অনলাইন ডেস্ক
ক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে, সেটা বের করতে চিকিৎসকেরা সিটি স্ক্যান করাতে বলেন। এতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ক্ষতির মাত্রা বোঝা সম্ভব হয়। তবে এক গবেষণায় উঠে এসেছে আশঙ্কাজনক তথ্য।
ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি, সান ফ্রান্সিসকোর এপিডেমিওলজি ও বায়োস্ট্যাটিসটিকস বিভাগের গবেষকেরা মিলে এই গবেষণা করেন। জেএএমএ ইন্টারনাল মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হচ্ছে, অ্যালকোহল সেবন ও স্থূলতার মতো সিটি স্ক্যানও ক্যানসারের অন্যতম ঝুঁকি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। সিটি স্ক্যানে ব্যবহৃত আয়নায়িত রশ্মি (আয়োনাইজিং রেডিয়েশন) শরীরের কোষে ক্ষতি করে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে; যা থেকে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা ৫ শতাংশ।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষের ৯ কোটি ৩০ লাখ সিটি স্ক্যান হয়েছিল। এর ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন, এই স্ক্যানগুলো থেকে ভবিষ্যতে ১ লাখ ৩ হাজার ক্যানসার রোগ দেখা দিতে পারে। এই সংখ্যা বর্তমান ক্যানসার সংক্রমণের হারের ভিত্তিতে প্রতিবছর চিহ্নিত হওয়া মোট ক্যানসারের প্রায় ৫ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের এই গবেষকেরা জানান, ২০০৭ সাল থেকে দেশটিতে সিটি স্ক্যানের ব্যবহার ৩৫ শতাংশ বেড়েছে, যা শুধু জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে নয়; অন্যান্য কারণও এতে ভূমিকা রেখেছে।
সিটি স্ক্যানের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি যেসব ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, সেগুলো হলো ফুসফুস ও কোলন ক্যানসার। আশ্চর্যের বিষয়, এই দুই ধরনের ক্যানসারই এখন তরুণদের মধ্যে বাড়ছে। তবে এর সঠিক কারণ এখনো পুরোপুরি জানা যায়নি।
সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ পেট ও পেলভিস অঞ্চল অর্থাৎ শরীরের নিম্ন ভাগে করা স্ক্যানগুলো। এখান থেকে সবচেয়ে বেশি ক্যানসারের আশঙ্কা তৈরি হয় বলে গবেষকেরা জানিয়েছেন।
গবেষকেরা বলছেন, খুব বেশি প্রয়োজন না হলে চিকিৎসকদের সিটি স্ক্যান এড়িয়ে যাওয়া উচিত। সম্ভব হলে ডোজ এমনভাবে নির্ধারণ করা, যাতে ঝুঁকি ও উপকারের মধ্যে ভারসাম্য থাকে। তাঁরা বলছেন, ‘সিটি স্ক্যান প্রায়ই জীবন রক্ষা করে, তবে এর সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিকগুলো অনেক সময় উপেক্ষিত হয়। আর খুব অল্প ক্যানসারের ঝুঁকিও বিপুলসংখ্যক ভবিষ্যৎ ক্যানসারের কারণ হতে পারে।’
অন্যান্য বিশেষজ্ঞও এ বিষয়ে একমত প্রকাশ করেছেন, সিটি স্ক্যান বুঝেশুনে, প্রয়োজন হলে তবেই ব্যবহার করা উচিত। তবে তাঁরা এটাও বলছেন, গবেষণার মডেলিংয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। কারণ, এতে বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে শোষিত রেডিয়েশনের মাত্রা এবং নির্দিষ্ট অঙ্গে ক্যানসারের ঝুঁকি অনুমান করার চেষ্টা করা হয়েছে।
কিছু বৃহৎ পরিসরের গবেষণায় দেখা গেছে, শিশু ও তরুণদের মধ্যে সিটি স্ক্যানের সঙ্গে রক্ত ও মস্তিষ্কের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ার সম্পর্ক থাকতে পারে। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের ঝুঁকি মূলত জাপানের পারমাণবিক বোমা হামলার জীবিতদের ওপর করা গবেষণা কিংবা পেশাগতভাবে রেডিয়েশনের সংস্পর্শে আসা লোকদের ডেটা থেকে অনুমান করা হয়েছে—সরাসরি প্রমাণ এখনো কম।
তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ তথ্যে কিছুটা অনিশ্চয়তাও রয়েছে।
কুইন মেরি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের ক্যানসার স্ক্রিনিংয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক স্টিফেন ডাফি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই অনুমান গবেষকদের ব্যবহৃত সেরা মডেলগুলোর ভিত্তিতে হলেও সেগুলো পরোক্ষ, তাই এতে উল্লেখযোগ্য অনিশ্চয়তা রয়েছে। আমি রোগীদের বলব, যদি চিকিৎসক সিটি স্ক্যানের পরামর্শ দেন, তাহলে তা করাই বুদ্ধিমানের কাজ।’
তিনি আরও বলেন, কারও সামগ্রিক ক্যানসার ঝুঁকির প্রেক্ষাপটে সিটি স্ক্যান খুব বেশি প্রভাব ফেলে না। ৯ কোটি ৩০ লাখ সিটি স্ক্যানের মধ্যে ১ লাখ ৩ হাজার ক্যানসারের সম্ভাবনা হিসাব করলে, প্রতি স্ক্যানের বিপরীতে রোগীর জীবদ্দশায় প্রায় শূন্য দশমিক ১ শতাংশ ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রে গড়ে একজন মানুষের জীবদ্দশায় ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৪০ শতাংশ। সেই তুলনায় সিটি স্ক্যান থেকে যে অতিরিক্ত ঝুঁকি আসে, তা খুবই কম। তাঁর ভাষায়, ‘যখন সিটি স্ক্যানকে প্রয়োজনীয় মনে করা হয়, তখন রোগনির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য এটি যে উপকার করে, তা এই সামান্য ক্যানসার ঝুঁকিকে ছাড়িয়ে যায়।’
ব্রুনেল ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের ক্যানসার বায়োলজির বিশেষজ্ঞ ডোরিন লাও বলেন, ‘এ গবেষণার ফলাফল মানে এই নয়, মানুষকে সিটি স্ক্যান এড়িয়ে চলতে হবে। চিকিৎসক যদি সিটি স্ক্যান করাতে বলেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে গুরুতর অসুস্থতা শনাক্তের জন্য হয়ে থাকে, যা সিটি স্ক্যানের সম্ভাব্য সামান্য ঝুঁকির তুলনায় অনেক বড়।’
তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সিটি স্ক্যানের ব্যবহার বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে এই গবেষণা চিকিৎসক এবং রোগীদের সিটি স্ক্যান করানোর প্রবণতা কিছুটা কমাতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, যেসব জটিল সমস্যার সহজ কোনো সমাধান নেই বা বিকল্প কোনো পরীক্ষা নেই সেগুলো ছাড়া সিটি স্ক্যান করার সংস্কৃতি ও অভ্যাস পরিবর্তন করতে এই গবেষণা সাহায্য করবে।
ক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে, সেটা বের করতে চিকিৎসকেরা সিটি স্ক্যান করাতে বলেন। এতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ক্ষতির মাত্রা বোঝা সম্ভব হয়। তবে এক গবেষণায় উঠে এসেছে আশঙ্কাজনক তথ্য।
ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি, সান ফ্রান্সিসকোর এপিডেমিওলজি ও বায়োস্ট্যাটিসটিকস বিভাগের গবেষকেরা মিলে এই গবেষণা করেন। জেএএমএ ইন্টারনাল মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণায় বলা হচ্ছে, অ্যালকোহল সেবন ও স্থূলতার মতো সিটি স্ক্যানও ক্যানসারের অন্যতম ঝুঁকি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। সিটি স্ক্যানে ব্যবহৃত আয়নায়িত রশ্মি (আয়োনাইজিং রেডিয়েশন) শরীরের কোষে ক্ষতি করে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে; যা থেকে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা ৫ শতাংশ।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষের ৯ কোটি ৩০ লাখ সিটি স্ক্যান হয়েছিল। এর ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন, এই স্ক্যানগুলো থেকে ভবিষ্যতে ১ লাখ ৩ হাজার ক্যানসার রোগ দেখা দিতে পারে। এই সংখ্যা বর্তমান ক্যানসার সংক্রমণের হারের ভিত্তিতে প্রতিবছর চিহ্নিত হওয়া মোট ক্যানসারের প্রায় ৫ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের এই গবেষকেরা জানান, ২০০৭ সাল থেকে দেশটিতে সিটি স্ক্যানের ব্যবহার ৩৫ শতাংশ বেড়েছে, যা শুধু জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে নয়; অন্যান্য কারণও এতে ভূমিকা রেখেছে।
সিটি স্ক্যানের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি যেসব ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, সেগুলো হলো ফুসফুস ও কোলন ক্যানসার। আশ্চর্যের বিষয়, এই দুই ধরনের ক্যানসারই এখন তরুণদের মধ্যে বাড়ছে। তবে এর সঠিক কারণ এখনো পুরোপুরি জানা যায়নি।
সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ পেট ও পেলভিস অঞ্চল অর্থাৎ শরীরের নিম্ন ভাগে করা স্ক্যানগুলো। এখান থেকে সবচেয়ে বেশি ক্যানসারের আশঙ্কা তৈরি হয় বলে গবেষকেরা জানিয়েছেন।
গবেষকেরা বলছেন, খুব বেশি প্রয়োজন না হলে চিকিৎসকদের সিটি স্ক্যান এড়িয়ে যাওয়া উচিত। সম্ভব হলে ডোজ এমনভাবে নির্ধারণ করা, যাতে ঝুঁকি ও উপকারের মধ্যে ভারসাম্য থাকে। তাঁরা বলছেন, ‘সিটি স্ক্যান প্রায়ই জীবন রক্ষা করে, তবে এর সম্ভাব্য ক্ষতিকর দিকগুলো অনেক সময় উপেক্ষিত হয়। আর খুব অল্প ক্যানসারের ঝুঁকিও বিপুলসংখ্যক ভবিষ্যৎ ক্যানসারের কারণ হতে পারে।’
অন্যান্য বিশেষজ্ঞও এ বিষয়ে একমত প্রকাশ করেছেন, সিটি স্ক্যান বুঝেশুনে, প্রয়োজন হলে তবেই ব্যবহার করা উচিত। তবে তাঁরা এটাও বলছেন, গবেষণার মডেলিংয়ে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। কারণ, এতে বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে শোষিত রেডিয়েশনের মাত্রা এবং নির্দিষ্ট অঙ্গে ক্যানসারের ঝুঁকি অনুমান করার চেষ্টা করা হয়েছে।
কিছু বৃহৎ পরিসরের গবেষণায় দেখা গেছে, শিশু ও তরুণদের মধ্যে সিটি স্ক্যানের সঙ্গে রক্ত ও মস্তিষ্কের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ার সম্পর্ক থাকতে পারে। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের ঝুঁকি মূলত জাপানের পারমাণবিক বোমা হামলার জীবিতদের ওপর করা গবেষণা কিংবা পেশাগতভাবে রেডিয়েশনের সংস্পর্শে আসা লোকদের ডেটা থেকে অনুমান করা হয়েছে—সরাসরি প্রমাণ এখনো কম।
তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, এ তথ্যে কিছুটা অনিশ্চয়তাও রয়েছে।
কুইন মেরি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের ক্যানসার স্ক্রিনিংয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক স্টিফেন ডাফি এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই অনুমান গবেষকদের ব্যবহৃত সেরা মডেলগুলোর ভিত্তিতে হলেও সেগুলো পরোক্ষ, তাই এতে উল্লেখযোগ্য অনিশ্চয়তা রয়েছে। আমি রোগীদের বলব, যদি চিকিৎসক সিটি স্ক্যানের পরামর্শ দেন, তাহলে তা করাই বুদ্ধিমানের কাজ।’
তিনি আরও বলেন, কারও সামগ্রিক ক্যানসার ঝুঁকির প্রেক্ষাপটে সিটি স্ক্যান খুব বেশি প্রভাব ফেলে না। ৯ কোটি ৩০ লাখ সিটি স্ক্যানের মধ্যে ১ লাখ ৩ হাজার ক্যানসারের সম্ভাবনা হিসাব করলে, প্রতি স্ক্যানের বিপরীতে রোগীর জীবদ্দশায় প্রায় শূন্য দশমিক ১ শতাংশ ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে।
যুক্তরাষ্ট্রে গড়ে একজন মানুষের জীবদ্দশায় ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৪০ শতাংশ। সেই তুলনায় সিটি স্ক্যান থেকে যে অতিরিক্ত ঝুঁকি আসে, তা খুবই কম। তাঁর ভাষায়, ‘যখন সিটি স্ক্যানকে প্রয়োজনীয় মনে করা হয়, তখন রোগনির্ণয় ও চিকিৎসার জন্য এটি যে উপকার করে, তা এই সামান্য ক্যানসার ঝুঁকিকে ছাড়িয়ে যায়।’
ব্রুনেল ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের ক্যানসার বায়োলজির বিশেষজ্ঞ ডোরিন লাও বলেন, ‘এ গবেষণার ফলাফল মানে এই নয়, মানুষকে সিটি স্ক্যান এড়িয়ে চলতে হবে। চিকিৎসক যদি সিটি স্ক্যান করাতে বলেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে গুরুতর অসুস্থতা শনাক্তের জন্য হয়ে থাকে, যা সিটি স্ক্যানের সম্ভাব্য সামান্য ঝুঁকির তুলনায় অনেক বড়।’
তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সিটি স্ক্যানের ব্যবহার বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে এই গবেষণা চিকিৎসক এবং রোগীদের সিটি স্ক্যান করানোর প্রবণতা কিছুটা কমাতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, যেসব জটিল সমস্যার সহজ কোনো সমাধান নেই বা বিকল্প কোনো পরীক্ষা নেই সেগুলো ছাড়া সিটি স্ক্যান করার সংস্কৃতি ও অভ্যাস পরিবর্তন করতে এই গবেষণা সাহায্য করবে।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ১৯০ জন রোগী। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে আরও ৪০৮ জন ডেঙ্গু রোগী।
১ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৩১৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও দুজন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩৯৫ জন ডেঙ্গু রোগী সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৪ দিন আগে