বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করা গণমাধ্যম কনগ্লোমারেট ফক্স করপোরেশন ও নিউজ করপোরেশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন ‘মিডিয়া মোগল’ খ্যাত রুপার্ট মারডক। তাঁর এই অবসর কার্যকর হবে চলতি বছরের নভেম্বর থেকে। এর মধ্য দিয়ে গণমাধ্যম ব্যবসায় তাঁর ৭০ বছরের দীর্ঘ পরিক্রমা শেষ হতে যাচ্ছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফক্স করপোরেশন ও নিউজ করপোরেশন পৃথক বিবৃতিতে জানিয়েছে, রুপার্ট মারডকের স্থলাভিষিক্ত হবেন তাঁর ছেলে লাকলান মারডক। তিনি একই সঙ্গে ফক্স করপোরেশন ও নিউজ করপোরেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। অবশ্য তিনি আগে থেকেই ফক্স করপোরেশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
বাবার অবসরের বিষয়টি উল্লেখ করে লাকলান মারডক জানিয়েছেন, ‘ফক্স এবং নিউজ করপোরেশনের পরিচালনা পর্ষদ, বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় কর্মকর্তা এবং এই দুই প্রতিষ্ঠানের সব অংশীদারদের পক্ষ থেকে আমি আমার বাবাকে তাঁর ৭০ বছরের অসাধারণ ক্যারিয়ারের জন্য অভিনন্দন জানাই।’
আনুষ্ঠানিকভাবে রুপার্ট মারডক অবসর গ্রহণ করলেও তাঁকে ফক্স করপোরেশন ও নিউজ করপোরেশনের ইমেরিটাস চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করে সম্মানিত করা হবে। আগামী নভেম্বরে প্রতিষ্ঠান দুটির অংশীদারদের সাধারণ বৈঠকে তাঁর অবসর ঘোষণা কার্যকর হবে এবং একই দিনে তাঁকে ইমেরিটাস চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় রুপার্ট মারডকের কড়া সমালোচনা করে থাকে অধিকার গোষ্ঠীগুলো। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি কট্টর ডানপন্থী মিডিয়া সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন এবং এর মধ্য দিয়ে তিনি রাজনীতিতেও নতুন মেরুকরণ এনেছেন।
ফক্স নিউজ ছাড়াও রুপার্ট মারডক ফক্স ব্রডকাস্ট নেটওয়ার্ক চালু করেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনিই প্রথম সফলভাবে এবিসি, সিবিএস এবং এনবিসিকে চ্যালেঞ্জ করতে পেরেছিলেন। এ ছাড়াও তিনি ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এবং নিউইয়র্ক পোস্টের মালিক। রক্ষণশীল মারডক তাঁর ঘরানার অন্যতম একজন শীর্ষ ব্যক্তিত্ব। তাঁর প্রভাবে ফক্স নিউজ চ্যানেল ১৯৯৬ সালে চালুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সম্প্রচারজগৎ ও মার্কিন রাজনীতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করতে শুরু করে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করা গণমাধ্যম কনগ্লোমারেট ফক্স করপোরেশন ও নিউজ করপোরেশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন ‘মিডিয়া মোগল’ খ্যাত রুপার্ট মারডক। তাঁর এই অবসর কার্যকর হবে চলতি বছরের নভেম্বর থেকে। এর মধ্য দিয়ে গণমাধ্যম ব্যবসায় তাঁর ৭০ বছরের দীর্ঘ পরিক্রমা শেষ হতে যাচ্ছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফক্স করপোরেশন ও নিউজ করপোরেশন পৃথক বিবৃতিতে জানিয়েছে, রুপার্ট মারডকের স্থলাভিষিক্ত হবেন তাঁর ছেলে লাকলান মারডক। তিনি একই সঙ্গে ফক্স করপোরেশন ও নিউজ করপোরেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। অবশ্য তিনি আগে থেকেই ফক্স করপোরেশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
বাবার অবসরের বিষয়টি উল্লেখ করে লাকলান মারডক জানিয়েছেন, ‘ফক্স এবং নিউজ করপোরেশনের পরিচালনা পর্ষদ, বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় কর্মকর্তা এবং এই দুই প্রতিষ্ঠানের সব অংশীদারদের পক্ষ থেকে আমি আমার বাবাকে তাঁর ৭০ বছরের অসাধারণ ক্যারিয়ারের জন্য অভিনন্দন জানাই।’
আনুষ্ঠানিকভাবে রুপার্ট মারডক অবসর গ্রহণ করলেও তাঁকে ফক্স করপোরেশন ও নিউজ করপোরেশনের ইমেরিটাস চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করে সম্মানিত করা হবে। আগামী নভেম্বরে প্রতিষ্ঠান দুটির অংশীদারদের সাধারণ বৈঠকে তাঁর অবসর ঘোষণা কার্যকর হবে এবং একই দিনে তাঁকে ইমেরিটাস চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় রুপার্ট মারডকের কড়া সমালোচনা করে থাকে অধিকার গোষ্ঠীগুলো। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি কট্টর ডানপন্থী মিডিয়া সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন এবং এর মধ্য দিয়ে তিনি রাজনীতিতেও নতুন মেরুকরণ এনেছেন।
ফক্স নিউজ ছাড়াও রুপার্ট মারডক ফক্স ব্রডকাস্ট নেটওয়ার্ক চালু করেন। যুক্তরাষ্ট্রে তিনিই প্রথম সফলভাবে এবিসি, সিবিএস এবং এনবিসিকে চ্যালেঞ্জ করতে পেরেছিলেন। এ ছাড়াও তিনি ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এবং নিউইয়র্ক পোস্টের মালিক। রক্ষণশীল মারডক তাঁর ঘরানার অন্যতম একজন শীর্ষ ব্যক্তিত্ব। তাঁর প্রভাবে ফক্স নিউজ চ্যানেল ১৯৯৬ সালে চালুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সম্প্রচারজগৎ ও মার্কিন রাজনীতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করতে শুরু করে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে