সারা বিশ্বেই নতুন করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। এমনকি ব্যাপকভাবে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করছে এমন দেশেও হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ।
তবে এখনকার সংক্রমণের প্রবণতা দেখে মার্কিন গবেষকরা বলছেন, বর্তমান সংক্রমণের বয়সভিত্তিক প্রবণতাটি দেখলেই বুঝা যায় ভ্যাকসিন ঠিকঠাক কাজ করছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে ৬০ বছরের কম বয়সী রোগীরাই বেশি করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। উপসর্গের মাত্রাও তুলনামূলক মৃদু, হাসপাতালে যেতে হচ্ছে খুব কম রোগীকে।
সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে গত সোমবার (২৯ মার্চ) হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) পরিচালক ড. রোশেল ওয়ালেনস্কি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে গত সপ্তাহ থেকে ১০ শতাংশ করোনা বেড়েছে। এটিকে আসন্ন দুর্যোগ বলেও সতর্ক করে দিয়েছেন তিনি।
চিকিৎসকরা বলছেন, যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন তারা যুবক ও তাদের অসুস্থতাও তেমন গুরুতর নয়।
করোনার প্রথম ধাক্কায় সবচেয়ে ভয়ানক পরিস্থিতি ছিল নিউইয়র্কে। সেখানে এখন কিছু করোনা রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হচ্ছে। তবে গত বছরের তুলনায় বেশ কম।
সিডিসির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ৬৫ বছর বেশি বয়সী ৭৩ শতাংশ মানুষ করোনার ভ্যাকসিন পেয়েছেন। এদের মধ্যে অর্ধেক মানুষকে পূর্ণ ডোজ দেওয়া হয়েছে। তারা পেয়েছেন মডার্না ও ফাইজারের ভ্যাকসিন। যা করোনার বিরুদ্ধে ৯০ শতাংশ কার্যকর।
বর্তমানে ২৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সীরাই বেশি করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন। ৬৫ এবং এর বেশি বয়সী রোগী কমেছে। যেমন, মিশিগান অঙ্গরাজ্যে গত দুই সপ্তাহে করোনা রোগী দ্বিগুণ বেড়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ৬০ বছর বয়সী রোগীই বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) পরিচালক ডা. টডি রাইস বলেন, গত বছর এক সঙ্গে ৬০ জন করোনা রোগীকে সেবা দিতে হয়েছে। কিন্তু এখন পাঁচ জনের মতো রোগী থাকছেন।
এসব তথ্য–উপাত্তের ভিত্তিতে সিডিসির বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, টিকা নেওয়া বয়স্করা এখন সুরক্ষিত আছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনের ব্যালর কলেজ অব মেডিসিনের ক্লিনিক্যাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের ডিন ড. জেমস ম্যাকডেভিট জোর দিয়েই বলেন, সবচেয়ে খুশির খবর হলো, করোনাভাইরাসের সবগুলো ধরনের বিরুদ্ধেই ভ্যাকসিন কার্যকর হচ্ছে।
সূত্র: এনবিসি নিউজ
সারা বিশ্বেই নতুন করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। এমনকি ব্যাপকভাবে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করছে এমন দেশেও হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণ।
তবে এখনকার সংক্রমণের প্রবণতা দেখে মার্কিন গবেষকরা বলছেন, বর্তমান সংক্রমণের বয়সভিত্তিক প্রবণতাটি দেখলেই বুঝা যায় ভ্যাকসিন ঠিকঠাক কাজ করছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে ৬০ বছরের কম বয়সী রোগীরাই বেশি করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। উপসর্গের মাত্রাও তুলনামূলক মৃদু, হাসপাতালে যেতে হচ্ছে খুব কম রোগীকে।
সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে গত সোমবার (২৯ মার্চ) হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) পরিচালক ড. রোশেল ওয়ালেনস্কি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে গত সপ্তাহ থেকে ১০ শতাংশ করোনা বেড়েছে। এটিকে আসন্ন দুর্যোগ বলেও সতর্ক করে দিয়েছেন তিনি।
চিকিৎসকরা বলছেন, যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন তারা যুবক ও তাদের অসুস্থতাও তেমন গুরুতর নয়।
করোনার প্রথম ধাক্কায় সবচেয়ে ভয়ানক পরিস্থিতি ছিল নিউইয়র্কে। সেখানে এখন কিছু করোনা রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হচ্ছে। তবে গত বছরের তুলনায় বেশ কম।
সিডিসির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে ৬৫ বছর বেশি বয়সী ৭৩ শতাংশ মানুষ করোনার ভ্যাকসিন পেয়েছেন। এদের মধ্যে অর্ধেক মানুষকে পূর্ণ ডোজ দেওয়া হয়েছে। তারা পেয়েছেন মডার্না ও ফাইজারের ভ্যাকসিন। যা করোনার বিরুদ্ধে ৯০ শতাংশ কার্যকর।
বর্তমানে ২৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সীরাই বেশি করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন। ৬৫ এবং এর বেশি বয়সী রোগী কমেছে। যেমন, মিশিগান অঙ্গরাজ্যে গত দুই সপ্তাহে করোনা রোগী দ্বিগুণ বেড়েছে। এর মধ্যে ১০ থেকে ৬০ বছর বয়সী রোগীই বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) পরিচালক ডা. টডি রাইস বলেন, গত বছর এক সঙ্গে ৬০ জন করোনা রোগীকে সেবা দিতে হয়েছে। কিন্তু এখন পাঁচ জনের মতো রোগী থাকছেন।
এসব তথ্য–উপাত্তের ভিত্তিতে সিডিসির বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, টিকা নেওয়া বয়স্করা এখন সুরক্ষিত আছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনের ব্যালর কলেজ অব মেডিসিনের ক্লিনিক্যাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের ডিন ড. জেমস ম্যাকডেভিট জোর দিয়েই বলেন, সবচেয়ে খুশির খবর হলো, করোনাভাইরাসের সবগুলো ধরনের বিরুদ্ধেই ভ্যাকসিন কার্যকর হচ্ছে।
সূত্র: এনবিসি নিউজ
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে