৪৪ বছর বয়সী ক্রিস হিপকিন্সই নিউজিল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। জেসিন্ডা আরডার্নের পদত্যাগের পর হবু প্রধানমন্ত্রীর তালিকায় তাঁর নাম সবার ওপরে ছিল। ফলে তিনি যে দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হবেন এটা মোটামুটি অনুমিতই ছিল। ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির নেতা নির্বাচনে ক্রিস হিপকিন্স দলের মনোনীত একমাত্র প্রার্থী। যদিও স্থানীয় সময় আগামীকাল রোববার নেতা নির্বাচনের জন্য ভোটাভুটিতে অংশ নেবেন লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্যরা। যদি কোনো প্রার্থী দলের দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থন না পান, তাহলে লেবার পার্টিতে বড় পরিসরে ভোটাভুটি হবে। নিয়ম অনুযায়ী এ জন্য রোববার তাঁকে পার্লামেন্টে লেবার পার্টির আনুষ্ঠানিক সমর্থন পেতে হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, হিপকিন্স কত সময় ধরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসতে পারেন সেটা ঠিক বলা যাচ্ছে না। কারণ আগামী ১৪ অক্টোবরে দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে হিপকিন্স দেশটির পুলিশ, শিক্ষা ও জনসেবা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ক্রিস হিপকিন্স ২০০৮ সালে প্রথম লেবার পার্টি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারি দেখা দিলে তাঁকে ওই বছরের নভেম্বরে কোভিড-১৯ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ক্রিস হিপকিন্সের নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ড করোনা মোকাবিলায় ২০২১ সালের প্রথমার্ধ পর্যন্ত বেশ সাফল্য দেখিয়েছিল। পরে অবশ্য কঠোর লকডাউন দেওয়ার কারণে তিনি সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন।
এরপর গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে তাঁকে পুলিশ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ ছাড়া তিনি শিক্ষামন্ত্রী, জনসেবা মন্ত্রী এবং সংসদনেতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। মন্ত্রী হওয়ার আগে তিনি দুজন শিক্ষামন্ত্রীর জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ছিলেন এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্কের কার্যালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার হঠাৎ করে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন জেসিন্ডা আরডার্ন। তাঁর পদত্যাগের ঘোষণায় অবাক হয়েছেন তাঁর দলের সমর্থকেরা এমনকি সমালোচকেরাও। পদত্যাগের পর তিনি জানিয়েছেন আগামী নির্বাচনে তিনি আর প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হচ্ছেন না। প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়লেও জেসিন্ডা নির্বাচন পর্যন্ত পার্লামেন্টের সদস্য থাকবেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির তথ্যমতে, ৩৭ বছর বয়সে ২০১৭ সালে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হন জেসিন্ডা। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিউজিল্যান্ডের দায়িত্ব নিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন:
৪৪ বছর বয়সী ক্রিস হিপকিন্সই নিউজিল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। জেসিন্ডা আরডার্নের পদত্যাগের পর হবু প্রধানমন্ত্রীর তালিকায় তাঁর নাম সবার ওপরে ছিল। ফলে তিনি যে দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হবেন এটা মোটামুটি অনুমিতই ছিল। ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির নেতা নির্বাচনে ক্রিস হিপকিন্স দলের মনোনীত একমাত্র প্রার্থী। যদিও স্থানীয় সময় আগামীকাল রোববার নেতা নির্বাচনের জন্য ভোটাভুটিতে অংশ নেবেন লেবার পার্টির পার্লামেন্ট সদস্যরা। যদি কোনো প্রার্থী দলের দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থন না পান, তাহলে লেবার পার্টিতে বড় পরিসরে ভোটাভুটি হবে। নিয়ম অনুযায়ী এ জন্য রোববার তাঁকে পার্লামেন্টে লেবার পার্টির আনুষ্ঠানিক সমর্থন পেতে হবে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, হিপকিন্স কত সময় ধরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসতে পারেন সেটা ঠিক বলা যাচ্ছে না। কারণ আগামী ১৪ অক্টোবরে দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে হিপকিন্স দেশটির পুলিশ, শিক্ষা ও জনসেবা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ক্রিস হিপকিন্স ২০০৮ সালে প্রথম লেবার পার্টি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারি দেখা দিলে তাঁকে ওই বছরের নভেম্বরে কোভিড-১৯ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ক্রিস হিপকিন্সের নেতৃত্বে নিউজিল্যান্ড করোনা মোকাবিলায় ২০২১ সালের প্রথমার্ধ পর্যন্ত বেশ সাফল্য দেখিয়েছিল। পরে অবশ্য কঠোর লকডাউন দেওয়ার কারণে তিনি সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন।
এরপর গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে তাঁকে পুলিশ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ ছাড়া তিনি শিক্ষামন্ত্রী, জনসেবা মন্ত্রী এবং সংসদনেতা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। মন্ত্রী হওয়ার আগে তিনি দুজন শিক্ষামন্ত্রীর জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ছিলেন এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্কের কার্যালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার হঠাৎ করে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দেন জেসিন্ডা আরডার্ন। তাঁর পদত্যাগের ঘোষণায় অবাক হয়েছেন তাঁর দলের সমর্থকেরা এমনকি সমালোচকেরাও। পদত্যাগের পর তিনি জানিয়েছেন আগামী নির্বাচনে তিনি আর প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হচ্ছেন না। প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়লেও জেসিন্ডা নির্বাচন পর্যন্ত পার্লামেন্টের সদস্য থাকবেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির তথ্যমতে, ৩৭ বছর বয়সে ২০১৭ সালে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হন জেসিন্ডা। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিউজিল্যান্ডের দায়িত্ব নিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন:
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর দাবি, যুদ্ধ শেষ হবে ইউক্রেনের ভূখণ্ড অদলবদল আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা নিশ্চয়তার মাধ্যমে।
১০ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপরই এখন যুদ্ধবিরতি আলোচনার দায়িত্ব বর্তেছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুক্রবার রাতে তিনি জানান, শিগগিরই জেলেনস্কি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক আয়োজন করা হবে।
১৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি চান, ভবিষ্যতে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি নিয়ে আলোচনার জন্য তাঁদের সম্ভাব্য বৈঠকে তিনি উপস্থিত থাকুন।
২৯ মিনিট আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এখনো কিছু বিষয়ে সমঝোতা বাকি আছে। তবে বৈঠককে তিনি ফলপ্রসূ বলছেন।
৪৩ মিনিট আগে