প্রিফেকচারে বাসিন্দাদের বর্জ্য ব্যাগে নিজের নাম লিখে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। চিবা শহর গত বছর একটি এআই সহকারী চালু করেছিল, যা বাসিন্দাদের সঠিকভাবে বর্জ্য নিষ্পত্তি করতে সাহায্য করে।
ফুকুশিমার মেয়র হিরোশি কোহাতা বলেছেন, নতুন নিয়ম বর্জ্য হ্রাস এবং সঠিকভাবে নিষ্পত্তির পদ্ধতি প্রচারের জন্য প্রণয়ন করা হয়েছে।
শহরের কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘যারা ইচ্ছাকৃতভাবে নিয়ম ভঙ্গ করে এবং শহরের নির্দেশনা না মানে, তাদের নাম প্রকাশ করা অবৈধ নয়।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে