চলমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালেও বিশ্বের অন্তত ৩৪ কোটি নারী ও কন্যাশিশু চরম দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করবে, যা বিশ্বের মোট নারী জনসংখ্যার প্রায় ৮ শতাংশ। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের নারীবিষয়ক সংস্থার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা জানানো হয়েছে। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্ব থেকে দারিদ্র্য দূর করতে জাতিসংঘ গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার আওতায় লিঙ্গ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নের মতো বিষয়গুলো যেভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়েছে, তা খুবই হতাশাজনক। বৈশ্বিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও পরিপূর্ণভাবে লিঙ্গ সমতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে দেশগুলো। এর ফলে নারী এবং কন্যাশিশুরা আরও পিছিয়ে পড়েছে।
বিশ্বজুড়ে লিঙ্গবৈষম্যের কারণে আয়বৈষম্য এখনো দূর হয়নি উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, কোনো একটি কাজের জন্য যখন একজন পুরুষ ১ ডলার পান, সেই একই কাজের জন্য একজন নারীকে দেওয়া হয় মাত্র ৫১ সেন্ট। তাই সব মিলিয়ে যদি বর্তমান প্রবণতা চলতে থাকে, তাহলে বিশ্বের প্রতি চারজন নারীর মধ্যে অন্তত একজন মাঝারি কিংবা তীব্র খাদ্যসংকটের মুখোমুখি হবেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের যে প্রবণতা বিদ্যমান, সেভাবে চলতে থাকলে পরবর্তী প্রজন্মের নারীদের পুরুষদের তুলনায় দৈনিক ২ দশমিক ৩ ঘণ্টা বেশি বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করতে হবে এবং এসব কাজ অধিকাংশই গৃহস্থালির।
ইউএন উইমেনের এই প্রতিবেদনে প্রথমবারের মতো নারীদের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি শতকের মাঝামাঝি নাগাদ ১৫ কোটি ৮৩ লাখ নারী ও কন্যাশিশুকে দারিদ্র্যের মুখে ঠেলে দেবে, যা পুরুষ ও কিশোরদের তুলনায় ১ কোটি ৬০ লাখ বেশি। এ ছাড়া এই সময়ের মধ্যে ২৩ কোটি ৬০ লাখ নারী ও কন্যাশিশু খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে, যা কিনা পুরুষের তুলনায় ১৩ কোটি ১০ লাখ বেশি।
জাতিসংঘ বলছে, ২০২২ সালে বিশ্বে ৬১ কোটি ৪০ লাখ নারী বিভিন্ন সহিসংতাসংশ্লিষ্ট ঘটনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, যা ২০১৭ সালের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া, ২০৩০ সাল নাগাদ প্রায় ১১ কোটি কন্যাশিশু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে।
চলমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালেও বিশ্বের অন্তত ৩৪ কোটি নারী ও কন্যাশিশু চরম দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করবে, যা বিশ্বের মোট নারী জনসংখ্যার প্রায় ৮ শতাংশ। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের নারীবিষয়ক সংস্থার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা জানানো হয়েছে। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্ব থেকে দারিদ্র্য দূর করতে জাতিসংঘ গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার আওতায় লিঙ্গ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নের মতো বিষয়গুলো যেভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়েছে, তা খুবই হতাশাজনক। বৈশ্বিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও পরিপূর্ণভাবে লিঙ্গ সমতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে দেশগুলো। এর ফলে নারী এবং কন্যাশিশুরা আরও পিছিয়ে পড়েছে।
বিশ্বজুড়ে লিঙ্গবৈষম্যের কারণে আয়বৈষম্য এখনো দূর হয়নি উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, কোনো একটি কাজের জন্য যখন একজন পুরুষ ১ ডলার পান, সেই একই কাজের জন্য একজন নারীকে দেওয়া হয় মাত্র ৫১ সেন্ট। তাই সব মিলিয়ে যদি বর্তমান প্রবণতা চলতে থাকে, তাহলে বিশ্বের প্রতি চারজন নারীর মধ্যে অন্তত একজন মাঝারি কিংবা তীব্র খাদ্যসংকটের মুখোমুখি হবেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের যে প্রবণতা বিদ্যমান, সেভাবে চলতে থাকলে পরবর্তী প্রজন্মের নারীদের পুরুষদের তুলনায় দৈনিক ২ দশমিক ৩ ঘণ্টা বেশি বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করতে হবে এবং এসব কাজ অধিকাংশই গৃহস্থালির।
ইউএন উইমেনের এই প্রতিবেদনে প্রথমবারের মতো নারীদের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি শতকের মাঝামাঝি নাগাদ ১৫ কোটি ৮৩ লাখ নারী ও কন্যাশিশুকে দারিদ্র্যের মুখে ঠেলে দেবে, যা পুরুষ ও কিশোরদের তুলনায় ১ কোটি ৬০ লাখ বেশি। এ ছাড়া এই সময়ের মধ্যে ২৩ কোটি ৬০ লাখ নারী ও কন্যাশিশু খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে, যা কিনা পুরুষের তুলনায় ১৩ কোটি ১০ লাখ বেশি।
জাতিসংঘ বলছে, ২০২২ সালে বিশ্বে ৬১ কোটি ৪০ লাখ নারী বিভিন্ন সহিসংতাসংশ্লিষ্ট ঘটনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, যা ২০১৭ সালের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া, ২০৩০ সাল নাগাদ প্রায় ১১ কোটি কন্যাশিশু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে।
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
২ মিনিট আগেবিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে