সাব্বির চৌধুরী, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩০ প্রবাসী বাংলাদেশি। ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচন ঘিরে বেশ সরব হয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি।
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংসদ ও কাউন্সিল নির্বাচনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলীয়রা আগেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। সময়ের সঙ্গে দেশটির মূলধারার রাজনীতিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবস্থান বেশ শক্ত হয়েছে। ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদলীয় রাজনীতিতে তাঁদের ভূমিকা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবারের নির্বাচনে ৩০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চারজন নারী প্রার্থী রয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ান লেবার পার্টি, লিবারেল পার্টি, গ্রিন পার্টি, কমিউনিটি ফার্স্ট টিম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই প্রথম এত বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি নারী-পুরুষ কাউন্সিলর ও মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বাঙালি কমিউনিটিতে চলছে জমজমাট নির্বাচনী আমেজ। বাংলাদেশি প্রার্থীদের মধ্য থেকে কারা নির্বাচিত হবেন, কে এগিয়ে, কে পিছিয়ে, তা নিয়ে চলছে নানা জরিপ।
অস্ট্রেলিয়ায় থাকা প্রায় ১ লাখ বাংলাদেশির নজর এখন ৪ ডিসেম্বরের নির্বাচনের দিকে। বাংলাদেশি কমিউনিটির অধিকাংশ নেতা ও বিভিন্ন পেশাজীবী মনে করছেন, অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে এবারের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে প্রথমবারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা চার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নারী বিজয়ী হবেন। তাঁরা হলেন সাজেদা আক্তার সানজিদা, সাবরিন ফারুকী, ফয়জুন নাহার পলি ও ফাহমিনা হক সারা।
গত ৫ আগস্ট প্রি-ভোটিংয়ে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির অধিকাংশ ভোটারের সমর্থন পান সাজেদা আক্তার সানজিদা। ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন সিটি কাউন্সিলের রোজল্যান্ড থেকে কাউন্সিলর পদে লড়ছেন তিনি। সাবেক কাউন্সিলর ও সাবেক ফেডারেল সংসদ সদস্য প্রার্থী মোহাম্মাদ জামান টিটোর সহধর্মিণী সাজেদা আক্তার সানজিদা। ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন সিটি কাউন্সিল নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের অন্যতম বড় কাউন্সিল, যেখানে বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রভাব বেশি। তাই ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হিসেবে তাঁকে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে।
এ ক্ষেত্রে গত কাউন্সিল নির্বাচনে সাজেদা আক্তার সানজিদার স্বামী শাহে জামান টিটু একই আসন থেকে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হিসেবে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই আসনে এবার তাঁর বিজয়টি সহজ হবে বলে কমিউনিটির অনেকেই মনে করছেন। তিনি একজন সক্রিয় সংগঠক হিসেবে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে পরিচিত মুখ। লিবারেল পার্টি লাকেম্বা শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার রাজনীতিতে বহুদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
সাবরিন ফারুকী নির্বাচন করছেন ক্যাম্বারল্যান্ড সিটি কাউন্সিল থেকে। তিনি বর্তমান বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রার্থী। অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস লেবার পার্টির পলিসি ফোরামের নির্বাচনে বামপন্থী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও ভারতীয় নারীদের, বিশেষত যাঁদের ডিজিটাল লিটারেসি স্কিল কম, তাঁদের সহায়তা করছেন ড. সাবরিন ফারুকী। যেসব অভিবাসী বা শরণার্থী নারী সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংকটে কাজ হারিয়েছেন, তাঁদেরও সহায়তা দিচ্ছেন তিনি।
ড. ফারুকী বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় এসেছেন ২০০৪ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে তিনি ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলসে মাস্টার্স এবং ইউনিভার্সিটি অব সিডনি থেকে পিএইচডি করেন। তিনি সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা নিয়ে কাজ করেছেন। মানবাধিকারকর্মী হিসেবে অভিবাসী ও উদ্বাস্তুদের জন্য কাজ করেন। নারীর উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ এবং সচেতনতা তৈরির জন্য স্থানীয় ও রাজ্য স্তরে একাধিক পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
ফয়জুন নাহার পলি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন কাউন্সিল এলাকা থেকে। বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজের সঙ্গে তিনি জড়িত প্রথম থেকেই। ২০১৪ থেকে সিডনি প্রবাসী বাংলাদেশি উইমেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি হিসেবে কমিউনিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন শিশু বিকাশ ও সামাজিক সম্পর্ক বিষয়ে। ২০০৬ সালে তিনি সিডনি আসেন। বর্তমানে তিনি শিক্ষক হিসেবে একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলে কর্মরত।
একই নির্বাচনী এলাকা থেকে ফাহমিনা হক সারা লিবারেল পার্টির প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন। ফাহমিনার জন্ম অস্ট্রেলিয়াতেই। তিনি প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করছেন ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটিতে। ফাহমিনা বাংলাদেশি বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত আছেন।
বাংলাদেশি পুরুষ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন লুৎফুল কবির, কাউন্সিলর মাসুদ চৌধুরী, কাউন্সিলর সুমন সাহা, আবুল সরকার, শিবলী চৌধুরী, নোমান মাসুম, মাহবুবুর রহমান, আবু সুফিয়ান, হাসিন জামান, সৈয়দ সামনান, সাইফুল ইসলাম, সৈয়দ হাসানউদ্দিন মাহাদী, এ এস এম মাহবুব মোরশেদ, মামুন রশিদ ও ইব্রাহিম খলিল মাসুদ প্রমুখ।
বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আশা করছেন, সব প্রার্থীই কাউন্সিলর হিসেবে জয় পাবেন। তবে কমিউনিটি জরিপে এগিয়ে নারীরাই। জয়ী হলে তাঁরাই হবেন অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি নারী কাউন্সিলর।
বাঙালিপাড়া হিসেবে খ্যাত লাকেম্বা, ব্যাংকসটাউন, ক্যাম্বেলটাউনসহ ক্যাম্বারল্যান্ড এবং কানাডা-বে সিটিতে চলছে ব্যাপক নির্বাচনী প্রচার। প্রতিদিন গ্রোসারি ও ক্যাফেতে গিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন প্রার্থীরা। নির্বাচনে যে-ই বিজয়ী হোন না কেন অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এই প্রার্থীদের অংশগ্রহণ বাংলাদেশকে নতুনভাবে তুলে ধরবে বলে মনে করছেন প্রবাসীরা।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩০ প্রবাসী বাংলাদেশি। ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচন ঘিরে বেশ সরব হয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি।
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংসদ ও কাউন্সিল নির্বাচনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলীয়রা আগেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। সময়ের সঙ্গে দেশটির মূলধারার রাজনীতিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবস্থান বেশ শক্ত হয়েছে। ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদলীয় রাজনীতিতে তাঁদের ভূমিকা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবারের নির্বাচনে ৩০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চারজন নারী প্রার্থী রয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ান লেবার পার্টি, লিবারেল পার্টি, গ্রিন পার্টি, কমিউনিটি ফার্স্ট টিম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই প্রথম এত বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি নারী-পুরুষ কাউন্সিলর ও মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বাঙালি কমিউনিটিতে চলছে জমজমাট নির্বাচনী আমেজ। বাংলাদেশি প্রার্থীদের মধ্য থেকে কারা নির্বাচিত হবেন, কে এগিয়ে, কে পিছিয়ে, তা নিয়ে চলছে নানা জরিপ।
অস্ট্রেলিয়ায় থাকা প্রায় ১ লাখ বাংলাদেশির নজর এখন ৪ ডিসেম্বরের নির্বাচনের দিকে। বাংলাদেশি কমিউনিটির অধিকাংশ নেতা ও বিভিন্ন পেশাজীবী মনে করছেন, অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে এবারের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে প্রথমবারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা চার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নারী বিজয়ী হবেন। তাঁরা হলেন সাজেদা আক্তার সানজিদা, সাবরিন ফারুকী, ফয়জুন নাহার পলি ও ফাহমিনা হক সারা।
গত ৫ আগস্ট প্রি-ভোটিংয়ে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির অধিকাংশ ভোটারের সমর্থন পান সাজেদা আক্তার সানজিদা। ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন সিটি কাউন্সিলের রোজল্যান্ড থেকে কাউন্সিলর পদে লড়ছেন তিনি। সাবেক কাউন্সিলর ও সাবেক ফেডারেল সংসদ সদস্য প্রার্থী মোহাম্মাদ জামান টিটোর সহধর্মিণী সাজেদা আক্তার সানজিদা। ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন সিটি কাউন্সিল নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের অন্যতম বড় কাউন্সিল, যেখানে বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রভাব বেশি। তাই ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হিসেবে তাঁকে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে।
এ ক্ষেত্রে গত কাউন্সিল নির্বাচনে সাজেদা আক্তার সানজিদার স্বামী শাহে জামান টিটু একই আসন থেকে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হিসেবে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই আসনে এবার তাঁর বিজয়টি সহজ হবে বলে কমিউনিটির অনেকেই মনে করছেন। তিনি একজন সক্রিয় সংগঠক হিসেবে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে পরিচিত মুখ। লিবারেল পার্টি লাকেম্বা শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার রাজনীতিতে বহুদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
সাবরিন ফারুকী নির্বাচন করছেন ক্যাম্বারল্যান্ড সিটি কাউন্সিল থেকে। তিনি বর্তমান বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রার্থী। অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস লেবার পার্টির পলিসি ফোরামের নির্বাচনে বামপন্থী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও ভারতীয় নারীদের, বিশেষত যাঁদের ডিজিটাল লিটারেসি স্কিল কম, তাঁদের সহায়তা করছেন ড. সাবরিন ফারুকী। যেসব অভিবাসী বা শরণার্থী নারী সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংকটে কাজ হারিয়েছেন, তাঁদেরও সহায়তা দিচ্ছেন তিনি।
ড. ফারুকী বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় এসেছেন ২০০৪ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে তিনি ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলসে মাস্টার্স এবং ইউনিভার্সিটি অব সিডনি থেকে পিএইচডি করেন। তিনি সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা নিয়ে কাজ করেছেন। মানবাধিকারকর্মী হিসেবে অভিবাসী ও উদ্বাস্তুদের জন্য কাজ করেন। নারীর উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ এবং সচেতনতা তৈরির জন্য স্থানীয় ও রাজ্য স্তরে একাধিক পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
ফয়জুন নাহার পলি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন কাউন্সিল এলাকা থেকে। বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজের সঙ্গে তিনি জড়িত প্রথম থেকেই। ২০১৪ থেকে সিডনি প্রবাসী বাংলাদেশি উইমেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি হিসেবে কমিউনিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন শিশু বিকাশ ও সামাজিক সম্পর্ক বিষয়ে। ২০০৬ সালে তিনি সিডনি আসেন। বর্তমানে তিনি শিক্ষক হিসেবে একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলে কর্মরত।
একই নির্বাচনী এলাকা থেকে ফাহমিনা হক সারা লিবারেল পার্টির প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন। ফাহমিনার জন্ম অস্ট্রেলিয়াতেই। তিনি প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করছেন ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটিতে। ফাহমিনা বাংলাদেশি বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত আছেন।
বাংলাদেশি পুরুষ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন লুৎফুল কবির, কাউন্সিলর মাসুদ চৌধুরী, কাউন্সিলর সুমন সাহা, আবুল সরকার, শিবলী চৌধুরী, নোমান মাসুম, মাহবুবুর রহমান, আবু সুফিয়ান, হাসিন জামান, সৈয়দ সামনান, সাইফুল ইসলাম, সৈয়দ হাসানউদ্দিন মাহাদী, এ এস এম মাহবুব মোরশেদ, মামুন রশিদ ও ইব্রাহিম খলিল মাসুদ প্রমুখ।
বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আশা করছেন, সব প্রার্থীই কাউন্সিলর হিসেবে জয় পাবেন। তবে কমিউনিটি জরিপে এগিয়ে নারীরাই। জয়ী হলে তাঁরাই হবেন অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি নারী কাউন্সিলর।
বাঙালিপাড়া হিসেবে খ্যাত লাকেম্বা, ব্যাংকসটাউন, ক্যাম্বেলটাউনসহ ক্যাম্বারল্যান্ড এবং কানাডা-বে সিটিতে চলছে ব্যাপক নির্বাচনী প্রচার। প্রতিদিন গ্রোসারি ও ক্যাফেতে গিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন প্রার্থীরা। নির্বাচনে যে-ই বিজয়ী হোন না কেন অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এই প্রার্থীদের অংশগ্রহণ বাংলাদেশকে নতুনভাবে তুলে ধরবে বলে মনে করছেন প্রবাসীরা।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর জম্মু-কাশ্মীরের জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। কাশ্মীরের শ্রীনগরে গতকাল রোববার বাজারঘাটে সাধারণ মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। তবে এখনো সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ভারত। কোনো আঘাত এলে তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দেশটির সেনা
৪ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দেওয়ার পর, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সতর্ক মনোভাব দেখিয়েছেন। রোববার জেলেনস্কি জানান, ইউক্রেন আলোচনার জন্য প্রস্তুত শুধুমাত্র যদি রাশিয়া আগেই যুদ্ধবিরতির জন্য সম্মত হয়।
৬ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান চলমান সামরিক উত্তেজনার মধ্যে ভারতের ঠিক কী পরিমাণ সম্পদের ক্ষতি হয়েছে—এ প্রশ্নের জবাবে ভারতীয় বিমানবাহিনীর এক শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বলেছেন, যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে ঠিক কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, এ বিষয়ে তিনি কোনো বিস্তারিত তথ্য জানাতে রাজি হননি।
৬ ঘণ্টা আগেসমুদ্রে টানা ৫৫ দিন ভেসে থেকে প্রাণে বেঁচে গেছেন পাঁচ জেলে। স্থানীয় সময় শনিবার তাঁদের ইকুয়েডরের গ্যালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জের এক বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়। একটি টুনা ধরার নৌকা ওই পাঁচজনকে উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছে ইকুয়েডর নৌবাহিনী।
৯ ঘণ্টা আগে