থাইল্যান্ডের একজন সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রায় এক দশক কোনো কাজ না করেও বেতন এবং বোনাস পাওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। এই ঘটনা দেশটির সরকারি খাতের দুর্নীতি নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সোমবার সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তা থাইল্যান্ডের মধ্যাঞ্চলীয় আং থং প্রদেশের দুর্যোগ প্রতিরোধ ও প্রশমন বিভাগের একটি পদে ছিলেন। স্থানীয় দ্য থাইগার পত্রিকা জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা প্রায় ১০ বছর ধরে তার সরকারি চাকরিতে যোগ দেননি। কারণ তিনি একটি নাইটক্লাবে গান গাওয়ার প্রতি মনোনিবেশ করেছিলেন।
থাইগার জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা সারা রাত গান গেয়ে প্রতিদিনই ক্লান্ত হয়ে পড়েন। এই কারণে তিনি দিনের বেলায় চাকরির কাজটুকু এড়িয়ে যেতেন। তবে টানা ১০ বছর ধরেই এই কাজটি করলেও ওই ব্যক্তিকে বরখাস্ত করা হয়নি। এমনকি এর জন্য তাঁকে কোনো জরিমানাও দিতে হয়নি। বরং তিনি তাঁর বেতন এবং বোনাস নিয়মিতই পেয়েছেন। মাঝে মাঝে শুধু মেয়রের নির্দেশে তিরস্কার বা নথিতে স্বাক্ষর করার জন্য অফিসে তলব করা হতো তাঁকে। তবে এটি এমন একটি কৌশল যা তদন্ত এড়াতে ব্যবহৃত হয় বলে জানা গেছে।
থাইল্যান্ডে ওয়াচডগ নামে একটি ফেসবুক পেজে এই ঘটনাটি প্রকাশ পেয়েছে। সরকারের বিভিন্ন অন্যায় ও দুর্নীতি প্রকাশ করা এই পেজটির ১১ লাখের বেশি অনুসারী রয়েছে।
ফেসবুকে ঘটনাটি প্রকাশিত হলেও স্থানীয় সরকার এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। চাকরিতে দুর্নীতির জন্য ওই কর্মকর্তাকে কীভাবে শাস্তি দেওয়া হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে থাইল্যান্ডের আইন অনুসারে, দুর্নীতিতে জড়িত কর্মকর্তাদের এক থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং ২ হাজার থেকে ২০ হাজার বাথ জরিমানা করা হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকার মধ্যে।
ঘটনাটি নিয়ে ফেসবুকে অনেকেই ওই কর্মকর্তার অসদাচরণ এবং সরকারের জবাবদিহির অভাবের জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। অন্য একটি মামলায় থাইল্যান্ডের নাখোন রাতচাসিমা প্রদেশের একটি পরিবার দাবি করেছে, তাঁরা তাঁদের প্রতিবেশীর দ্বারা ছয় বছর নির্যাতন সহ্য করেছেন। ওই প্রতিবেশী একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং একজন উচ্চ পদস্থ পুলিশ অফিসারের ছেলে। নির্যাতনের প্রতিবাদ করে ওই পরিবারটি আইনি হুমকির সম্মুখীনও হয়েছে। আর সরকারি ওই কর্মকর্তাকে কখনোই এর জন্য অভিযুক্ত কিংবা জবাবদিহি করা হয়নি।
থাইল্যান্ডের পাবলিক সেক্টরে ৪ লাখ ২১ হাজার বেসামরিক কর্মচারী সহ প্রায় ১৬ লাখ ৮০ হাজার কর্মী রয়েছে।
থাইল্যান্ডের একজন সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রায় এক দশক কোনো কাজ না করেও বেতন এবং বোনাস পাওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। এই ঘটনা দেশটির সরকারি খাতের দুর্নীতি নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সোমবার সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত ওই কর্মকর্তা থাইল্যান্ডের মধ্যাঞ্চলীয় আং থং প্রদেশের দুর্যোগ প্রতিরোধ ও প্রশমন বিভাগের একটি পদে ছিলেন। স্থানীয় দ্য থাইগার পত্রিকা জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা প্রায় ১০ বছর ধরে তার সরকারি চাকরিতে যোগ দেননি। কারণ তিনি একটি নাইটক্লাবে গান গাওয়ার প্রতি মনোনিবেশ করেছিলেন।
থাইগার জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তা সারা রাত গান গেয়ে প্রতিদিনই ক্লান্ত হয়ে পড়েন। এই কারণে তিনি দিনের বেলায় চাকরির কাজটুকু এড়িয়ে যেতেন। তবে টানা ১০ বছর ধরেই এই কাজটি করলেও ওই ব্যক্তিকে বরখাস্ত করা হয়নি। এমনকি এর জন্য তাঁকে কোনো জরিমানাও দিতে হয়নি। বরং তিনি তাঁর বেতন এবং বোনাস নিয়মিতই পেয়েছেন। মাঝে মাঝে শুধু মেয়রের নির্দেশে তিরস্কার বা নথিতে স্বাক্ষর করার জন্য অফিসে তলব করা হতো তাঁকে। তবে এটি এমন একটি কৌশল যা তদন্ত এড়াতে ব্যবহৃত হয় বলে জানা গেছে।
থাইল্যান্ডে ওয়াচডগ নামে একটি ফেসবুক পেজে এই ঘটনাটি প্রকাশ পেয়েছে। সরকারের বিভিন্ন অন্যায় ও দুর্নীতি প্রকাশ করা এই পেজটির ১১ লাখের বেশি অনুসারী রয়েছে।
ফেসবুকে ঘটনাটি প্রকাশিত হলেও স্থানীয় সরকার এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। চাকরিতে দুর্নীতির জন্য ওই কর্মকর্তাকে কীভাবে শাস্তি দেওয়া হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে থাইল্যান্ডের আইন অনুসারে, দুর্নীতিতে জড়িত কর্মকর্তাদের এক থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং ২ হাজার থেকে ২০ হাজার বাথ জরিমানা করা হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৬ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকার মধ্যে।
ঘটনাটি নিয়ে ফেসবুকে অনেকেই ওই কর্মকর্তার অসদাচরণ এবং সরকারের জবাবদিহির অভাবের জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। অন্য একটি মামলায় থাইল্যান্ডের নাখোন রাতচাসিমা প্রদেশের একটি পরিবার দাবি করেছে, তাঁরা তাঁদের প্রতিবেশীর দ্বারা ছয় বছর নির্যাতন সহ্য করেছেন। ওই প্রতিবেশী একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং একজন উচ্চ পদস্থ পুলিশ অফিসারের ছেলে। নির্যাতনের প্রতিবাদ করে ওই পরিবারটি আইনি হুমকির সম্মুখীনও হয়েছে। আর সরকারি ওই কর্মকর্তাকে কখনোই এর জন্য অভিযুক্ত কিংবা জবাবদিহি করা হয়নি।
থাইল্যান্ডের পাবলিক সেক্টরে ৪ লাখ ২১ হাজার বেসামরিক কর্মচারী সহ প্রায় ১৬ লাখ ৮০ হাজার কর্মী রয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৫ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে