বিগত ১ মাসে আফগানিস্তানে বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১৮০ জন ছাড়িয়েছে। এই সময়ে বন্যায় বাস্তুচ্যুত হয়েছেন অন্তত ৩ হাজার মানুষ। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার তালেবান সরকারের এক মুখপাত্র এই তথ্য জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আগের সরকারের অবকাঠামোগত ভুল ব্যবস্থাপনার কারণে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়েছে। তবে, যাই হোক—এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ তালেবান সরকারের জন্য একটি বড় মাথাব্যথা হিসেবেই দেখা দিয়েছে।
সরকারের দুর্যোগ মোকাবিলায় সম্পূর্ণরূপে সক্ষম নয় উল্লেখ করে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ এ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘যদি বন্যা এবং এর কারণে ক্ষয়ক্ষতি আরও বৃদ্ধি পায় তবে সেই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার মতো পর্যাপ্ত সক্ষমতা আফগানিস্তানের নেই।’
সাম্প্রতিক সময়ে আফগানিস্তানে প্রবল বর্ষণ এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে সৃষ্ট বন্যা বেশ ভোগান্তির মুখে ফেলেছে। বিগত কয়েক বছর ধরেই এমন বৃষ্টিপাতের কারণে ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখোমুখি হচ্ছে। বিশেষ করে দেশটির দরিদ্র গ্রামাঞ্চলে ক্ষয়ক্ষতি আরও বেশি।
এর আগে, গত সপ্তাহে দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী মৌলভি শরাফুদ্দিন মুসলিম সিএনএনকে বলেছেন, অনেক বন্যা কবলিত এলাকায় জরুরি খাদ্য সহায়তা পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা জরুরি সহায়তা প্রদানের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে কিন্তু তা যথেষ্ট নাও হতে পারে।
শরাফুদ্দিন মুসলিম বলেন, ‘শীত চলে আসছে এবং এই ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মধ্যে নারী–শিশু রয়েছে তাদের বসবাসের জন্য প্রয়োজনীয় আশ্রয় নেই। তাদের কৃষি খামার এবং বাগানগুলো সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে, ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। যদি তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সহায়তা করা না হয় পরিস্থিতি আরও দিনে দিনে খারাপ হয়ে উঠবে।’
আফগানিস্তান সম্প্রতি একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং চরম আবহাওয়ার শিকার হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে চলতি বছরের জুন মাসে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে ১ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যায়। আফগান কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা, জাতিসংঘ এবং বিশ্ব সম্প্রদায়কে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত আফগানদের জন্য কেবল খাদ্য, আশ্রয় এবং ওষুধের মতো জরুরি সহায়তা নয়, দীর্ঘ মেয়াদে সাহায্য করার আহ্বান জানিয়েছে।
বিগত ১ মাসে আফগানিস্তানে বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১৮০ জন ছাড়িয়েছে। এই সময়ে বন্যায় বাস্তুচ্যুত হয়েছেন অন্তত ৩ হাজার মানুষ। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার তালেবান সরকারের এক মুখপাত্র এই তথ্য জানিয়েছেন। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আগের সরকারের অবকাঠামোগত ভুল ব্যবস্থাপনার কারণে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়েছে। তবে, যাই হোক—এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ তালেবান সরকারের জন্য একটি বড় মাথাব্যথা হিসেবেই দেখা দিয়েছে।
সরকারের দুর্যোগ মোকাবিলায় সম্পূর্ণরূপে সক্ষম নয় উল্লেখ করে জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ এ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘যদি বন্যা এবং এর কারণে ক্ষয়ক্ষতি আরও বৃদ্ধি পায় তবে সেই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার মতো পর্যাপ্ত সক্ষমতা আফগানিস্তানের নেই।’
সাম্প্রতিক সময়ে আফগানিস্তানে প্রবল বর্ষণ এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে সৃষ্ট বন্যা বেশ ভোগান্তির মুখে ফেলেছে। বিগত কয়েক বছর ধরেই এমন বৃষ্টিপাতের কারণে ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখোমুখি হচ্ছে। বিশেষ করে দেশটির দরিদ্র গ্রামাঞ্চলে ক্ষয়ক্ষতি আরও বেশি।
এর আগে, গত সপ্তাহে দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী মৌলভি শরাফুদ্দিন মুসলিম সিএনএনকে বলেছেন, অনেক বন্যা কবলিত এলাকায় জরুরি খাদ্য সহায়তা পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা জরুরি সহায়তা প্রদানের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে কিন্তু তা যথেষ্ট নাও হতে পারে।
শরাফুদ্দিন মুসলিম বলেন, ‘শীত চলে আসছে এবং এই ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মধ্যে নারী–শিশু রয়েছে তাদের বসবাসের জন্য প্রয়োজনীয় আশ্রয় নেই। তাদের কৃষি খামার এবং বাগানগুলো সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে, ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। যদি তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সহায়তা করা না হয় পরিস্থিতি আরও দিনে দিনে খারাপ হয়ে উঠবে।’
আফগানিস্তান সম্প্রতি একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং চরম আবহাওয়ার শিকার হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে চলতি বছরের জুন মাসে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে ১ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যায়। আফগান কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা, জাতিসংঘ এবং বিশ্ব সম্প্রদায়কে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত আফগানদের জন্য কেবল খাদ্য, আশ্রয় এবং ওষুধের মতো জরুরি সহায়তা নয়, দীর্ঘ মেয়াদে সাহায্য করার আহ্বান জানিয়েছে।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৭ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে