এশিয়ার দুই পরাশক্তি ভারত এবং চীনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা পৃথিবী ছাড়িয়ে মহাকাশেও বিস্তৃত হয়েছে। সর্বশেষ চীনের শীর্ষস্থানীয় মহাকাশ বিজ্ঞানী বলছেন, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের ভারতীয় দাবিটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।
আজ বৃহস্পতিবার সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ভারতের চন্দ্র মিশন নিয়ে যিনি প্রশ্ন তুলেছেন তিনি আর কেউ নন—কসমোকেমিস্ট ওউইয়াং জিউয়ান। চীনের চন্দ্রাভিযান প্রোগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা বলা হয় এই বিজ্ঞানীকে। শুধু তাই নয়, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে চীনের প্রথম সফল অভিযানেরও নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি।
বর্তমানে চীনের অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সের সদস্য জিউয়ান গত বুধবার ভারতীয় চন্দ্রাভিযানের বিষয়ে বলেছেন, ‘চন্দ্রযান-৩ এর অবতরণ স্থান চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ছিল না। এটি চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে বা আর্কটিক মেরু অঞ্চলের কাছেও অবতরণ করেনি।’
তিনি দাবি করেছেন, ভারতের রোভারটি চাঁদের প্রায় ৬৯ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশে অবতরণ করেছে। এ হিসেবে এটি চাঁদের দক্ষিণ গোলার্ধে অবতরণ করেছে, দক্ষিণ মেরুতে নয়। দক্ষিণ মেরু চাঁদের ৮৮ দশমিক ৫ এবং ৯০ ডিগ্রি অক্ষাংশের মধ্যে রয়েছে।
জিউয়ান জানান, পৃথিবী যে অক্ষের ওপর সূর্যের চারপাশে ঘোরে তা ২৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি হেলে থাকে। তাই পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুকে ৬৬ দশমিক ৫ থেকে ৯০ ডিগ্রি দক্ষিণের মধ্যে ধরা হয়। কিন্তু চাঁদের ক্ষেত্রে এই হিসেব মিলবে না। কারণ চাঁদ যে অক্ষের ওপর ঘুরছে তা মাত্র ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি হেলে আছে। তাই এর মেরু অঞ্চলটি খুব ছোট (৮৮ দশমিক ৫ থেকে ৯০ ডিগ্রি অক্ষাংশের মধ্যে)।
এদিকে, পৃথিবীর হিসেবে ১৫ দিন দীর্ঘ চাঁদের রাত শেষে দিন শুরু হয়েছে এক সপ্তাহ আগেই। কিন্তু গত এক সপ্তাহ ধরে হাজার চেষ্টা করেও ভারতীয় রোভার বিক্রমের ঘুম ভাঙানো (স্টার্ট) যাচ্ছে না।
এশিয়ার দুই পরাশক্তি ভারত এবং চীনের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা পৃথিবী ছাড়িয়ে মহাকাশেও বিস্তৃত হয়েছে। সর্বশেষ চীনের শীর্ষস্থানীয় মহাকাশ বিজ্ঞানী বলছেন, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের ভারতীয় দাবিটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।
আজ বৃহস্পতিবার সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ভারতের চন্দ্র মিশন নিয়ে যিনি প্রশ্ন তুলেছেন তিনি আর কেউ নন—কসমোকেমিস্ট ওউইয়াং জিউয়ান। চীনের চন্দ্রাভিযান প্রোগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা বলা হয় এই বিজ্ঞানীকে। শুধু তাই নয়, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে চীনের প্রথম সফল অভিযানেরও নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি।
বর্তমানে চীনের অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সের সদস্য জিউয়ান গত বুধবার ভারতীয় চন্দ্রাভিযানের বিষয়ে বলেছেন, ‘চন্দ্রযান-৩ এর অবতরণ স্থান চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ছিল না। এটি চাঁদের দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে বা আর্কটিক মেরু অঞ্চলের কাছেও অবতরণ করেনি।’
তিনি দাবি করেছেন, ভারতের রোভারটি চাঁদের প্রায় ৬৯ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশে অবতরণ করেছে। এ হিসেবে এটি চাঁদের দক্ষিণ গোলার্ধে অবতরণ করেছে, দক্ষিণ মেরুতে নয়। দক্ষিণ মেরু চাঁদের ৮৮ দশমিক ৫ এবং ৯০ ডিগ্রি অক্ষাংশের মধ্যে রয়েছে।
জিউয়ান জানান, পৃথিবী যে অক্ষের ওপর সূর্যের চারপাশে ঘোরে তা ২৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি হেলে থাকে। তাই পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুকে ৬৬ দশমিক ৫ থেকে ৯০ ডিগ্রি দক্ষিণের মধ্যে ধরা হয়। কিন্তু চাঁদের ক্ষেত্রে এই হিসেব মিলবে না। কারণ চাঁদ যে অক্ষের ওপর ঘুরছে তা মাত্র ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি হেলে আছে। তাই এর মেরু অঞ্চলটি খুব ছোট (৮৮ দশমিক ৫ থেকে ৯০ ডিগ্রি অক্ষাংশের মধ্যে)।
এদিকে, পৃথিবীর হিসেবে ১৫ দিন দীর্ঘ চাঁদের রাত শেষে দিন শুরু হয়েছে এক সপ্তাহ আগেই। কিন্তু গত এক সপ্তাহ ধরে হাজার চেষ্টা করেও ভারতীয় রোভার বিক্রমের ঘুম ভাঙানো (স্টার্ট) যাচ্ছে না।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১০ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৩ ঘণ্টা আগে