ভারতের সাত রাজ্যে ১৪ নারীকে বিয়ে এবং তাঁদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দেশটির ওডিশা রাজ্যের ভুবনেশ্বর থেকে গতকাল সোমবার তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তের বাড়ি ওডিশা রাজ্যের কেন্দ্রাপাড়া জেলার পাটকুরা থানার একটি গ্রামে। তিনি বেশির ভাগ সময় ওডিশার বাইরে থাকতেন। তাঁর টার্গেট ছিল বেশির ভাগ মধ্যবয়সী ও বিবাহবিচ্ছেদপ্রাপ্তরা। তিনি নিজেকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জন্য কাজ করা একজন ডাক্তার হিসাবে পরিচয় দিয়ে বিবাহ সাইটগুলোর মাধ্যমে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন।
যদিও অভিযুক্ত ব্যক্তি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ভুবনেশ্বরের ডিসিপি উমাশঙ্কর দাশ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, তাঁর টার্গেট ছিল উচ্চ-শিক্ষিত এবং বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সিনিয়র পদে কাজ করা নারী। তাঁদের অর্থের দিকে তাঁর নজর ছিল।
সোয়েনের শিকারদের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী এবং কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর একজন সিনিয়র কর্মকর্তাও ছিলেন। তিনি ২০১৮ সালে পাঞ্জাবের এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বিয়ে করেছিলেন এবং তাঁর সঙ্গে প্রায় ১০ লাখ রুপির প্রতারণা করেছিলেন।
পুলিশের বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত ব্যক্তি পাঁচ সন্তানের পিতা। ১৯৮২ সালে প্রথম এবং তারপর ২০০২ সালে দ্বিতীয় বিয়ে করেছিলেন। ২০০২ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে, তিনি বেশ কয়েকটি নারীর সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিলেন এবং তাঁদেরকেও বিয়ে করেছিলেন।
সর্বশেষ স্ত্রীর সঙ্গে ওই ব্যক্তি ওডিশার রাজধানীতে বসবাস করছিলেন। ওই স্ত্রী দিল্লির একজন স্কুলশিক্ষক। স্ত্রী কোনোভাবে ওই ব্যক্তির আগের বিয়ের খবর জেনে যান। এরপর তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, বিয়ের পর সে তাদের সঙ্গে কয়েকদিন থাকতেন এবং তারপর কোনো কাজে উত্তর-পূর্ব বা ভুবনেশ্বরে যাওয়ার অজুহাতে নারীদের তাদের বাবা-মায়ের কাছে রেখে যেতেন।
বেকার যুবকদের সঙ্গে প্রতারণা, হায়দরাবাদ ও এরনাকুলামে ঋণ জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে এর আগে দুবার গ্রেপ্তার করা হয় বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ অভিযুক্তের কাছ থেকে ১১ টি এটিএম কার্ড, ৪টি আধার কার্ড জব্দ করেছে।
ভারতের সাত রাজ্যে ১৪ নারীকে বিয়ে এবং তাঁদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দেশটির ওডিশা রাজ্যের ভুবনেশ্বর থেকে গতকাল সোমবার তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তের বাড়ি ওডিশা রাজ্যের কেন্দ্রাপাড়া জেলার পাটকুরা থানার একটি গ্রামে। তিনি বেশির ভাগ সময় ওডিশার বাইরে থাকতেন। তাঁর টার্গেট ছিল বেশির ভাগ মধ্যবয়সী ও বিবাহবিচ্ছেদপ্রাপ্তরা। তিনি নিজেকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জন্য কাজ করা একজন ডাক্তার হিসাবে পরিচয় দিয়ে বিবাহ সাইটগুলোর মাধ্যমে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতেন।
যদিও অভিযুক্ত ব্যক্তি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ভুবনেশ্বরের ডিসিপি উমাশঙ্কর দাশ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, তাঁর টার্গেট ছিল উচ্চ-শিক্ষিত এবং বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সিনিয়র পদে কাজ করা নারী। তাঁদের অর্থের দিকে তাঁর নজর ছিল।
সোয়েনের শিকারদের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী এবং কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর একজন সিনিয়র কর্মকর্তাও ছিলেন। তিনি ২০১৮ সালে পাঞ্জাবের এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বিয়ে করেছিলেন এবং তাঁর সঙ্গে প্রায় ১০ লাখ রুপির প্রতারণা করেছিলেন।
পুলিশের বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত ব্যক্তি পাঁচ সন্তানের পিতা। ১৯৮২ সালে প্রথম এবং তারপর ২০০২ সালে দ্বিতীয় বিয়ে করেছিলেন। ২০০২ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে, তিনি বেশ কয়েকটি নারীর সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছিলেন এবং তাঁদেরকেও বিয়ে করেছিলেন।
সর্বশেষ স্ত্রীর সঙ্গে ওই ব্যক্তি ওডিশার রাজধানীতে বসবাস করছিলেন। ওই স্ত্রী দিল্লির একজন স্কুলশিক্ষক। স্ত্রী কোনোভাবে ওই ব্যক্তির আগের বিয়ের খবর জেনে যান। এরপর তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, বিয়ের পর সে তাদের সঙ্গে কয়েকদিন থাকতেন এবং তারপর কোনো কাজে উত্তর-পূর্ব বা ভুবনেশ্বরে যাওয়ার অজুহাতে নারীদের তাদের বাবা-মায়ের কাছে রেখে যেতেন।
বেকার যুবকদের সঙ্গে প্রতারণা, হায়দরাবাদ ও এরনাকুলামে ঋণ জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে এর আগে দুবার গ্রেপ্তার করা হয় বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ অভিযুক্তের কাছ থেকে ১১ টি এটিএম কার্ড, ৪টি আধার কার্ড জব্দ করেছে।
ইরান বিভিন্ন দেশে অস্ত্র উৎপাদন কারখানা গড়ে তুলেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী আজিজ নাসিরজাদে। তবে এসব দেশের নাম এখনই প্রকাশ করবেন না বলে তিনি স্পষ্ট করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি দেশে অস্ত্র কারখানা তৈরি করেছি।
২ ঘণ্টা আগেভুক্তভোগী ওই সরকারি কর্মচারী একটি অজানা নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা পান। সেই বার্তায় তাঁকে ২০২৫ সালের ৩০ আগস্ট একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। ওই মেসেজে একটি ফাইল ছিল, যা দেখতে পিডিএফ ফরম্যাটের বিয়ের কার্ডের মতো।
৩ ঘণ্টা আগেগত কয়েক সপ্তাহ ধরে কমিশনকে বিরোধীদের একের পর এক অভিযোগের মুখে পড়তে হয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে আছে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি এবং ভোটার তালিকায় অসঙ্গতি।
৫ ঘণ্টা আগেসোনালি খাতুন এক অন্য রকম জীবন পেতে পারতেন, হয়তো মান্টোর ‘টোবা টেক সিং’-এর মতো একজন হতে পারতেন, যার নিজের বলে কোনো দেশ নেই। ভারতের পুলিশ তাঁকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে, আর এখন বাংলাদেশ পুলিশ তাঁকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ বলে কারাগারে পাঠিয়েছে। তিনি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
৬ ঘণ্টা আগে