চলতি বছর সাহিত্যে নোবেল ২০২২ পুরস্কার পেলেন ফরাসি নাগরিক আনি এরনো। স্টকহোমে সুইডিশ একাডেমি স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) দুপুর ১টায় ২০২২ সালে সাহিত্যে নোবেলজয়ী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করে।
আনি তাঁর লেখায় ‘সাহস এবং তীব্র নির্লিপ্ততার’ সমাবেশ ঘটিয়েছেন এবং এর সাহায্যে ব্যক্তিগত স্মৃতির শিকড় থেকে জীবনবোধের বিচ্ছিন্নতা, সংযম এবং অন্যান্য বিষয় উন্মোচন করার জন্যই তাঁকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নোবেল কমিটি।
এ ছাড়া, আনি তাঁর লেখায় ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে লিঙ্গ, ভাষা এবং শ্রেণি ইত্যাদির ভিত্তিতে গভীর ভেদ চিহ্নিত করার মাধ্যমে জীবনকে দেখেছেন।
১৯০১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ১১৪ বার পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছে। পেয়েছেন সব মিলিয়ে ১১৯ জন। প্রথম এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে যথাক্রমে ১৯১৪,১৯১৮ এবং ১৯৪০,১৯৪১, ১৯৪২ ও ১৯৪৩ সালে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়নি। এর বাইরেও ১৯৩৫ সালেও সাহিত্যে কাউকে নোবেল দেওয়া হয়নি।
নোবেল পুরস্কারের অন্যান্য শাখায় পুরস্কার একই সঙ্গে একাধিক ব্যক্তির মধ্যে বিভাজিত হতে দেখা গেলেও সাহিত্যের বেলায় বিষয়টি বেশ দুর্লভ। এখন পর্যন্ত মাত্র চারবার পুরস্কারটি দুজন করে বিজয়ীর মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, সবচেয়ে কমবয়সী হিসেবে সাহিত্যে নোবেল জেতেন রুডিয়ার্ড কিপলিং। ১৯০৭ সালে যখন তিনি তাঁর ‘দ্য জাঙ্গল বুক’ বইয়ের জন্য নোবেল পুরস্কার জেতেন তখন তাঁর বয়স মাত্র ৪১ বছর।
সাহিত্যে নারী বিজয়ীদের সংখ্যাও বেশ কম। ১৯০৪ সালে সেলমা লাগেরলফ প্রথম নারী হিসেবে নোবেল জেতেন। এরপর বিভিন্ন সময়ে গ্রাজিয়া দালেদা, সিগ্রিড আন্ডেস্ট, পার্ল বাক, গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল, নেলি সাঁচ, নাদিন গার্ডিমার, টনি মরিসন, উইস্লাওয়া সিম্বরস্কা, ডোরিস লেসিং, হের্টা মুলার, এলফ্রিডে এলিনেক, এলিস মুনরো, স্ভেৎলানা এলেক্সিয়েভিচ, ওলগা তেগারচুক এবং ২০২০ সালে লুইস গ্লুক সর্বশেষ নারী হিসেবে সাহিত্যে নোবেল জেতেন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত পদার্থ, চিকিৎসা এবং রসায়নে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল জয়ীরা হলেন—অ্যালাইন আসপেক্ট, জন এফ ক্লসার এবং আন্তন জেলিঙ্গার। চিকিৎসায় নোবেল জিতেছেন সুইডিশ জিনতত্ত্ববিদ সান্তে পাবো এবং রসায়নে নোবেল জয়ী তিনজন হলেন—ক্যারোলিন আর. বের্তোজি, মর্টেন মেলডাল এবং কে. ব্যারি শার্পলেস।
চলতি বছর সাহিত্যে নোবেল ২০২২ পুরস্কার পেলেন ফরাসি নাগরিক আনি এরনো। স্টকহোমে সুইডিশ একাডেমি স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) দুপুর ১টায় ২০২২ সালে সাহিত্যে নোবেলজয়ী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করে।
আনি তাঁর লেখায় ‘সাহস এবং তীব্র নির্লিপ্ততার’ সমাবেশ ঘটিয়েছেন এবং এর সাহায্যে ব্যক্তিগত স্মৃতির শিকড় থেকে জীবনবোধের বিচ্ছিন্নতা, সংযম এবং অন্যান্য বিষয় উন্মোচন করার জন্যই তাঁকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে নোবেল কমিটি।
এ ছাড়া, আনি তাঁর লেখায় ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে লিঙ্গ, ভাষা এবং শ্রেণি ইত্যাদির ভিত্তিতে গভীর ভেদ চিহ্নিত করার মাধ্যমে জীবনকে দেখেছেন।
১৯০১ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ১১৪ বার পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছে। পেয়েছেন সব মিলিয়ে ১১৯ জন। প্রথম এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে যথাক্রমে ১৯১৪,১৯১৮ এবং ১৯৪০,১৯৪১, ১৯৪২ ও ১৯৪৩ সালে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়নি। এর বাইরেও ১৯৩৫ সালেও সাহিত্যে কাউকে নোবেল দেওয়া হয়নি।
নোবেল পুরস্কারের অন্যান্য শাখায় পুরস্কার একই সঙ্গে একাধিক ব্যক্তির মধ্যে বিভাজিত হতে দেখা গেলেও সাহিত্যের বেলায় বিষয়টি বেশ দুর্লভ। এখন পর্যন্ত মাত্র চারবার পুরস্কারটি দুজন করে বিজয়ীর মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, সবচেয়ে কমবয়সী হিসেবে সাহিত্যে নোবেল জেতেন রুডিয়ার্ড কিপলিং। ১৯০৭ সালে যখন তিনি তাঁর ‘দ্য জাঙ্গল বুক’ বইয়ের জন্য নোবেল পুরস্কার জেতেন তখন তাঁর বয়স মাত্র ৪১ বছর।
সাহিত্যে নারী বিজয়ীদের সংখ্যাও বেশ কম। ১৯০৪ সালে সেলমা লাগেরলফ প্রথম নারী হিসেবে নোবেল জেতেন। এরপর বিভিন্ন সময়ে গ্রাজিয়া দালেদা, সিগ্রিড আন্ডেস্ট, পার্ল বাক, গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল, নেলি সাঁচ, নাদিন গার্ডিমার, টনি মরিসন, উইস্লাওয়া সিম্বরস্কা, ডোরিস লেসিং, হের্টা মুলার, এলফ্রিডে এলিনেক, এলিস মুনরো, স্ভেৎলানা এলেক্সিয়েভিচ, ওলগা তেগারচুক এবং ২০২০ সালে লুইস গ্লুক সর্বশেষ নারী হিসেবে সাহিত্যে নোবেল জেতেন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত পদার্থ, চিকিৎসা এবং রসায়নে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল জয়ীরা হলেন—অ্যালাইন আসপেক্ট, জন এফ ক্লসার এবং আন্তন জেলিঙ্গার। চিকিৎসায় নোবেল জিতেছেন সুইডিশ জিনতত্ত্ববিদ সান্তে পাবো এবং রসায়নে নোবেল জয়ী তিনজন হলেন—ক্যারোলিন আর. বের্তোজি, মর্টেন মেলডাল এবং কে. ব্যারি শার্পলেস।
ইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
৩১ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
১ ঘণ্টা আগে