বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট জি-২০ এর অর্থমন্ত্রীদের নিয়ে হয়ে যাওয়া সম্মেলন কোনো ঘোষণা ছাড়াই শেষ হয়েছে। আশা করা হয়েছিল বিশ্বব্যাপী চলমান অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান খোঁজা হবে সম্মেলনে। কিন্তু সে আলোচনা শেষ পর্যন্ত বৈশ্বিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।
কোনো ফলপ্রসূ আলোচনা ছাড়াই শেষ হয়েছে জি-২০ ভুক্ত দেশগুলোর অর্থনৈতিক নেতাদের সম্মেলন। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে গত শুক্রবার দুদিনব্যাপী এ সম্মেলনে জি-২০ জোটভুক্ত দেশের অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানেরা একত্র হন।
জাপানি সংবাদমাধ্যম দ্য জাপান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে নেতাদের মনোযোগী হওয়ার কথা থাকলেও তাঁদের মধ্যে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের অভাব দেখা গেছে। ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে দেশগুলো একাধিক দলে বিভক্ত হয়ে যায়। ফলে সামগ্রিক আলোচনা ব্যাহত হয়। এ প্রসঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর জানান, ‘বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে জি-২০ ভুক্ত দেশগুলোর পরস্পরকে সমর্থনের প্রচেষ্টা থাকা জরুরি। আমরা যা অর্জনের পরিকল্পনা করেছি তার প্রতি মনোযোগী হতে হবে। এর মাধ্যমেই বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি ইতিবাচক বার্তা প্রেরণ করা যাবে।’
কিন্তু পরিকল্পনা মাফিক আলোচনায় অগ্রগতি দেখা যায়নি সম্মেলনে। এ সম্মেলনে রাজনৈতিক বিষয়গুলোই আলোচিত হয়েছে বেশি। পশ্চিমা নেতৃবৃন্দের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন এবং কানাডার অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড অর্থনৈতিক সংকটের জন্য রাশিয়ার যুদ্ধকে দায়ী বলে উপস্থিত হওয়া রাশিয়ার প্রতিনিধিদলকে সরাসরি দায়ী করেছেন।
ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী সেরহি মার্চেনকো বৈঠকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে রাশিয়ার ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবি জানান। তবে রাশিয়া এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান চলছে বলে জানায়। গত সপ্তাহে জি-২০ সম্মেলনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকেও রাশিয়া একই দাবি করে। পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে যুদ্ধের জন্য দায়ী করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও ভারত, চীন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার নীরব ভূমিকা লক্ষ্য করা গেছে।
আয়োজক দেশ ইন্দোনেশিয়ার অর্থমন্ত্রী মুল্যানি ইন্দ্রাবতী জানান, দ্রব্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতি, খাদ্য নিরাপত্তা সংকট এবং দরিদ্র দেশগুলোর ঋণ পরিশোধের মতো বিষয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা হয়েছিল। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, ক্রিপ্টো এসেটস, জলবায়ু সংক্রান্ত আর্থিক ঝুঁকিসহ অন্য বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল সমাপনী বৈঠকে।
বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট জি-২০ এর অর্থমন্ত্রীদের নিয়ে হয়ে যাওয়া সম্মেলন কোনো ঘোষণা ছাড়াই শেষ হয়েছে। আশা করা হয়েছিল বিশ্বব্যাপী চলমান অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান খোঁজা হবে সম্মেলনে। কিন্তু সে আলোচনা শেষ পর্যন্ত বৈশ্বিক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।
কোনো ফলপ্রসূ আলোচনা ছাড়াই শেষ হয়েছে জি-২০ ভুক্ত দেশগুলোর অর্থনৈতিক নেতাদের সম্মেলন। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে গত শুক্রবার দুদিনব্যাপী এ সম্মেলনে জি-২০ জোটভুক্ত দেশের অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানেরা একত্র হন।
জাপানি সংবাদমাধ্যম দ্য জাপান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে নেতাদের মনোযোগী হওয়ার কথা থাকলেও তাঁদের মধ্যে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের অভাব দেখা গেছে। ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে দেশগুলো একাধিক দলে বিভক্ত হয়ে যায়। ফলে সামগ্রিক আলোচনা ব্যাহত হয়। এ প্রসঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর জানান, ‘বিশ্ব অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে জি-২০ ভুক্ত দেশগুলোর পরস্পরকে সমর্থনের প্রচেষ্টা থাকা জরুরি। আমরা যা অর্জনের পরিকল্পনা করেছি তার প্রতি মনোযোগী হতে হবে। এর মাধ্যমেই বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি ইতিবাচক বার্তা প্রেরণ করা যাবে।’
কিন্তু পরিকল্পনা মাফিক আলোচনায় অগ্রগতি দেখা যায়নি সম্মেলনে। এ সম্মেলনে রাজনৈতিক বিষয়গুলোই আলোচিত হয়েছে বেশি। পশ্চিমা নেতৃবৃন্দের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন এবং কানাডার অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড অর্থনৈতিক সংকটের জন্য রাশিয়ার যুদ্ধকে দায়ী বলে উপস্থিত হওয়া রাশিয়ার প্রতিনিধিদলকে সরাসরি দায়ী করেছেন।
ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী সেরহি মার্চেনকো বৈঠকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে রাশিয়ার ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবি জানান। তবে রাশিয়া এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান চলছে বলে জানায়। গত সপ্তাহে জি-২০ সম্মেলনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকেও রাশিয়া একই দাবি করে। পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে যুদ্ধের জন্য দায়ী করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও ভারত, চীন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার নীরব ভূমিকা লক্ষ্য করা গেছে।
আয়োজক দেশ ইন্দোনেশিয়ার অর্থমন্ত্রী মুল্যানি ইন্দ্রাবতী জানান, দ্রব্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতি, খাদ্য নিরাপত্তা সংকট এবং দরিদ্র দেশগুলোর ঋণ পরিশোধের মতো বিষয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা হয়েছিল। অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, ক্রিপ্টো এসেটস, জলবায়ু সংক্রান্ত আর্থিক ঝুঁকিসহ অন্য বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল সমাপনী বৈঠকে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালের একটি পোস্টে বলেছেন, ‘আমি আনন্দের সাথে ঘোষণা করছি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় দেশকে অভিনন্দন। এই বিষ
৫ মিনিট আগেভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’ এর জবাবে ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসৌস’ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান। একের পর এক হামলা-পাল্টা হামলায় সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা। এ অবস্থায় উত্তর ও পশ্চিম ভারতের ৩২টি বিমানবন্দরে বেসামরিক বিমান চলাচল আগামী বৃহস্পতিবার (১৫ মে) পর্যন্ত স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল মহাপরিদপ্তর (ডিজিসিএ)।
৩ ঘণ্টা আগেযুদ্ধের উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত সরকার। গতকাল ৬ মে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেরিটোরিয়াল আর্মি বিধিমালা, ১৯৪৮-এর ৩৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী সেনাপ্রধানকে টেরিটোরিয়াল আর্মির প্রতিটি কর্মকর্তা ও সদস্যকে প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার...
৫ ঘণ্টা আগেআইএমএফ জানায়, সম্প্রসারিত তহবিল সুবিধা (ইএফএফ) ব্যবস্থার অধীনে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক সংস্কার কর্মসূচির প্রাথমিক পর্যালোচনা শেষ করে তাদের নির্বাহী বোর্ড ১ বিলিয়ন ডলার তৎক্ষণাৎ পাকিস্তানকে দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। এই ব্যবস্থার অধীনে অর্থসংকটে থাকা পাকিস্তানের জন্য মোট অর্থছাড়ের পরিমাণ প্রায়...
৫ ঘণ্টা আগে