বিশ্বের প্রথম ‘জেনেটিক্যালি মডিফায়েড’ (জিএম) বা জিনগত পরিবর্তন সাধিত কলার জাত অনুমোদন দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। পানামা রোগ নামে পরিচিত ছত্রাকের সংক্রমণকে প্রতিরোধ করার জন্য জেনেটিক পরিবর্তন করা হয়েছে বলে বিশেষ এই কলাকে জিএম কলা বলা হয়। ফ্রি থিংক ডটকমের এক প্রতিবেদনে খবরটি জানানো হয়েছে।
কলার ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধী প্রজাতির অনুমোদন এটিই প্রথম হলেও অন্যান্য রোগ প্রতিরোধের জন্য জেনেটিক পরিবর্তন আনা ফসলের চাষ ইতিমধ্যেই হচ্ছে। কলা একটি বড় ব্যবসা। ২০২৩ সালের হিসেব অনুসারে, কলা শিল্পের মূল্য ছিল প্রায় ২৫০০ কোটি ডলারের এবং বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষই আয় বা পুষ্টির জন্য ফলটির ওপর নির্ভর করে।
তবে দুরারোগ্য রোগ পানামা ডিজিজ টিআর-৪ এর সংক্রমণে যে কোনো মুহূর্তে একটি দেশের কলা শিল্প ধসে যেতে পারে। গত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে টিআর-৪ রোগটি। এতে সংক্রমিত হয়েছে ক্যাভেন্ডিশসহ প্রায় সকল কলার জাত। উল্লেখ্য, পানামা রোগের মহামারিতে ১৯৫০ এর দশকে গ্রস মিশেল কলা নিশ্চিহ্ন হওয়ার পর থেকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কলার জাত ধরা হয় ক্যাভেন্ডিসকে।
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (কিউইউটি) সেন্টার ফর ট্রপিক্যাল ক্রপস অ্যান্ড বায়োকমোডিটির পরিচালক জেমস ডেল বলেন, বিধ্বংসী পানামা ডিজিজ টিআর-৪ একটি মাটিবাহিত ছত্রাকের কারণে ঘটে—যা ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মাটিতে থেকে যায়। এই সংক্রমণ কলা নিশ্চিহ্ন করে দেয় এবং কয়েক প্রজন্মের জন্য ধ্বংস করে দেয় খামারগুলোকে।
জিএম কলা খাওয়ার ব্যাপারে জেমস ডেল বলেন, ‘ভয়ের কিছু নেই। জিনটি ইতিমধ্যেই ক্যাভেন্ডিশে ছিল। এটি কাজ করে না। তাই আমরা কলার এমন একটি জাতে এটি ব্যবহার করেছি যা কাজ করে।’
ডেল এবং তার সহকর্মীরা কিউসিএভি-৪ নামের কলার প্রজাতি তৈরি করতে ২০ বছরেরও বেশি সময় ব্যয় করেছেন। এটি জেনেটিক পরিবর্তন আনা ক্যাভেন্ডিশ কলারই একটি জাত যা পানামা ডিজিজ টিআর-৪ কে প্রতিরোধ করতে পারে। তাদের কঠোর পরিশ্রম এখন সার্থক হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান নিয়ন্ত্রকেরা সম্প্রতি রায় দিয়েছেন যে, জিএম কলা প্রাকৃতিক কলার মতোই নিরাপদ এবং পুষ্টিকর। অস্ট্রেলিয়ার খাদ্যমন্ত্রী এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে এই রায়কে প্রশ্নবিদ্ধ না করলে এই কলা অস্ট্রেলিয়ায় বিক্রির জন্য অনুমোদিত হবে।
কিউইউটির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর মার্গারেট শিল বলেন, মৌলিক গবেষণায় বাস্তব ফলাফল পাওয়ার মাধ্যমে বাণিজ্যিকীকরণের দিকে যাত্রার একটি চমৎকার উদাহরণ এটি।
তবে জেনেটিক পরিবর্তন আনা প্রথম কলা নয় কিউসিএভি-৪। এর আগে ২০২৩ সালে ফিলিপাইনে বিভিন্ন ধরনের কলার মধ্যে জেনেটিক পরিবর্তন আনা হয় যাতে কলাগুলো খুব দ্রুত বাদামি না হয়।
বিশ্বের প্রথম ‘জেনেটিক্যালি মডিফায়েড’ (জিএম) বা জিনগত পরিবর্তন সাধিত কলার জাত অনুমোদন দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। পানামা রোগ নামে পরিচিত ছত্রাকের সংক্রমণকে প্রতিরোধ করার জন্য জেনেটিক পরিবর্তন করা হয়েছে বলে বিশেষ এই কলাকে জিএম কলা বলা হয়। ফ্রি থিংক ডটকমের এক প্রতিবেদনে খবরটি জানানো হয়েছে।
কলার ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধী প্রজাতির অনুমোদন এটিই প্রথম হলেও অন্যান্য রোগ প্রতিরোধের জন্য জেনেটিক পরিবর্তন আনা ফসলের চাষ ইতিমধ্যেই হচ্ছে। কলা একটি বড় ব্যবসা। ২০২৩ সালের হিসেব অনুসারে, কলা শিল্পের মূল্য ছিল প্রায় ২৫০০ কোটি ডলারের এবং বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষই আয় বা পুষ্টির জন্য ফলটির ওপর নির্ভর করে।
তবে দুরারোগ্য রোগ পানামা ডিজিজ টিআর-৪ এর সংক্রমণে যে কোনো মুহূর্তে একটি দেশের কলা শিল্প ধসে যেতে পারে। গত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে টিআর-৪ রোগটি। এতে সংক্রমিত হয়েছে ক্যাভেন্ডিশসহ প্রায় সকল কলার জাত। উল্লেখ্য, পানামা রোগের মহামারিতে ১৯৫০ এর দশকে গ্রস মিশেল কলা নিশ্চিহ্ন হওয়ার পর থেকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কলার জাত ধরা হয় ক্যাভেন্ডিসকে।
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (কিউইউটি) সেন্টার ফর ট্রপিক্যাল ক্রপস অ্যান্ড বায়োকমোডিটির পরিচালক জেমস ডেল বলেন, বিধ্বংসী পানামা ডিজিজ টিআর-৪ একটি মাটিবাহিত ছত্রাকের কারণে ঘটে—যা ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মাটিতে থেকে যায়। এই সংক্রমণ কলা নিশ্চিহ্ন করে দেয় এবং কয়েক প্রজন্মের জন্য ধ্বংস করে দেয় খামারগুলোকে।
জিএম কলা খাওয়ার ব্যাপারে জেমস ডেল বলেন, ‘ভয়ের কিছু নেই। জিনটি ইতিমধ্যেই ক্যাভেন্ডিশে ছিল। এটি কাজ করে না। তাই আমরা কলার এমন একটি জাতে এটি ব্যবহার করেছি যা কাজ করে।’
ডেল এবং তার সহকর্মীরা কিউসিএভি-৪ নামের কলার প্রজাতি তৈরি করতে ২০ বছরেরও বেশি সময় ব্যয় করেছেন। এটি জেনেটিক পরিবর্তন আনা ক্যাভেন্ডিশ কলারই একটি জাত যা পানামা ডিজিজ টিআর-৪ কে প্রতিরোধ করতে পারে। তাদের কঠোর পরিশ্রম এখন সার্থক হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান নিয়ন্ত্রকেরা সম্প্রতি রায় দিয়েছেন যে, জিএম কলা প্রাকৃতিক কলার মতোই নিরাপদ এবং পুষ্টিকর। অস্ট্রেলিয়ার খাদ্যমন্ত্রী এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে এই রায়কে প্রশ্নবিদ্ধ না করলে এই কলা অস্ট্রেলিয়ায় বিক্রির জন্য অনুমোদিত হবে।
কিউইউটির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর মার্গারেট শিল বলেন, মৌলিক গবেষণায় বাস্তব ফলাফল পাওয়ার মাধ্যমে বাণিজ্যিকীকরণের দিকে যাত্রার একটি চমৎকার উদাহরণ এটি।
তবে জেনেটিক পরিবর্তন আনা প্রথম কলা নয় কিউসিএভি-৪। এর আগে ২০২৩ সালে ফিলিপাইনে বিভিন্ন ধরনের কলার মধ্যে জেনেটিক পরিবর্তন আনা হয় যাতে কলাগুলো খুব দ্রুত বাদামি না হয়।
প্রতিবছর বাংলাদেশে জন্মগত রক্তরোগ থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মগ্রহণ করে ৬ হাজার থেকে ৮ হাজার শিশু। বর্তমানে দেশে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ এই রোগে ভুগছে। আজ মঙ্গলবার (৬ মে) রাজধানীর মালিবাগে থ্যালাসেমিয়া-বিষয়ক এক কর্মশালায় বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশন এসব তথ্য উপস্থাপন করেছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ২০১০ সালে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় ৮১ হাজার মানুষের। ২০২৩ সালে যা নেমে আসে ৪৪ হাজারে। ১৭ কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশে এটিকে বেশ বড় অগ্রগতি বলেই অভিহিত করছেন চিকিৎসকেরা। মূলত ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়ায় এই রোগ। যথাযথ চিকিৎসা পেলে এই রোগ তেমন কোনো
২০ ঘণ্টা আগেগর্ভধারণের আগে দক্ষিণ এশিয়ার বিবাহিত নারীদের মধ্যে অপুষ্টির সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, এই অঞ্চলে নারীদের স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন থাকাটা বড় সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ওজন একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত
৪ দিন আগেডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ওজেম্পিক ও ওয়েগোভির মূল উপাদান সেমাগ্লুটাইড। তবে এই ওষুধটির ভিন্ন ব্যবহারও আবিষ্কার করেছেন একদল আন্তর্জাতিক গবেষক। তাঁরা বলেছে, যারা লিভার তথা যকৃতের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তাদের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটি বেশ কার্যকর হতে পারে।
৪ দিন আগে