সাম্প্রতিক সময়ে আকাশ থেকে আক্রমণের পরিমাণ বাড়িয়েছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী। তাদের হামলায় প্রাণহানিও বেশ বেড়েছে। এরই মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ৪টি সুখোই এসইউ–৩০ এসএম যুদ্ধবিমান পাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটি। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জান্তা সরকারের মুখপাত্র মেজর জেনারেল জাও মিন তুন স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার বলেছেন, রাশিয়া সফরে গিয়ে জান্তা সরকার প্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং নিজে রাশিয়ার ইরকুতস্ক কারখানায় যুদ্ধবিমানগুলোর উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন দেখে এসেছেন। রাশিয়া সফর শেষে মিন অং হ্লাইং বলেছিলেন, ‘সেগুলোকে শিগগিরই সরবরাহ করা হবে।’
ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের রাশিয়ার সঙ্গে ২০৪ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে ৬টি যুদ্ধবিমান কেনার বিষয়ে চুক্তি করে মিয়ানমার। সেই চুক্তির আওতায় মিয়ানমারের জন্য ৬টি যুদ্ধবিমান তৈরি করে রাশিয়া। যার মধ্যে প্রথম দুটি চলতি বছরের মার্চে মিয়ানমারকে হস্তান্তর করেছে রাশিয়া। তারই ধারাবাহিকতায় বাকিগুলোও শিগগিরই সরবরাহ করা হবে।
এদিকে, জান্তা সরকারের এই ঘোষণার পরপরই আরও বেসামরিক প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকেরা। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারে জান্তা বাহিনীর হাতে এখন পর্যন্ত ২ হাজারের বেশি বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে।
মিয়ানমার দীর্ঘদিন ধরেই রাশিয়ার অস্ত্রের অন্যতম বিশাল বাজার। বিশেষ করে দেশটির জান্তা সরকার অস্ত্রশস্ত্রের জন্য রাশিয়ার ওপরই নির্ভরশীল ছিল। এ ছাড়া, মিয়ানমারে জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং বিশ্বের যে দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারেন সেগুলোর মধ্যে রাশিয়া অন্যতম। এই বিষয়টিও রাশিয়া–মিয়ানমারকে কাছে এনেছে। ক্ষমতা দখলের পর তিনবার রাশিয়া ভ্রমণ করা মিন অং হ্লাইং বারবার রাশিয়ার অস্ত্রের প্রতি মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন।
স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, ২০১৫ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ২৪৭ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে রাশিয়ার কাছে। এই সময়ে মিয়ানমার রাশিয়ার কাছ থেকে মিগ–২৯, ইয়াক–১৩০ কমব্যাট ট্রেইনার জেট, এমআই–১৭, এমআই–২৪ এবং এমআই–৩৫ কমব্যাট হেলিকপ্টার কিনেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে আকাশ থেকে আক্রমণের পরিমাণ বাড়িয়েছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী। তাদের হামলায় প্রাণহানিও বেশ বেড়েছে। এরই মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ৪টি সুখোই এসইউ–৩০ এসএম যুদ্ধবিমান পাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটি। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
জান্তা সরকারের মুখপাত্র মেজর জেনারেল জাও মিন তুন স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার বলেছেন, রাশিয়া সফরে গিয়ে জান্তা সরকার প্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং নিজে রাশিয়ার ইরকুতস্ক কারখানায় যুদ্ধবিমানগুলোর উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন দেখে এসেছেন। রাশিয়া সফর শেষে মিন অং হ্লাইং বলেছিলেন, ‘সেগুলোকে শিগগিরই সরবরাহ করা হবে।’
ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের রাশিয়ার সঙ্গে ২০৪ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে ৬টি যুদ্ধবিমান কেনার বিষয়ে চুক্তি করে মিয়ানমার। সেই চুক্তির আওতায় মিয়ানমারের জন্য ৬টি যুদ্ধবিমান তৈরি করে রাশিয়া। যার মধ্যে প্রথম দুটি চলতি বছরের মার্চে মিয়ানমারকে হস্তান্তর করেছে রাশিয়া। তারই ধারাবাহিকতায় বাকিগুলোও শিগগিরই সরবরাহ করা হবে।
এদিকে, জান্তা সরকারের এই ঘোষণার পরপরই আরও বেসামরিক প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকেরা। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ক্ষমতা দখলের পর মিয়ানমারে জান্তা বাহিনীর হাতে এখন পর্যন্ত ২ হাজারের বেশি বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে।
মিয়ানমার দীর্ঘদিন ধরেই রাশিয়ার অস্ত্রের অন্যতম বিশাল বাজার। বিশেষ করে দেশটির জান্তা সরকার অস্ত্রশস্ত্রের জন্য রাশিয়ার ওপরই নির্ভরশীল ছিল। এ ছাড়া, মিয়ানমারে জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং বিশ্বের যে দেশগুলো ভ্রমণ করতে পারেন সেগুলোর মধ্যে রাশিয়া অন্যতম। এই বিষয়টিও রাশিয়া–মিয়ানমারকে কাছে এনেছে। ক্ষমতা দখলের পর তিনবার রাশিয়া ভ্রমণ করা মিন অং হ্লাইং বারবার রাশিয়ার অস্ত্রের প্রতি মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন।
স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, ২০১৫ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ২৪৭ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে রাশিয়ার কাছে। এই সময়ে মিয়ানমার রাশিয়ার কাছ থেকে মিগ–২৯, ইয়াক–১৩০ কমব্যাট ট্রেইনার জেট, এমআই–১৭, এমআই–২৪ এবং এমআই–৩৫ কমব্যাট হেলিকপ্টার কিনেছে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
৩২ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
২ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে