ঢাকা: ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা বাড়ছেই। আজ বুধবার ভোর থেকে গাজার বেশ কয়েকটি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে আরও ৮ জন নিহত হয়েছেন। ফলে ফিলিস্তিনিদের নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এদিকে ফিলিস্তিনি গ্রুপ হামাসের হামলায় কমপক্ষে পাঁচ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক আল-জাজিরা জানিয়েছে, সোমবার থেকে এ পর্যন্ত নিহত ৩৬ জনের মধ্যে ১০ জনই শিশু। মঙ্গলবার মধ্যরাতে তেল আল-হাওয়া এলাকায় একটি ভবনে বোমা হামলায় চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী ও তাঁর চার বছর বয়সী শিশু সন্তান নিহত হয়। তার পাশেই হামলায় ভবন ধসে আরও তিন নারী নিহত হন। এখন পর্যন্ত আহত হয়েছেন প্রায় ৭০০ ফিলিস্তিনি।
অপরদিকে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ যোদ্ধা গ্রুপ হামাস গত তিন দিনে ইসরায়েল অভিমুখে ২০০ টির বেশি রকেট ছুড়েছে। এতে ইসরায়েলের অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া ইসরায়েলের একটি জ্বালানি পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে আজ বুধবার ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে যে বুধবার ভোরে চালানো বিমান হামলায় একাধিক হামাস গোয়েন্দা নেতা নিহত হয়েছেন।
এর আগে সোমবার ভোররাত থেকে পবিত্র আল-আকসা মসজিদে অভিযান চালায় ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী। এতে বহু ফিলিস্তিনি আহত হয়। এসময় ফিলিস্তিনিদের ওপর রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি পুলিশ ও সেনারা। ওই দিন স্থানীয় সময় সন্ধ্যার দিকে গাজা উপত্যকায় সিরিজ বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের জন্য পূর্ব জেরুজালেমের বাড়িঘর থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করার সম্ভাবনায় সেখানে বেশ কয়েকদিন ধরেই উত্তেজনা চলছে।
জানা গেছে, গত সোমবার পশ্চিম তীরের শেখ জাররাহ গ্রামটি থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদে ইসরায়েলের সুপ্রিমকোর্টে শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির জন্য এই শুনানি স্থগিত করা হয়। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশন জানায়, যদি গ্রামটি থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া এবং তা বাস্তবায়ন করা হয়, তবে আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ইসরায়েল তার বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করবে।
১৯৫৬ সাল থেকে শেখ জাররাহ গ্রামের ২৭টি বাড়িতে ৩৭ ফিলিস্তিনি পরিবার বসবাস করে আসছেন। তাদের মধ্যে ২৮টি শরণার্থী পরিবার ১৯৪৮ সালে জাফা ও হাইফায় জাতিগত শুদ্ধি অভিযানের মুখে এই গ্রামে এসে আশ্রয় নিয়েছিল।
ঢাকা: ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা বাড়ছেই। আজ বুধবার ভোর থেকে গাজার বেশ কয়েকটি স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। এতে আরও ৮ জন নিহত হয়েছেন। ফলে ফিলিস্তিনিদের নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এদিকে ফিলিস্তিনি গ্রুপ হামাসের হামলায় কমপক্ষে পাঁচ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক আল-জাজিরা জানিয়েছে, সোমবার থেকে এ পর্যন্ত নিহত ৩৬ জনের মধ্যে ১০ জনই শিশু। মঙ্গলবার মধ্যরাতে তেল আল-হাওয়া এলাকায় একটি ভবনে বোমা হামলায় চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী ও তাঁর চার বছর বয়সী শিশু সন্তান নিহত হয়। তার পাশেই হামলায় ভবন ধসে আরও তিন নারী নিহত হন। এখন পর্যন্ত আহত হয়েছেন প্রায় ৭০০ ফিলিস্তিনি।
অপরদিকে ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ যোদ্ধা গ্রুপ হামাস গত তিন দিনে ইসরায়েল অভিমুখে ২০০ টির বেশি রকেট ছুড়েছে। এতে ইসরায়েলের অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া ইসরায়েলের একটি জ্বালানি পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে আজ বুধবার ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে যে বুধবার ভোরে চালানো বিমান হামলায় একাধিক হামাস গোয়েন্দা নেতা নিহত হয়েছেন।
এর আগে সোমবার ভোররাত থেকে পবিত্র আল-আকসা মসজিদে অভিযান চালায় ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী। এতে বহু ফিলিস্তিনি আহত হয়। এসময় ফিলিস্তিনিদের ওপর রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি পুলিশ ও সেনারা। ওই দিন স্থানীয় সময় সন্ধ্যার দিকে গাজা উপত্যকায় সিরিজ বিমান হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের জন্য পূর্ব জেরুজালেমের বাড়িঘর থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করার সম্ভাবনায় সেখানে বেশ কয়েকদিন ধরেই উত্তেজনা চলছে।
জানা গেছে, গত সোমবার পশ্চিম তীরের শেখ জাররাহ গ্রামটি থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদে ইসরায়েলের সুপ্রিমকোর্টে শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির জন্য এই শুনানি স্থগিত করা হয়। জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশন জানায়, যদি গ্রামটি থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া এবং তা বাস্তবায়ন করা হয়, তবে আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ইসরায়েল তার বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করবে।
১৯৫৬ সাল থেকে শেখ জাররাহ গ্রামের ২৭টি বাড়িতে ৩৭ ফিলিস্তিনি পরিবার বসবাস করে আসছেন। তাদের মধ্যে ২৮টি শরণার্থী পরিবার ১৯৪৮ সালে জাফা ও হাইফায় জাতিগত শুদ্ধি অভিযানের মুখে এই গ্রামে এসে আশ্রয় নিয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি আলোচনায় সফল হলে তিনি ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দেবেন। তবে শর্ত হলো, এই সমঝোতা যেন রাশিয়া তথা পুতিনের কাছে আত্মসমর্পণের সমান না হয়।
১ মিনিট আগেআলাস্কায় আজ শুক্রবারের বহুল আলোচিত শীর্ষ বৈঠকের আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘আমরা আমেরিকার ওপর ভরসা করছি।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বিবৃতিতে জেলেনস্কি ট্রাম্পের মন্তব্যের সঙ্গে সুর মিলিয়ে জানান, আজকের বৈঠক নিঃসন্দেহে উচ্চঝুঁকির এবং এটি ন্যায়সংগত শান্তির পথে একটি
১ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুরভিত্তিক ধনকুবের ও হোটেল ব্যবসায়ী ওং বেন সেংকে উপহার কেলেঙ্কারির মামলায় ২৩ হাজার ৪০০ মার্কিন ডলার (২৮ লাখ ৪২ হাজার টাকা) জরিমানা করা হয়েছে। গত বছর তিনি সারা দেশকে নাড়া দেওয়া ওই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেএয়ার ফোর্স ওয়ানে ট্রাম্প সাংবাদিকদের জানান, তিনি ইউক্রেনের হয়ে মধ্যস্থতা করতে যাচ্ছেন না, বরং তাঁর লক্ষ্য হলো পুতিনকে আলোচনার টেবিলে আনা। তিনি বলেন, ‘আমি এখানে ইউক্রেনের জন্য সমঝোতা করতে আসিনি।’
১ ঘণ্টা আগে