পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনির রাজধানী কোনাক্রির একটি তেলের ডিপোতে বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত ও ৮৪ জন আহত হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে এই বিস্ফোরণটি ঘটে বলে বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন স্থানীয় এক জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। তেলের ডিপোর পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে।
আটটি পোড়া মৃতদেহ মর্গে আনার খবর দিয়েছেন কোনাক্রির ইগনেস-দিন হাসপাতালের একজন কর্মকর্তা। আহত অনেককেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশটির একমাত্র তেলের ডিপোতেই ঘটেছে এই বিস্ফোরণ। এতে কেঁপে ওঠে কোনাক্রি শহরের কেন্দ্রস্থলে কালুম প্রশাসনিক জেলা। আশপাশের বেশ কয়েকটি বাড়ির জানালা উড়ে যায় এই বিস্ফোরণে। আতঙ্কগ্রস্ত শত শত মানুষ দৌড়ে এলাকা থেকে পালিয়ে যায়।
অগ্নিনির্বাপনের কর্মীরা বিস্ফোরণস্থলে ছুটে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। আগুনের বিশাল কুণ্ডলী এবং কালো ধোঁয়া কয়েক মাইল দূর থেকেও দেখা গেছে। বিস্ফোরণের পর বেশ কয়েকটি ট্যাংকার ট্রাক সৈন্য এবং পুলিশের সহায়তায় ডিপো ছেড়ে চলে গেছে।
আগুনের উৎস সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। গিনি সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে যে এই বিস্ফোরণের জন্য কারা দায়ী তা খুঁজে বের করতে তদন্ত শুরু করা হবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরকার এই দুর্ঘটনায় গভীর শোক ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এই দুর্ঘটনার মাত্রা এবং ফলাফল জনসাধারণের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে।
সরকারের পক্ষ থেকে জনসাধারণকে বাড়িতে থাকার আহ্বান জানান হয়েছে এবং আজ সোমবার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
গিনি তেল উৎপাদনকারী দেশ নয় এবং তেল পরিশোধনের ক্ষমতাও দেশটির নেই। সাধারণত পরিশোধিত তেল আমদানি করে গিনি—যার বেশির ভাগই কালুমের ডিপোতে সংরক্ষণের পর সারা দেশে ট্রাকের মাধ্যমে পৌঁছানো হয়। ডিপোর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো স্পষ্ট নয়।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনির রাজধানী কোনাক্রির একটি তেলের ডিপোতে বিস্ফোরণে অন্তত আটজন নিহত ও ৮৪ জন আহত হয়েছে। আজ সোমবার ভোরে এই বিস্ফোরণটি ঘটে বলে বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন স্থানীয় এক জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। তেলের ডিপোর পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে।
আটটি পোড়া মৃতদেহ মর্গে আনার খবর দিয়েছেন কোনাক্রির ইগনেস-দিন হাসপাতালের একজন কর্মকর্তা। আহত অনেককেই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশটির একমাত্র তেলের ডিপোতেই ঘটেছে এই বিস্ফোরণ। এতে কেঁপে ওঠে কোনাক্রি শহরের কেন্দ্রস্থলে কালুম প্রশাসনিক জেলা। আশপাশের বেশ কয়েকটি বাড়ির জানালা উড়ে যায় এই বিস্ফোরণে। আতঙ্কগ্রস্ত শত শত মানুষ দৌড়ে এলাকা থেকে পালিয়ে যায়।
অগ্নিনির্বাপনের কর্মীরা বিস্ফোরণস্থলে ছুটে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। আগুনের বিশাল কুণ্ডলী এবং কালো ধোঁয়া কয়েক মাইল দূর থেকেও দেখা গেছে। বিস্ফোরণের পর বেশ কয়েকটি ট্যাংকার ট্রাক সৈন্য এবং পুলিশের সহায়তায় ডিপো ছেড়ে চলে গেছে।
আগুনের উৎস সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। গিনি সরকার এক বিবৃতিতে বলেছে যে এই বিস্ফোরণের জন্য কারা দায়ী তা খুঁজে বের করতে তদন্ত শুরু করা হবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরকার এই দুর্ঘটনায় গভীর শোক ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এই দুর্ঘটনার মাত্রা এবং ফলাফল জনসাধারণের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে।
সরকারের পক্ষ থেকে জনসাধারণকে বাড়িতে থাকার আহ্বান জানান হয়েছে এবং আজ সোমবার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
গিনি তেল উৎপাদনকারী দেশ নয় এবং তেল পরিশোধনের ক্ষমতাও দেশটির নেই। সাধারণত পরিশোধিত তেল আমদানি করে গিনি—যার বেশির ভাগই কালুমের ডিপোতে সংরক্ষণের পর সারা দেশে ট্রাকের মাধ্যমে পৌঁছানো হয়। ডিপোর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো স্পষ্ট নয়।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৩৪ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে