ঢাকা: গোমা শহর থেকে ছয় মাইল দূরে নাইরাগঙ্গো পর্বতে স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ ঘটে। এই ঘটনায় ১৫ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। ধ্বংস হয়েছে পাঁচ শর বেশি বসতবাড়ি। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১০ হাজারের বেশি মানুষ।
ইউনিসেফের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, এখনো ১৭০ শিশু নিখোঁজ রয়েছে।
গতকাল অগ্ন্যুৎপাত শুরু হলে কঙ্গোর গোমার বাসিন্দারা পালাতে শুরু করেন। অনেকেই জীবন বাঁচাতে রুয়ান্ডা সীমানা পাড়ি দেন। ইউনিসেফ জানিয়েছে, গোমার পাঁচ হাজার বাসিন্দা রুয়ান্ডা সীমানা পাড়ি দিয়েছেন। গোমা শহরের পশ্চিম দিকের উঁচু এলাকায় আশ্রয় নিয়েছিলেন ২৫ হাজার মানুষ।
গোমার বাসিন্দা এলিন বিচিকওয়েবো বলেন, সেদিনের ঘটনায় আমি ও আমার সন্তান পালাতে পারলেও, আমার মা-বাবা দুজনেই মারা গেছেন। অ্যালাম্বা সুতায়ে নামের আরেকজন বলেন, এখানকার লোকেরা এখন আতঙ্কিত এবং ক্ষুধার্ত। তাঁরা এখনো জানে না কোথায় গিয়ে উঠবে, কোথায় রাত কাটাবে।
সেদিনের অগ্ন্যুৎপাতের ভয়াবহতা নিয়ে কেরিন এমবালা নামে গোমার এক বাসিন্দা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, বাতাসে সালফারের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। সামান্য দূরেই পাহাড় থেকে আসা আগুনের শিখা দেখা যায়।
শহরটিতে প্রায় ২০ লাখ মানুষের বসবাস। দেশটির সরকার রোববার কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলীয় শহর গোমা খালি করার নির্দেশ দিয়েছিল। কঙ্গোর যোগাযোগ মন্ত্রী প্যাট্রিক মুইয়াইয়া এক টুইট বার্তায় বলেছিলেন, গোমা শহর খালি করার ঘোষণা কার্যকর করা হয়েছে। সরকার জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্দেশনা আসার আগেই শহরটির বাসিন্দারা নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে শুরু করেন।
সর্বশেষ ২০০২ সালে এই পর্বতটিতে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল। সে সময় প্রায় আড়াই শ মানুষ মারা গিয়েছিলেন, বাস্তুহারা হয়েছিলেন ১ লাখ ২০ হাজার।
ঢাকা: গোমা শহর থেকে ছয় মাইল দূরে নাইরাগঙ্গো পর্বতে স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ ঘটে। এই ঘটনায় ১৫ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। ধ্বংস হয়েছে পাঁচ শর বেশি বসতবাড়ি। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১০ হাজারের বেশি মানুষ।
ইউনিসেফের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, এখনো ১৭০ শিশু নিখোঁজ রয়েছে।
গতকাল অগ্ন্যুৎপাত শুরু হলে কঙ্গোর গোমার বাসিন্দারা পালাতে শুরু করেন। অনেকেই জীবন বাঁচাতে রুয়ান্ডা সীমানা পাড়ি দেন। ইউনিসেফ জানিয়েছে, গোমার পাঁচ হাজার বাসিন্দা রুয়ান্ডা সীমানা পাড়ি দিয়েছেন। গোমা শহরের পশ্চিম দিকের উঁচু এলাকায় আশ্রয় নিয়েছিলেন ২৫ হাজার মানুষ।
গোমার বাসিন্দা এলিন বিচিকওয়েবো বলেন, সেদিনের ঘটনায় আমি ও আমার সন্তান পালাতে পারলেও, আমার মা-বাবা দুজনেই মারা গেছেন। অ্যালাম্বা সুতায়ে নামের আরেকজন বলেন, এখানকার লোকেরা এখন আতঙ্কিত এবং ক্ষুধার্ত। তাঁরা এখনো জানে না কোথায় গিয়ে উঠবে, কোথায় রাত কাটাবে।
সেদিনের অগ্ন্যুৎপাতের ভয়াবহতা নিয়ে কেরিন এমবালা নামে গোমার এক বাসিন্দা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, বাতাসে সালফারের গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। সামান্য দূরেই পাহাড় থেকে আসা আগুনের শিখা দেখা যায়।
শহরটিতে প্রায় ২০ লাখ মানুষের বসবাস। দেশটির সরকার রোববার কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলীয় শহর গোমা খালি করার নির্দেশ দিয়েছিল। কঙ্গোর যোগাযোগ মন্ত্রী প্যাট্রিক মুইয়াইয়া এক টুইট বার্তায় বলেছিলেন, গোমা শহর খালি করার ঘোষণা কার্যকর করা হয়েছে। সরকার জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করছে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্দেশনা আসার আগেই শহরটির বাসিন্দারা নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে শুরু করেন।
সর্বশেষ ২০০২ সালে এই পর্বতটিতে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল। সে সময় প্রায় আড়াই শ মানুষ মারা গিয়েছিলেন, বাস্তুহারা হয়েছিলেন ১ লাখ ২০ হাজার।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে