তেল নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে সৌদি আরবের দূরত্ব বেড়েই চলেছে। আগামী ৪ জুন তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের শীর্ষ সম্মেলন সামনে রেখে দেশ দুটির মধ্যে মতানৈক্য এখন চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।
তেল রপ্তানিতে শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে চুক্তি ছিল—দাম সমুন্নত রাখতে তেলের উৎপাদন কমিয়ে রাখা হবে। কিন্তু চুক্তি মেনে উৎপাদন না কমানোর ফলে রুশ কর্তৃপক্ষের ওপর হতাশ হয়ে পড়েছে সৌদি আরব।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ায় উত্তোলন করা বিপুল পরিমাণ তেল বিশ্ববাজারে সস্তায় ছেড়ে দেওয়ার কারণে এই পণ্যের উৎপাদন খরচের চেয়েও মূল্য কমে যাচ্ছে। এই অবস্থায় প্রতি ব্যারেল তেলের দাম কমপক্ষে ৮১ ডলার রাখতে সৌদি আরবের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হচ্ছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, চলতি বছরের শুরুর দিকে তেলের দাম স্বাভাবিক রাখতে সৌদি আরব উৎপাদন কমানোর যে চেষ্টা চালিয়েছিল, তা ভেস্তে গেছে বিশ্ববাজারে সরবরাহ করা রাশিয়ার সস্তা তেলের বন্যায়। বিষয়টির প্রতিবাদ জানিয়ে মস্কোর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে রিয়াদ। সৌদি আরবের কর্মকর্তারা উচ্চপদস্থ রুশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তেলের উৎপাদন কমানোর চুক্তিটির বিষয় স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন বারবার।
গত এপ্রিলেই দাম সমুন্নত রাখতে তেলের উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছিল ওপেকের সদস্যদেশগুলো। কিন্তু সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, চুক্তির বিষয়টি পুরোপুরি অগ্রাহ্য করেছে রাশিয়া। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধরত অবস্থায় দেশের অর্থনীতি ঠিক রাখতে এমন নীতি গ্রহণ করেছে দেশটি।
ইউক্রেনে রুশ অভিযান শুরু হওয়ার পর গত বছরের মার্চে তেলের দাম বেড়ে সর্বোচ্চ ১২০ ডলার প্রতি ব্যারেল হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকেই ধারাবাহিকভাবে দাম কমতে শুরু করে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার ডব্লিউটিএ অপরিশোধিত তেলের দাম ৪ শতাংশ পড়ে গেলে প্রতি ব্যারেলের দাম ৭০ ডলারের নিচে নেমে আসে। একই সময়ে ব্রেন্ট অপরিশোধিত তেলের দাম ৪ শতাংশ পড়ে প্রতি ব্যারেল ৭৪ ডলারে নেমে আসে।
বর্তমানে সৌদি আরব অপরিশোধিত তেলের দাম যেকোনো মূল্যে প্রতি ব্যারেল ৮১ ডলার রাখতে চায়। তা না হলে দেশটির উচ্চাভিলাষী গিগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জন্য বিপুল বাজেট মুখ থুবড়ে পড়তে পারে।
সৌদি আরবের গিগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে মরুভূমির মধ্যে ‘দ্য লাইন’ নামে ১১০ মাইল দীর্ঘ একটি শহর অন্যতম। এ ছাড়া লোহিত সাগরে ইউরোপের দেশ বেলজিয়ামের সমান একটি রিসোর্টও বানাতে চায় দেশটি। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ন্যূনতম ৮১ ডলার রাখতে হবে বলে দেশটিকে সতর্ক করে দিয়েছেন অর্থনীতিবিদেরা।
তেল নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে সৌদি আরবের দূরত্ব বেড়েই চলেছে। আগামী ৪ জুন তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের শীর্ষ সম্মেলন সামনে রেখে দেশ দুটির মধ্যে মতানৈক্য এখন চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।
তেল রপ্তানিতে শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে চুক্তি ছিল—দাম সমুন্নত রাখতে তেলের উৎপাদন কমিয়ে রাখা হবে। কিন্তু চুক্তি মেনে উৎপাদন না কমানোর ফলে রুশ কর্তৃপক্ষের ওপর হতাশ হয়ে পড়েছে সৌদি আরব।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ায় উত্তোলন করা বিপুল পরিমাণ তেল বিশ্ববাজারে সস্তায় ছেড়ে দেওয়ার কারণে এই পণ্যের উৎপাদন খরচের চেয়েও মূল্য কমে যাচ্ছে। এই অবস্থায় প্রতি ব্যারেল তেলের দাম কমপক্ষে ৮১ ডলার রাখতে সৌদি আরবের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হচ্ছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, চলতি বছরের শুরুর দিকে তেলের দাম স্বাভাবিক রাখতে সৌদি আরব উৎপাদন কমানোর যে চেষ্টা চালিয়েছিল, তা ভেস্তে গেছে বিশ্ববাজারে সরবরাহ করা রাশিয়ার সস্তা তেলের বন্যায়। বিষয়টির প্রতিবাদ জানিয়ে মস্কোর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে রিয়াদ। সৌদি আরবের কর্মকর্তারা উচ্চপদস্থ রুশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তেলের উৎপাদন কমানোর চুক্তিটির বিষয় স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন বারবার।
গত এপ্রিলেই দাম সমুন্নত রাখতে তেলের উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছিল ওপেকের সদস্যদেশগুলো। কিন্তু সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, চুক্তির বিষয়টি পুরোপুরি অগ্রাহ্য করেছে রাশিয়া। ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধরত অবস্থায় দেশের অর্থনীতি ঠিক রাখতে এমন নীতি গ্রহণ করেছে দেশটি।
ইউক্রেনে রুশ অভিযান শুরু হওয়ার পর গত বছরের মার্চে তেলের দাম বেড়ে সর্বোচ্চ ১২০ ডলার প্রতি ব্যারেল হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকেই ধারাবাহিকভাবে দাম কমতে শুরু করে। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার ডব্লিউটিএ অপরিশোধিত তেলের দাম ৪ শতাংশ পড়ে গেলে প্রতি ব্যারেলের দাম ৭০ ডলারের নিচে নেমে আসে। একই সময়ে ব্রেন্ট অপরিশোধিত তেলের দাম ৪ শতাংশ পড়ে প্রতি ব্যারেল ৭৪ ডলারে নেমে আসে।
বর্তমানে সৌদি আরব অপরিশোধিত তেলের দাম যেকোনো মূল্যে প্রতি ব্যারেল ৮১ ডলার রাখতে চায়। তা না হলে দেশটির উচ্চাভিলাষী গিগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জন্য বিপুল বাজেট মুখ থুবড়ে পড়তে পারে।
সৌদি আরবের গিগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে মরুভূমির মধ্যে ‘দ্য লাইন’ নামে ১১০ মাইল দীর্ঘ একটি শহর অন্যতম। এ ছাড়া লোহিত সাগরে ইউরোপের দেশ বেলজিয়ামের সমান একটি রিসোর্টও বানাতে চায় দেশটি। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ন্যূনতম ৮১ ডলার রাখতে হবে বলে দেশটিকে সতর্ক করে দিয়েছেন অর্থনীতিবিদেরা।
ইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
১৪ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
২৯ মিনিট আগেইসরায়েলি বিমানবাহিনী ইরানের রাজধানী তেহরানে অবস্থিত কুখ্যাত এভিন কারাগারে হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেছে কি না বা ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা কতটা গুরুতর, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কাজ করা একটি অ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে হ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ সাইবারইসনাদফ্রন্ট।
২ ঘণ্টা আগে