হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে হামাসকে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সৃষ্টি বলে মন্তব্য করেছিলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো। তবে সেই মন্তব্যকে তামাশার পাত্র বানিয়ে উড়িয়ে দেন বোগোটায় নিযুক্ত ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত গালি দাগান। প্রতিক্রিয়ায় গালি দাগানকে ক্ষমা চেয়ে দেশ ছাড়াতে বলেছে কলম্বিয়া সরকার।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কলম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলভারো লেভা গত সোমবার ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে ক্ষমা চেয়ে কলম্বিয়া ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সম্মানের খাতিরে আমরা রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করব না, কিন্তু কূটনৈতিক প্রথা বলে যেকোনো দেশের প্রেসিডেন্টকে সেই দেশে নিযুক্ত অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রদূতের সম্মান করা উচিত।
এর আগে গত রোববার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো দাবি করেন, হামাস ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সৃষ্টি। পেত্রোর টুইটের জবাবে গালি দাগান মজা করে লেখেন, ‘হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আপনার জ্ঞাতার্থে আমি আরও কিছু তথ্য আমাদের সেরা গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে জানাতে চাই—আমাদের পূর্বপুরুষেরা গালফ ক্ল্যান (গালফ ক্ল্যান কলম্বিয়ার সবচেয়ে বড় মাদক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী) সৃষ্টি করেছিল।’
গালি দাগান মজা করে আরও বলেন, ‘এখনো গালফ ক্ল্যানে নাক বড় বড় বিপুল পরিমাণ ইহুদি রয়ে গেছে, যারা দলটিকে—গাইতানিস্তা সেলফ ডিফেন্স ফোর্সেস (গালফ ক্ল্যানের আরেক নাম)—পরিচালনা করছে।’ কিন্তু বিষয়টি মোটেও পছন্দ হয়নি বোগোটার। তাই কূটনৈতিক ভব্যতা বজায় রেখে গালি দাগানকে ক্ষমা চেয়ে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে।
উল্লেখ্য, গাজার উত্তপ্ত পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) পেত্রো লিখেছিলেন, তিনি ছোটবেলা থেকেই গাজার সংঘাতের বিষয়ে অবগত এবং তিনি জানেন ফিলিস্তিনিরা কী পরিমাণ যন্ত্রণা ও অন্যায়-অবিচারের শিকার হচ্ছে। ওই টুইটে তিনি আরও লেখেন, ‘বর্তমানে নব্য নাৎসিরা ফিলিস্তিনি জনগণ, তাদের স্বাধীনতা ও সংস্কৃতি ধ্বংস করতে চায়।’
গত ৯ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলের পূর্ণাঙ্গ অবরোধ আরোপের বিষয়টিকে ইঙ্গিত করে পেত্রো বলেন, ‘গণতান্ত্রিক সমাজ কখনোই এমন নাৎসিবাদী আচরণ মেনে নিতে পারে না এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নাৎসিবাদের পুনরুত্থান গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।’ এ সময় তিনি জানান, তিনি সব সময়ই সেই সব ঘৃণাবাদী মতবাদ প্রত্যাখ্যান করেন, যা আরেকটি ‘হলোকাস্টের’ সৃষ্টি করতে পারে।
হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে হামাসকে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সৃষ্টি বলে মন্তব্য করেছিলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো। তবে সেই মন্তব্যকে তামাশার পাত্র বানিয়ে উড়িয়ে দেন বোগোটায় নিযুক্ত ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত গালি দাগান। প্রতিক্রিয়ায় গালি দাগানকে ক্ষমা চেয়ে দেশ ছাড়াতে বলেছে কলম্বিয়া সরকার।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কলম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলভারো লেভা গত সোমবার ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে ক্ষমা চেয়ে কলম্বিয়া ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সম্মানের খাতিরে আমরা রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করব না, কিন্তু কূটনৈতিক প্রথা বলে যেকোনো দেশের প্রেসিডেন্টকে সেই দেশে নিযুক্ত অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রদূতের সম্মান করা উচিত।
এর আগে গত রোববার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো দাবি করেন, হামাস ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সৃষ্টি। পেত্রোর টুইটের জবাবে গালি দাগান মজা করে লেখেন, ‘হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আপনার জ্ঞাতার্থে আমি আরও কিছু তথ্য আমাদের সেরা গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে জানাতে চাই—আমাদের পূর্বপুরুষেরা গালফ ক্ল্যান (গালফ ক্ল্যান কলম্বিয়ার সবচেয়ে বড় মাদক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী) সৃষ্টি করেছিল।’
গালি দাগান মজা করে আরও বলেন, ‘এখনো গালফ ক্ল্যানে নাক বড় বড় বিপুল পরিমাণ ইহুদি রয়ে গেছে, যারা দলটিকে—গাইতানিস্তা সেলফ ডিফেন্স ফোর্সেস (গালফ ক্ল্যানের আরেক নাম)—পরিচালনা করছে।’ কিন্তু বিষয়টি মোটেও পছন্দ হয়নি বোগোটার। তাই কূটনৈতিক ভব্যতা বজায় রেখে গালি দাগানকে ক্ষমা চেয়ে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে।
উল্লেখ্য, গাজার উত্তপ্ত পরিস্থিতিকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) পেত্রো লিখেছিলেন, তিনি ছোটবেলা থেকেই গাজার সংঘাতের বিষয়ে অবগত এবং তিনি জানেন ফিলিস্তিনিরা কী পরিমাণ যন্ত্রণা ও অন্যায়-অবিচারের শিকার হচ্ছে। ওই টুইটে তিনি আরও লেখেন, ‘বর্তমানে নব্য নাৎসিরা ফিলিস্তিনি জনগণ, তাদের স্বাধীনতা ও সংস্কৃতি ধ্বংস করতে চায়।’
গত ৯ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলের পূর্ণাঙ্গ অবরোধ আরোপের বিষয়টিকে ইঙ্গিত করে পেত্রো বলেন, ‘গণতান্ত্রিক সমাজ কখনোই এমন নাৎসিবাদী আচরণ মেনে নিতে পারে না এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নাৎসিবাদের পুনরুত্থান গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।’ এ সময় তিনি জানান, তিনি সব সময়ই সেই সব ঘৃণাবাদী মতবাদ প্রত্যাখ্যান করেন, যা আরেকটি ‘হলোকাস্টের’ সৃষ্টি করতে পারে।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৭ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে