অনলাইন ডেস্ক
একের পর এক বিস্ময়কর স্থাপনা নির্মাণ করে যাচ্ছে চীন। সেসব স্থাপনা দেখতে পর্যটকদের ভিড় ক্রমেই বাড়ছে দেশটিতে। এবার সেখানে নির্মাণ জগতের আরেক বিস্ময় উন্মোচন হতে যাচ্ছে। দেশটি খুলে দিতে যাচ্ছে এমন একটি সেতু, যা বিশ্বের অন্য যে কোনো সেতুর চেয়ে অনেক ওপরে অবস্থান করছে।
বুধবার সিএনএন জানিয়েছে, চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গুইঝৌ প্রদেশে নির্মাণাধীন হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতুটি চলতি বছরের জুনে চালু হবে। নদীর পানিস্তর থেকে সেতুটি প্রায় ২ হাজার ৫১ ফুট ওপরে থাকবে। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু ফ্রান্সের মিলাউ ভায়াডাক্টের চেয়ে এই সেতুটি প্রায় ৯৪৭ ফুট বেশি উঁচু হবে।
গুইঝৌ পাহাড়ঘেরা, দুর্গম একটি এলাকা। ‘পৃথিবীর ফাটল’ নামে পরিচিত হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের ওপর দিয়ে নির্মিত এই সেতুটি শুধু রেকর্ড ভাঙার জন্যই নয়—চীনের জাতীয় অবকাঠামো উন্নয়ন কর্মসূচির অংশ হিসেবেই এটি তৈরি হচ্ছে। বিশেষ করে গুইঝৌর মতো অপেক্ষাকৃত পশ্চাৎপদ পার্বত্য অঞ্চলে যাতায়াত সহজ করতে এটি নির্মাণ করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সেতুটি চালু হলে হুয়াজিয়াং ক্যানিয়ন পাড়ি দিতে যেখানে আগে দুই ঘণ্টা লাগত, তা কমে দাঁড়াবে মাত্র এক মিনিট।
৯ হাজার ৪৮২ ফুট দৈর্ঘ্যের এই স্টিল ট্রাস সাসপেনশন সেতুর নির্মাণ শুরু হয়েছিল ২০২২ সালের ১৮ জানুয়ারি। ২০২৫ সালের ৩০ জুনের মধ্যে এর কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর স্টিল ট্রাসগুলোর মোট ওজন প্রায় ২২ হাজার টন—যা প্রায় তিনটি আইফেল টাওয়ারের সমান।
গুইঝৌ হাইওয়ে গ্রুপের প্রধান প্রকৌশলী ঝাং শেংলিন বলেছেন, ‘বর্তমানে সেতুটির ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ এবং ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধেই এটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পৃথিবীর ফাটল অতিক্রম করা সুপার প্রকল্পটি হবে বিশ্বের প্রথম এমন সেতু, যা দুই দিক থেকেই রেকর্ড গড়বে। এটি চীনের অবকাঠামোগত শক্তির একটি নতুন নিদর্শন হয়ে দাঁড়াবে।’
উল্লেখ্য, বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ উঁচু সেতুর মধ্যে প্রায় অর্ধেকই গুইঝৌ প্রদেশে অবস্থিত।
একের পর এক বিস্ময়কর স্থাপনা নির্মাণ করে যাচ্ছে চীন। সেসব স্থাপনা দেখতে পর্যটকদের ভিড় ক্রমেই বাড়ছে দেশটিতে। এবার সেখানে নির্মাণ জগতের আরেক বিস্ময় উন্মোচন হতে যাচ্ছে। দেশটি খুলে দিতে যাচ্ছে এমন একটি সেতু, যা বিশ্বের অন্য যে কোনো সেতুর চেয়ে অনেক ওপরে অবস্থান করছে।
বুধবার সিএনএন জানিয়েছে, চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের গুইঝৌ প্রদেশে নির্মাণাধীন হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতুটি চলতি বছরের জুনে চালু হবে। নদীর পানিস্তর থেকে সেতুটি প্রায় ২ হাজার ৫১ ফুট ওপরে থাকবে। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু ফ্রান্সের মিলাউ ভায়াডাক্টের চেয়ে এই সেতুটি প্রায় ৯৪৭ ফুট বেশি উঁচু হবে।
গুইঝৌ পাহাড়ঘেরা, দুর্গম একটি এলাকা। ‘পৃথিবীর ফাটল’ নামে পরিচিত হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের ওপর দিয়ে নির্মিত এই সেতুটি শুধু রেকর্ড ভাঙার জন্যই নয়—চীনের জাতীয় অবকাঠামো উন্নয়ন কর্মসূচির অংশ হিসেবেই এটি তৈরি হচ্ছে। বিশেষ করে গুইঝৌর মতো অপেক্ষাকৃত পশ্চাৎপদ পার্বত্য অঞ্চলে যাতায়াত সহজ করতে এটি নির্মাণ করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সেতুটি চালু হলে হুয়াজিয়াং ক্যানিয়ন পাড়ি দিতে যেখানে আগে দুই ঘণ্টা লাগত, তা কমে দাঁড়াবে মাত্র এক মিনিট।
৯ হাজার ৪৮২ ফুট দৈর্ঘ্যের এই স্টিল ট্রাস সাসপেনশন সেতুর নির্মাণ শুরু হয়েছিল ২০২২ সালের ১৮ জানুয়ারি। ২০২৫ সালের ৩০ জুনের মধ্যে এর কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর স্টিল ট্রাসগুলোর মোট ওজন প্রায় ২২ হাজার টন—যা প্রায় তিনটি আইফেল টাওয়ারের সমান।
গুইঝৌ হাইওয়ে গ্রুপের প্রধান প্রকৌশলী ঝাং শেংলিন বলেছেন, ‘বর্তমানে সেতুটির ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ এবং ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধেই এটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পৃথিবীর ফাটল অতিক্রম করা সুপার প্রকল্পটি হবে বিশ্বের প্রথম এমন সেতু, যা দুই দিক থেকেই রেকর্ড গড়বে। এটি চীনের অবকাঠামোগত শক্তির একটি নতুন নিদর্শন হয়ে দাঁড়াবে।’
উল্লেখ্য, বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ ১০০ উঁচু সেতুর মধ্যে প্রায় অর্ধেকই গুইঝৌ প্রদেশে অবস্থিত।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৩ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে