অনলাইন ডেস্ক
গত বছর (২০২৪ সাল) রেকর্ড সংখ্যক অস্ট্রেলিয়ান শিশু বিদেশে জন্মগ্রহণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ান ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস (এবিএস)–এর জরিপে উঠে এসেছে এ তথ্য।
এবিএসের তথ্যমতে, ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়ার মোট জনসংখ্যার মধ্যে ৮৬ লাখের জন্ম বিদেশে। এক বছর আগে, ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮২ লাখ। যেখানে ২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার মোট জনসংখ্যা রেকর্ড করা হয়েছে ২ কোটি ৬৭ লাখ ১৩ হাজারের কিছু বেশি।
চীনা সংবাদমাধ্যম সিনহুয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
এবিএসের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার মোট নাগরিকের ৩১ দশমিক ৫ শতাংশই ছিল বিদেশে জন্মানো মানুষ। ২০২৩ সালে এই হার ছিল ৩০ দশমিক ৭ শতাংশ। এর আগে এই হারে সর্বোচ্চ রেকর্ড ছিল ১৮৯১ সালে। ওই বছর বিদেশে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানের হার ছিল ৩২ দশমিক ৪ শতাংশ।
বিদেশে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ জন্মেছেন ইংল্যান্ড, ভারত ও চীনে। এবিএসের তথ্যমতে, ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে চীনে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানের অনুপাত ২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২ দশমিক ৬ শতাংশ হয়েছে। একই সময়ে, ভারতে জন্ম নেওয়া মানুষের অনুপাত ১ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ হয়েছে। তবে কমেছে ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানের সংখ্যা। ২০২৪ সালে ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানের সংখ্যা ৩ দশমিক ৫ শতাংশ, যা আগে ছিল ৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
এবিএসের জরিপে উঠে এসেছে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: ২০২৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার ভূখণ্ডের বাইরে শীর্ষ ১০ জন্মস্থানের তালিকা থেকে প্রথমবারের মতো বাদ পড়েছে ইতালি। ১৯০১ সাল থেকে এই তালিকায় শীর্ষ দশেই ছিল দেশটি।
গত বছর (২০২৪ সাল) রেকর্ড সংখ্যক অস্ট্রেলিয়ান শিশু বিদেশে জন্মগ্রহণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ান ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস (এবিএস)–এর জরিপে উঠে এসেছে এ তথ্য।
এবিএসের তথ্যমতে, ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়ার মোট জনসংখ্যার মধ্যে ৮৬ লাখের জন্ম বিদেশে। এক বছর আগে, ২০২৩ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮২ লাখ। যেখানে ২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার মোট জনসংখ্যা রেকর্ড করা হয়েছে ২ কোটি ৬৭ লাখ ১৩ হাজারের কিছু বেশি।
চীনা সংবাদমাধ্যম সিনহুয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
এবিএসের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার মোট নাগরিকের ৩১ দশমিক ৫ শতাংশই ছিল বিদেশে জন্মানো মানুষ। ২০২৩ সালে এই হার ছিল ৩০ দশমিক ৭ শতাংশ। এর আগে এই হারে সর্বোচ্চ রেকর্ড ছিল ১৮৯১ সালে। ওই বছর বিদেশে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানের হার ছিল ৩২ দশমিক ৪ শতাংশ।
বিদেশে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ জন্মেছেন ইংল্যান্ড, ভারত ও চীনে। এবিএসের তথ্যমতে, ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে চীনে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানের অনুপাত ২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২ দশমিক ৬ শতাংশ হয়েছে। একই সময়ে, ভারতে জন্ম নেওয়া মানুষের অনুপাত ১ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ হয়েছে। তবে কমেছে ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানের সংখ্যা। ২০২৪ সালে ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া অস্ট্রেলিয়ানের সংখ্যা ৩ দশমিক ৫ শতাংশ, যা আগে ছিল ৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
এবিএসের জরিপে উঠে এসেছে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: ২০২৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার ভূখণ্ডের বাইরে শীর্ষ ১০ জন্মস্থানের তালিকা থেকে প্রথমবারের মতো বাদ পড়েছে ইতালি। ১৯০১ সাল থেকে এই তালিকায় শীর্ষ দশেই ছিল দেশটি।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৫ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৬ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৬ ঘণ্টা আগে