ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়েছে বাংলাদেশি কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানাধীন মালবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিকসহ পুরো জাহাজটিকেই জিম্মি করেছে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। এই অবস্থায় ভারতীয় নৌবাহিনী বাংলাদেশি এই কার্গো ক্যারিয়ার উদ্ধারে যেতে পারে বলে মনে করছেন ব্রিটিশ নিরাপত্তা বিশ্লেষক মার্টিন কেলি।
কেএসআরএম থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে জলদস্যুর কবলে পড়ে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজটি। এসআর শিপিংয়ের সিইও মোহাম্মদ মেহেরুল করিম জানান, গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় দুপুর দেড়টার দিকে জাহাজ থেকে তাঁদের বার্তা পাঠানো হয়। বার্তায় বলা হয়, ‘জলদস্যুরা জাহাজ দখল করে নিয়েছে। আমাদের নাবিকেরা আটকা পড়েছেন।
ভারতীয় মহাসাগরের যে অঞ্চলে বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজটিকে জিম্মি করা হয়েছে, সেখানকার আশপাশে ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তিশালী উপস্থিতি আছে। আর এ কারণে, দেশটির নৌবাহিনী এমভি আবদুল্লাহ উদ্ধারে হস্তক্ষেপ করতে পারে বলে পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাজ্যভিত্তিক সামুদ্রিক নিরাপত্তাবিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইওএস রিস্ক গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক মার্টিন কেলি।
কেলি বলেছেন, তাঁর জানামতে, গত ৩ মার্চ সোমালিয়া উপকূল থেকে একটি জলদস্যুবিরোধী গোষ্ঠী গভীর সমুদ্রের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ভারত মহাসাগরের যে অঞ্চলে এই হামলা সংঘটিত হয়েছে, সেই এলাকায় ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তিশালী উপস্থিতি আছে।
ব্রিটিশ এই বিশ্লেষক আরও বলেন, ‘এই অবস্থায় আবদুল্লাহ জাহাজটি উদ্ধারে ভারতীয় নৌবাহিনীর কোনো একটি জাহাজের পক্ষে হস্তক্ষেপ করা সম্ভব। এ ঘটনার পর কোনো একটি জাহাজ উদ্ধার করা আসলে কতটা কঠিন, তার একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে এটি।’
এর আগে, ২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরব সাগরে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল বাংলাদেশি জাহাজ ‘জাহান মণি’। নিকেলভর্তি ওই জাহাজের ২৫ জন নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়েছিল।
দীর্ঘ চেষ্টার পর ১০০ দিনের মাথায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তাঁরা। পরে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। মুক্তিপণ বাবদ জলদস্যুদের অনেক টাকা দিতে হয়েছিলে বলে জানায় কেএসআরএম কর্তৃপক্ষ।
ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়েছে বাংলাদেশি কেএসআরএম গ্রুপের মালিকানাধীন মালবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। ২৩ জন বাংলাদেশি নাবিকসহ পুরো জাহাজটিকেই জিম্মি করেছে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। এই অবস্থায় ভারতীয় নৌবাহিনী বাংলাদেশি এই কার্গো ক্যারিয়ার উদ্ধারে যেতে পারে বলে মনে করছেন ব্রিটিশ নিরাপত্তা বিশ্লেষক মার্টিন কেলি।
কেএসআরএম থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে জলদস্যুর কবলে পড়ে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজটি। এসআর শিপিংয়ের সিইও মোহাম্মদ মেহেরুল করিম জানান, গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় দুপুর দেড়টার দিকে জাহাজ থেকে তাঁদের বার্তা পাঠানো হয়। বার্তায় বলা হয়, ‘জলদস্যুরা জাহাজ দখল করে নিয়েছে। আমাদের নাবিকেরা আটকা পড়েছেন।
ভারতীয় মহাসাগরের যে অঞ্চলে বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজটিকে জিম্মি করা হয়েছে, সেখানকার আশপাশে ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তিশালী উপস্থিতি আছে। আর এ কারণে, দেশটির নৌবাহিনী এমভি আবদুল্লাহ উদ্ধারে হস্তক্ষেপ করতে পারে বলে পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাজ্যভিত্তিক সামুদ্রিক নিরাপত্তাবিষয়ক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইওএস রিস্ক গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক মার্টিন কেলি।
কেলি বলেছেন, তাঁর জানামতে, গত ৩ মার্চ সোমালিয়া উপকূল থেকে একটি জলদস্যুবিরোধী গোষ্ঠী গভীর সমুদ্রের উদ্দেশে রওনা হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ভারত মহাসাগরের যে অঞ্চলে এই হামলা সংঘটিত হয়েছে, সেই এলাকায় ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তিশালী উপস্থিতি আছে।
ব্রিটিশ এই বিশ্লেষক আরও বলেন, ‘এই অবস্থায় আবদুল্লাহ জাহাজটি উদ্ধারে ভারতীয় নৌবাহিনীর কোনো একটি জাহাজের পক্ষে হস্তক্ষেপ করা সম্ভব। এ ঘটনার পর কোনো একটি জাহাজ উদ্ধার করা আসলে কতটা কঠিন, তার একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে এটি।’
এর আগে, ২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরব সাগরে সোমালিয়ার জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল বাংলাদেশি জাহাজ ‘জাহান মণি’। নিকেলভর্তি ওই জাহাজের ২৫ জন নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়েছিল।
দীর্ঘ চেষ্টার পর ১০০ দিনের মাথায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তাঁরা। পরে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। মুক্তিপণ বাবদ জলদস্যুদের অনেক টাকা দিতে হয়েছিলে বলে জানায় কেএসআরএম কর্তৃপক্ষ।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে