জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে ‘জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ’ ঘোষণা করেছে মিয়ানমারের ছায়া সরকার। আজ মঙ্গলবার মিয়ানমারের জাতীয় ঐক্য সরকারের (এনইউজি) ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট দুয়া লাশি লা ফেসবুকের এক ভিডিওতে এ ঘোষণা দেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
দুয়া লাশি লা বলেন, জনগণের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব থেকে জাতীয় ঐক্য সরকার সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে ‘জনগণে প্রতিরোধযুদ্ধ’ শুরু করেছে। এটি একটি গণবিপ্লব। তাই মিয়ানমারের সব নাগরিক দেশের প্রতিটি প্রান্তে মিন অং হ্লাইংয়ের নেতৃত্বাধীন ‘সামরিক সন্ত্রাসীদের’ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
ভিডিওবার্তায় দুয়া লাশি লা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ সংঘটনের অভিযোগ তোলেন। পাশাপাশি, তাদের ওপর বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীকে অবিলম্বে আক্রমণ করার আহ্বান জানান। পিডিএফ (পিপলস ডিফেন্স ফোর্স) সদস্যদের যার যার এলাকায় সামরিক জান্তা ও এর সম্পত্তিতে হামলা চালানোরও নির্দেশ দেন মিয়ানমার ছায়া সরকারের প্রধান।
এ ছাড়া, জান্তা সরকারের নিয়োগ দেওয়া আমলাদের পদত্যাগ করার আহ্বান জানান এনইউজি নেতা। পাশাপাশি সীমান্তরক্ষী ও সেনাসদস্যদের জনগণের সঙ্গে যোগ দিতে এবং জনতার শত্রুদের আক্রমণ করতেও আহ্বান জানান দুয়া লাশি লা।
দুয়া লাশি লা বলেন, `সামরিক কাউন্সিলের অধীনে যত বেসামরিক কর্মচারী রয়েছেন, আজ থেকে আপনাদের অফিসে যেতে নিষেধ ও সতর্ক করছি। আমরা মিন অং হ্লাইংকে অপসারণ করে মিয়ানমার থেকে স্বৈরশাসন উৎখাত করব।'
চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন দল এনএলডিকে উৎখাত করেছিল মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। সে সময় তারা সুচির দলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ এনেছিল এবং সুচিসহ দেশটির প্রেসিডেন্টকে বন্দী করেছিল। তবে জালিয়াতির অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছিল দেশটির নির্বাচন কমিশন। এ অবস্থায় জান্তাকে অবৈধ ঘোষণা দিয়ে একটি ছায়া সরকার গড়ে তোলেন মিয়ানমারের রাজনীতিবিদেরা, যার বেশির ভাগ সদস্যই এনএলডির। জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি) নাম দিয়ে এটিকেই মিয়ানমারের বৈধ সরকার বলে দাবি করেন তাঁরা। অবশ্য মিয়ানমার জান্তা এনইউজি’কে ‘সন্ত্রাসী’ বলে ঘোষণা দিয়েছে। যার অর্থ, তাদের সঙ্গে যে কেউ আলাপ করলে বা যোগাযোগ রাখলেই বন্দী হতে পারেন। পর্যবেক্ষক গ্রুপ অ্যাসিসটেন্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্সের (এএপিপিবি) পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারের সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে ‘জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ’ ঘোষণা করেছে মিয়ানমারের ছায়া সরকার। আজ মঙ্গলবার মিয়ানমারের জাতীয় ঐক্য সরকারের (এনইউজি) ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট দুয়া লাশি লা ফেসবুকের এক ভিডিওতে এ ঘোষণা দেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
দুয়া লাশি লা বলেন, জনগণের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব থেকে জাতীয় ঐক্য সরকার সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে ‘জনগণে প্রতিরোধযুদ্ধ’ শুরু করেছে। এটি একটি গণবিপ্লব। তাই মিয়ানমারের সব নাগরিক দেশের প্রতিটি প্রান্তে মিন অং হ্লাইংয়ের নেতৃত্বাধীন ‘সামরিক সন্ত্রাসীদের’ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
ভিডিওবার্তায় দুয়া লাশি লা মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ সংঘটনের অভিযোগ তোলেন। পাশাপাশি, তাদের ওপর বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীকে অবিলম্বে আক্রমণ করার আহ্বান জানান। পিডিএফ (পিপলস ডিফেন্স ফোর্স) সদস্যদের যার যার এলাকায় সামরিক জান্তা ও এর সম্পত্তিতে হামলা চালানোরও নির্দেশ দেন মিয়ানমার ছায়া সরকারের প্রধান।
এ ছাড়া, জান্তা সরকারের নিয়োগ দেওয়া আমলাদের পদত্যাগ করার আহ্বান জানান এনইউজি নেতা। পাশাপাশি সীমান্তরক্ষী ও সেনাসদস্যদের জনগণের সঙ্গে যোগ দিতে এবং জনতার শত্রুদের আক্রমণ করতেও আহ্বান জানান দুয়া লাশি লা।
দুয়া লাশি লা বলেন, `সামরিক কাউন্সিলের অধীনে যত বেসামরিক কর্মচারী রয়েছেন, আজ থেকে আপনাদের অফিসে যেতে নিষেধ ও সতর্ক করছি। আমরা মিন অং হ্লাইংকে অপসারণ করে মিয়ানমার থেকে স্বৈরশাসন উৎখাত করব।'
চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন দল এনএলডিকে উৎখাত করেছিল মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। সে সময় তারা সুচির দলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ এনেছিল এবং সুচিসহ দেশটির প্রেসিডেন্টকে বন্দী করেছিল। তবে জালিয়াতির অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছিল দেশটির নির্বাচন কমিশন। এ অবস্থায় জান্তাকে অবৈধ ঘোষণা দিয়ে একটি ছায়া সরকার গড়ে তোলেন মিয়ানমারের রাজনীতিবিদেরা, যার বেশির ভাগ সদস্যই এনএলডির। জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি) নাম দিয়ে এটিকেই মিয়ানমারের বৈধ সরকার বলে দাবি করেন তাঁরা। অবশ্য মিয়ানমার জান্তা এনইউজি’কে ‘সন্ত্রাসী’ বলে ঘোষণা দিয়েছে। যার অর্থ, তাদের সঙ্গে যে কেউ আলাপ করলে বা যোগাযোগ রাখলেই বন্দী হতে পারেন। পর্যবেক্ষক গ্রুপ অ্যাসিসটেন্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্সের (এএপিপিবি) পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারের সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষে এ পর্যন্ত ১ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
দীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেলেন। নবান্ন সূত্র জানা গেছে, এর আগে দুই বাংলাদেশি হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান ও মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষাৎ চাইলেও তা সম্ভব হয়নি।
২৮ মিনিট আগেতেহরানের কুখ্যাত এভিন কারাগারে ইসরায়েলি ড্রোন হামলার ঘটনা নতুন উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। ইরানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে—এই হামলায় কারাগারের প্রহরী টাওয়ার, প্রশাসনিক বিভাগ ও আদালত কক্ষ লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
২৯ মিনিট আগেইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সাঈদ খতিবজাদে বলেছেন, যত দিন প্রয়োজন, তত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে প্রস্তুত ইরান। ইসরায়েলের অবৈধ আগ্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ইরান এ যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে বড় ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে চায় ইরান। দেশটির ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
১ ঘণ্টা আগে