প্রতিনিধি, কলকাতা
গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পছন্দের ভোট কৌশলী ছিলেন প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত নরেন্দ্র মোদির কাছের লোক ছিলেন তিনি। তিনিই ছিলেন মোদিকে প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে এগিয়ে রাখার অন্যতম কৌশলী। কিন্তু মোদি প্রধানমন্ত্রী হতেই বিজেপির সঙ্গ ত্যাগ করে বিহারের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারে সমতা পার্টিতে নাম লেখান। উত্তর প্রদেশের গত বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের হয়েও কাজ করেন তিনি। কিন্তু সাফল্য আসেনি। এরপর পশ্চিমবঙ্গে মমতাকে সাফল্য এনে দেয় তাঁর কৌশল। এবার তাঁর লক্ষ্য দিল্লি।
নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এবার তাঁরই বিরুদ্ধে বিরোধীদের হয়ে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন প্রশান্ত কিশোর। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে এখন থেকেই বিরোধীদের এক জোট করার চেষ্টা করছেন। জানা গেছে, তাঁর পরামর্শেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লিতে বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে আসছেন। এর আগে পিকে নিজেই দফায় দফায় বৈঠক করছেন কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে। এমনকি, কংগ্রেস মহলে জল্পনা–শতাব্দী প্রাচীন রাজনৈতিক দলটিতে নাম লেখাতে পারেন পিকে।
পিকের মতে, মোদির অভিজ্ঞতা হচ্ছে সবচেয়ে বড় সম্পদ বিজেপির। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (আরএসএস) সামান্য প্রচারক থেকে মুখ্যমন্ত্রী, এরপর প্রধানমন্ত্রী–এই বিশাল অভিজ্ঞতা তাঁকে এগিয়ে রেখেছে। বেসরকারি একটি টিভি চ্যানেলে ভালো শ্রোতা হিসেবেও মোদির তারিফ করেছেন তিনি। কিন্তু দুর্বলতা হিসেবে মোদির মধ্যে উদারতার অভাব আছে বলে মন্তব্য করেছেন পিকে।
তাঁর মতে, পশ্চিমবঙ্গের ফর্মুলায় রাজ্যে রাজ্যে বিজেপি বিরোধী ভোটকে এক জোট করলেই হারানো যাবে ক্ষমতাসীন দলটিকে। আর সেটি করতে হবে কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়েই। সেই প্রক্রিয়া শুরুও করে দিয়েছেন তিনি। ভোট কৌশলী হিসেবে নয়, এখন সরাসরি রাজনীতির লোক হিসেবেই কাজ করতে চান পিকে। বিরোধীরাও পিকের ফর্মুলায় দিল্লি জয়ের স্বপ্ন দেখছেন। সিপিএম–সহ একাধিক বামপন্থী দলের নেতারাও জানিয়ে দিয়েছেন, পিকের ফর্মুলা মেনেই তাঁরা বিজেপিকে হারাতে তৃণমূলের সঙ্গে সর্বভারতীয় রাজনীতিতে হাত মেলাতে প্রস্তুত।
গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পছন্দের ভোট কৌশলী ছিলেন প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত নরেন্দ্র মোদির কাছের লোক ছিলেন তিনি। তিনিই ছিলেন মোদিকে প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে এগিয়ে রাখার অন্যতম কৌশলী। কিন্তু মোদি প্রধানমন্ত্রী হতেই বিজেপির সঙ্গ ত্যাগ করে বিহারের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারে সমতা পার্টিতে নাম লেখান। উত্তর প্রদেশের গত বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের হয়েও কাজ করেন তিনি। কিন্তু সাফল্য আসেনি। এরপর পশ্চিমবঙ্গে মমতাকে সাফল্য এনে দেয় তাঁর কৌশল। এবার তাঁর লক্ষ্য দিল্লি।
নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এবার তাঁরই বিরুদ্ধে বিরোধীদের হয়ে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন প্রশান্ত কিশোর। ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে এখন থেকেই বিরোধীদের এক জোট করার চেষ্টা করছেন। জানা গেছে, তাঁর পরামর্শেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লিতে বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে আসছেন। এর আগে পিকে নিজেই দফায় দফায় বৈঠক করছেন কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে। এমনকি, কংগ্রেস মহলে জল্পনা–শতাব্দী প্রাচীন রাজনৈতিক দলটিতে নাম লেখাতে পারেন পিকে।
পিকের মতে, মোদির অভিজ্ঞতা হচ্ছে সবচেয়ে বড় সম্পদ বিজেপির। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (আরএসএস) সামান্য প্রচারক থেকে মুখ্যমন্ত্রী, এরপর প্রধানমন্ত্রী–এই বিশাল অভিজ্ঞতা তাঁকে এগিয়ে রেখেছে। বেসরকারি একটি টিভি চ্যানেলে ভালো শ্রোতা হিসেবেও মোদির তারিফ করেছেন তিনি। কিন্তু দুর্বলতা হিসেবে মোদির মধ্যে উদারতার অভাব আছে বলে মন্তব্য করেছেন পিকে।
তাঁর মতে, পশ্চিমবঙ্গের ফর্মুলায় রাজ্যে রাজ্যে বিজেপি বিরোধী ভোটকে এক জোট করলেই হারানো যাবে ক্ষমতাসীন দলটিকে। আর সেটি করতে হবে কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়েই। সেই প্রক্রিয়া শুরুও করে দিয়েছেন তিনি। ভোট কৌশলী হিসেবে নয়, এখন সরাসরি রাজনীতির লোক হিসেবেই কাজ করতে চান পিকে। বিরোধীরাও পিকের ফর্মুলায় দিল্লি জয়ের স্বপ্ন দেখছেন। সিপিএম–সহ একাধিক বামপন্থী দলের নেতারাও জানিয়ে দিয়েছেন, পিকের ফর্মুলা মেনেই তাঁরা বিজেপিকে হারাতে তৃণমূলের সঙ্গে সর্বভারতীয় রাজনীতিতে হাত মেলাতে প্রস্তুত।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
১৭ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
২ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে