সিরিয়া সীমান্তবর্তী জর্ডানের এলাকায় অবস্থিত একটি মার্কিন ঘাঁটিতে গতকাল রোববার সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত ও ৩৪ জন আহত হয়েছেন। হামলার পরপরই যুক্তরাষ্ট্র এই হামলায় ইরান জড়িত বলে অভিযোগ করে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইরান। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি আজ সোমবার বিষয়টি জানিয়েছেন।
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দ্য ইসলামিক রেজিস্ট্যান্স ইন ইরাক নামে একটি শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠী এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের দাবি, এই গোষ্ঠীর সঙ্গে ইরানের সরাসরি সংযোগ রয়েছে।
জর্ডান সীমান্তের টাওয়ার-২২ নামে ওই সেনাঘাঁটিতে হামলার পরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা এর জবাব দেব।’ তিনি বলেছেন, যারা এই হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের শিগগির পাকড়াও করা হবে এবং শাস্তি দেওয়া হবে। বাইডেন ঘোষণা দিয়েছেন, এই হামলায় কারা জড়িত সে বিষয়েও শিগগির প্রমাণাদি হাজির করা হবে।
এই হামলার সঙ্গে ইরানকে অভিযুক্ত করে বাইডেন বলেন, ‘আমরা জানি, এটি (জর্ডানে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা) সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় ইরান সমর্থিত জঙ্গি গোষ্ঠী চালিয়েছিল।’ এ সময় তিনি জড়িতদের শাস্তি দেওয়ার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করে বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই, আমরা যথাসময়ে ও আমাদেরই বেছে নেওয়া পদ্ধতিতে এই ঘটনায় দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনব।’
তবে বাইডেনের অভিযোগ অস্বীকার করে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি বলেন, ‘আমরা আগেও স্পষ্টভাবে বলেছি, এই অঞ্চলের প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যার জবাব দিচ্ছে। তারা ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের আজ্ঞাবহ নয়, তারা ইরান থেকে আদেশও নেয় না। এই গোষ্ঠীগুলো তাদের নিজস্ব নীতি ও অগ্রাধিকারের পাশাপাশি তাদের দেশ ও জনগণের স্বার্থের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়, কাজ করে।’
উল্লেখ্য, গত ১৭ অক্টোবর থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ড্রোন হামলার কবলে পড়েছেন মার্কিন সেনারা। তবে এর আগে কেউ নিহত হননি। অবশ্য আগের হামলাগুলো হয়েছে ইরাক ও সিরিয়াতে। জর্ডানের ঘাঁটিতে কারা ড্রোন হামলা চালিয়েছে সেটিও জানাননি মার্কিন কর্মকর্তারা।
হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, তারা চায় না যুদ্ধ অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ুক। তবে জর্ডানে মার্কিন সেনাদের নিহত হওয়ার বিষয়টি মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতের গুরুতর বিষয় হয়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
সিরিয়া সীমান্তবর্তী জর্ডানের এলাকায় অবস্থিত একটি মার্কিন ঘাঁটিতে গতকাল রোববার সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত ও ৩৪ জন আহত হয়েছেন। হামলার পরপরই যুক্তরাষ্ট্র এই হামলায় ইরান জড়িত বলে অভিযোগ করে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইরান। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি আজ সোমবার বিষয়টি জানিয়েছেন।
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দ্য ইসলামিক রেজিস্ট্যান্স ইন ইরাক নামে একটি শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠী এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের দাবি, এই গোষ্ঠীর সঙ্গে ইরানের সরাসরি সংযোগ রয়েছে।
জর্ডান সীমান্তের টাওয়ার-২২ নামে ওই সেনাঘাঁটিতে হামলার পরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা এর জবাব দেব।’ তিনি বলেছেন, যারা এই হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের শিগগির পাকড়াও করা হবে এবং শাস্তি দেওয়া হবে। বাইডেন ঘোষণা দিয়েছেন, এই হামলায় কারা জড়িত সে বিষয়েও শিগগির প্রমাণাদি হাজির করা হবে।
এই হামলার সঙ্গে ইরানকে অভিযুক্ত করে বাইডেন বলেন, ‘আমরা জানি, এটি (জর্ডানে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা) সিরিয়া ও ইরাকে সক্রিয় ইরান সমর্থিত জঙ্গি গোষ্ঠী চালিয়েছিল।’ এ সময় তিনি জড়িতদের শাস্তি দেওয়ার প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করে বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই, আমরা যথাসময়ে ও আমাদেরই বেছে নেওয়া পদ্ধতিতে এই ঘটনায় দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনব।’
তবে বাইডেনের অভিযোগ অস্বীকার করে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি বলেন, ‘আমরা আগেও স্পষ্টভাবে বলেছি, এই অঞ্চলের প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যার জবাব দিচ্ছে। তারা ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের আজ্ঞাবহ নয়, তারা ইরান থেকে আদেশও নেয় না। এই গোষ্ঠীগুলো তাদের নিজস্ব নীতি ও অগ্রাধিকারের পাশাপাশি তাদের দেশ ও জনগণের স্বার্থের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়, কাজ করে।’
উল্লেখ্য, গত ১৭ অক্টোবর থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ড্রোন হামলার কবলে পড়েছেন মার্কিন সেনারা। তবে এর আগে কেউ নিহত হননি। অবশ্য আগের হামলাগুলো হয়েছে ইরাক ও সিরিয়াতে। জর্ডানের ঘাঁটিতে কারা ড্রোন হামলা চালিয়েছে সেটিও জানাননি মার্কিন কর্মকর্তারা।
হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধের শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, তারা চায় না যুদ্ধ অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ুক। তবে জর্ডানে মার্কিন সেনাদের নিহত হওয়ার বিষয়টি মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতের গুরুতর বিষয় হয়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে