উত্তর জাপানের প্রধান দ্বীপের দক্ষিণ হাকোদাতে টোই ফিশিং বন্দরের চারপাশে প্রায় দেড় কিলোমিটার উপকূলজুড়ে ভেসে উঠেছে শত শত মরা মাছ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, তাঁরা এমন ঘটনা আগে কখনো দেখেননি। জাপানের সংবাদমাধ্যম দ্য আসাহি শিম্বুনের এক প্রতিবেদনে এখবর জানানো হয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, কমপক্ষে এক হাজার টন সামুদ্রিক সার্ডিন মাছ এবং কিছু ম্যাকারেল মাছ উপকূলে ভেসে উঠেছে। এর সংখ্যা আরো বেশিও হতে পারে।
স্থানীয় সময় গত ৭ ডিসেম্বর এই ঘটনা ঘটে। পচনশীল মাছ পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমিয়ে সামুদ্রিক পরিবেশকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই কর্তৃপক্ষ স্থানীয় জেলেদের নিয়ে আজ ৯ ডিসেম্বর থেকে এলাকা পরিষ্কার করা শুরু করবে।
শহরের কর্মকর্তারা মানুষকে মরা মাছগুলো না খেতে সতর্ক করেছেন। এ ছাড়া চাষ করা মাছের খাদ্য বা সার হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে না বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। তবুও অনেক বাসিন্দা সতর্কতা সত্ত্বেও মরা মাছ বিক্রি বা খাওয়ার জন্য সংগ্রহ করছে। মাছগুলো পুড়িয়ে ফেলার বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।
জাপানের হাকোডেট ফিশারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞ তাকাশি ফুজিওকা বলেন, ‘মাছগুলো মূলত জাপানি সার্ডিন। দৈর্ঘ্যে ১৫ থেকে ২২ সেন্টিমিটার এবং চব ম্যাকেরেল ২৭ থেকে ৩৭ সেন্টিমিটার লম্বা।’
ফুজিওকা বলেন, ‘মাছগুলো দক্ষিণে হোনশুর মূল দ্বীপের দিকে যাচ্ছিল এবং সম্ভবত হঠাৎ করে ঠাণ্ডা তাপমাত্রার পানিতে ঢুকে পড়ায় রহস্যজনকভাবে দুর্বল হয়ে মারা গেছে। অথবা বড় মাছ তাড়া করার সময় মাছগুলো ক্লান্ত হয়ে পড়তে পারে অথবা বিশাল ঝাঁক বেধে চলার সময় অক্সিজেনের অভাব হতে পারে।’ তবে মাছগুলোর মৃত্যুর কারণ অজানা।
ফুজিওকা আরো বলেছেন, এর আগে এই ধরণের ঘটনা শুনেছেন, তবে বাস্তব জীবনে কখনও দেখেননি।
উত্তর জাপানের প্রধান দ্বীপের দক্ষিণ হাকোদাতে টোই ফিশিং বন্দরের চারপাশে প্রায় দেড় কিলোমিটার উপকূলজুড়ে ভেসে উঠেছে শত শত মরা মাছ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, তাঁরা এমন ঘটনা আগে কখনো দেখেননি। জাপানের সংবাদমাধ্যম দ্য আসাহি শিম্বুনের এক প্রতিবেদনে এখবর জানানো হয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, কমপক্ষে এক হাজার টন সামুদ্রিক সার্ডিন মাছ এবং কিছু ম্যাকারেল মাছ উপকূলে ভেসে উঠেছে। এর সংখ্যা আরো বেশিও হতে পারে।
স্থানীয় সময় গত ৭ ডিসেম্বর এই ঘটনা ঘটে। পচনশীল মাছ পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমিয়ে সামুদ্রিক পরিবেশকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই কর্তৃপক্ষ স্থানীয় জেলেদের নিয়ে আজ ৯ ডিসেম্বর থেকে এলাকা পরিষ্কার করা শুরু করবে।
শহরের কর্মকর্তারা মানুষকে মরা মাছগুলো না খেতে সতর্ক করেছেন। এ ছাড়া চাষ করা মাছের খাদ্য বা সার হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে না বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। তবুও অনেক বাসিন্দা সতর্কতা সত্ত্বেও মরা মাছ বিক্রি বা খাওয়ার জন্য সংগ্রহ করছে। মাছগুলো পুড়িয়ে ফেলার বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।
জাপানের হাকোডেট ফিশারিজ রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞ তাকাশি ফুজিওকা বলেন, ‘মাছগুলো মূলত জাপানি সার্ডিন। দৈর্ঘ্যে ১৫ থেকে ২২ সেন্টিমিটার এবং চব ম্যাকেরেল ২৭ থেকে ৩৭ সেন্টিমিটার লম্বা।’
ফুজিওকা বলেন, ‘মাছগুলো দক্ষিণে হোনশুর মূল দ্বীপের দিকে যাচ্ছিল এবং সম্ভবত হঠাৎ করে ঠাণ্ডা তাপমাত্রার পানিতে ঢুকে পড়ায় রহস্যজনকভাবে দুর্বল হয়ে মারা গেছে। অথবা বড় মাছ তাড়া করার সময় মাছগুলো ক্লান্ত হয়ে পড়তে পারে অথবা বিশাল ঝাঁক বেধে চলার সময় অক্সিজেনের অভাব হতে পারে।’ তবে মাছগুলোর মৃত্যুর কারণ অজানা।
ফুজিওকা আরো বলেছেন, এর আগে এই ধরণের ঘটনা শুনেছেন, তবে বাস্তব জীবনে কখনও দেখেননি।
পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছেন, ওয়াশিংটন পাকিস্তানের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও হাইড্রোকার্বন খাতে সহযোগিতায় আগ্রহী। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমরা গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও হাইড্রোকার্বনসহ নতুন অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো খুঁজে দেখতে...
৪ মিনিট আগেকোকা-কোলা তাদের জনপ্রিয় কোমল পানীয় ‘অ্যাপলটাইজার’ বাজার থেকে জরুরি ভিত্তিতে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, বিপজ্জনক মাত্রার রাসায়নিক উপাদান থাকার আশঙ্কায় এমন নির্দেশনা দিয়েছে কোকা-কোলা। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের ক্রেতাদের এই পণ্য না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
১৪ মিনিট আগেবিদেশি কোম্পানিগুলোকে বিরল খনিজ মজুত না করার নির্দেশ দিয়েছে চীন। বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতে গুরুত্বপূর্ণ এ খনিজের সরবরাহে প্রভাব বজায় রাখতে এবং সম্ভাব্য রপ্তানি সীমাবদ্ধতার মধ্যে বিদেশে মজুত রোধ করতে এ পদক্ষেপ নিয়েছে বেইজিং।
১ ঘণ্টা আগেভারতের রাজধানী দিল্লির ঐতিহাসিক হুমায়ুনের সমাধিসৌধ চত্বরে একটি গম্বুজ ধসে পড়েছে। এ ঘটনায় ধ্বংসস্তূপের নিচে অনেকের চাপা পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি ও দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়।
২ ঘণ্টা আগে