শত বছরেরও বেশি সময় আগে ১৯০৭ সালে রেকর্ড শুরু হওয়ার পর থেকে এবারই নভেম্বর মাসে সবচেয়ে বেশি তুষারপাত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়।
বিবিসি জানিয়েছে, আজ বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল অন্তত ১৬ সেন্টিমিটার পুরো তুষারের চাদরে ঢাকা পড়েছে। এর আগে ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে এই শহরটিতে সর্বোচ্চ ১২.৪ সেন্টিমিটার পুরুত্বের তুষারে ঢাকা পড়েছিল।
নভেম্বর মাসে অস্বাভাবিক এই তুষারপাত পুরো দেশ জুড়েই অচলাবস্থার সৃষ্টি করেছে। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, তুষারপাতের কারণে দেশটির অনেক ফ্লাইট বাতিল হয়ে গেছে, বন্ধ হয়ে গেছে রাস্তা-ঘাট এবং মন্থর হয়ে গেছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।
উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে রাজধানী সিউলে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সংবাদ সংস্থা এএফপিকে সিউলের আবহাওয়া পূর্বাভাস বিভাগের প্রধান ইয়ুন কি হান জানিয়েছেন, এই ধরনের ভারী তুষারপাতের ঘটনা ঘটেছে মূলত শক্তিশালী পশ্চিমি বাতাস এবং সমুদ্র পৃষ্ঠ এবং ঠান্ডা বাতাসের মধ্যে তাপমাত্রার উল্লেখযোগ্য পার্থক্য থাকার কারণে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, বুধবার রাত এবং বৃহস্পতিবার সকালেও দেশটিতে প্রবল তুষারপাত অব্যাহত থাকবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া সহ অত্র অঞ্চলে শরতের হালকা তাপমাত্রার সময়কাল অনুভব করার পরই শীতল আবহাওয়া আসে। তবে এবার আগে-ভাগের তুষারপাতকে অনেকে উদ্যাপনও করেছেন। এমনই একজন ছিলেন সিউলের ব্যবসায়ী বে জু-হান। তিনি বলেন, ‘গত সপ্তাহে আমি অনুভব করেছি, নভেম্বরের শরৎ কিছুটা উষ্ণ ছিল। কিন্তু মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে মনে হচ্ছে, পুরোপুরি শীতকাল চলে এসেছে। ঘটনাটা বেশ উল্টো।’
জু-হান আরও বলেন, ‘শীতের প্রথম তুষারপাত উপভোগ করতে আমি আজ রাস্তায় নেমে এসেছি।’
শত বছরেরও বেশি সময় আগে ১৯০৭ সালে রেকর্ড শুরু হওয়ার পর থেকে এবারই নভেম্বর মাসে সবচেয়ে বেশি তুষারপাত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়।
বিবিসি জানিয়েছে, আজ বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল অন্তত ১৬ সেন্টিমিটার পুরো তুষারের চাদরে ঢাকা পড়েছে। এর আগে ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে এই শহরটিতে সর্বোচ্চ ১২.৪ সেন্টিমিটার পুরুত্বের তুষারে ঢাকা পড়েছিল।
নভেম্বর মাসে অস্বাভাবিক এই তুষারপাত পুরো দেশ জুড়েই অচলাবস্থার সৃষ্টি করেছে। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, তুষারপাতের কারণে দেশটির অনেক ফ্লাইট বাতিল হয়ে গেছে, বন্ধ হয়ে গেছে রাস্তা-ঘাট এবং মন্থর হয়ে গেছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।
উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে রাজধানী সিউলে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সংবাদ সংস্থা এএফপিকে সিউলের আবহাওয়া পূর্বাভাস বিভাগের প্রধান ইয়ুন কি হান জানিয়েছেন, এই ধরনের ভারী তুষারপাতের ঘটনা ঘটেছে মূলত শক্তিশালী পশ্চিমি বাতাস এবং সমুদ্র পৃষ্ঠ এবং ঠান্ডা বাতাসের মধ্যে তাপমাত্রার উল্লেখযোগ্য পার্থক্য থাকার কারণে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, বুধবার রাত এবং বৃহস্পতিবার সকালেও দেশটিতে প্রবল তুষারপাত অব্যাহত থাকবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া সহ অত্র অঞ্চলে শরতের হালকা তাপমাত্রার সময়কাল অনুভব করার পরই শীতল আবহাওয়া আসে। তবে এবার আগে-ভাগের তুষারপাতকে অনেকে উদ্যাপনও করেছেন। এমনই একজন ছিলেন সিউলের ব্যবসায়ী বে জু-হান। তিনি বলেন, ‘গত সপ্তাহে আমি অনুভব করেছি, নভেম্বরের শরৎ কিছুটা উষ্ণ ছিল। কিন্তু মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে মনে হচ্ছে, পুরোপুরি শীতকাল চলে এসেছে। ঘটনাটা বেশ উল্টো।’
জু-হান আরও বলেন, ‘শীতের প্রথম তুষারপাত উপভোগ করতে আমি আজ রাস্তায় নেমে এসেছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
২ ঘণ্টা আগে