অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী

বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর রোগ হলো ডায়াবেটিস। এটি নিয়ন্ত্রণ করা না হলে কালক্রমে দেখা দেয় নানান জটিলতা। এই রোগের ক্ষেত্রে ভারত পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থানে আর শীর্ষে রয়েছে চীন। বাংলাদেশ অষ্টম স্থানে থাকলেও সপ্তমে ওঠার পর্যায়ে আছে।
সম্প্রতি ‘গার্ডিয়ানে’ প্রকাশিত নিবন্ধে এবং সিএনএনে প্রচারিত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ব্রিটিশ উপনিবেশের সময় নিরন্ন জীবনে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতে গিয়ে এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিস আর হৃদ্রোগের প্রবণতা বেড়েছে। ঔপনিবেশিক
শাসনের সময়, যাকে আমরা ব্রিটিশরাজ বলে জানি, প্রায় ২৫টি বড় ধরনের দুর্ভিক্ষ ঘটেছে ভারত উপমহাদেশে। এতে মৃত্যু হয়েছে ৬ কোটি মানুষের। শুধু তা-ই নয়, এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়েছে জনস্বাস্থ্যের ওপর। এর একটি হলো ডায়াবেটিস।
১৮৭৬-৭৮ সালের মধ্যে মহাদুর্ভিক্ষের বিপুল আঘাত এসেছিল ভারত উপমহাদেশের ওপর। এতে মৃত্যু হয়েছিল ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি মানুষের। পঞ্চাশের মন্বন্তর (১৯৪৩) হানা দিয়েছিল দুই বাংলায়। বিধ্বংসী সেই দুর্ভিক্ষে অপুষ্টি আর চরম খাদ্যসংকটে মারা যায় ৩০ লাখ মানুষ, যা সরাসরি ব্রিটিশ নীতির সঙ্গে ছিল সম্পর্কিত। এমন সব ঘটনা এই অঞ্চলের মানুষকে ডায়াবেটিসপ্রবণ করে তুলেছে।
ব্রিটিশরাজের কঠোর ভূমিনীতি, ভারতীয়দের জন্য অর্থ সংকোচন নীতি, খাদ্য রপ্তানি শোচনীয় প্রভাব ফেলে এ দেশের ওপর। খরা এই
সংকট আরও বাড়িয়ে তোলে। এ থেকে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ ব্যাপক ও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে জনস্বাস্থ্যের ওপর।
এ অবস্থা এই অঞ্চলের মানুষের ডায়াবেটিস রোগের উচ্চ হারের জন্য দায়ী কিছুটা হলেও। তারই উত্তরাধিকার বয়ে চলেছি আমরা।
একটি দুর্ভিক্ষ থেকে রক্ষা পেয়ে বেঁচে যাওয়া পরের প্রজন্মের মধ্যে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে দ্বিগুণ। এর পরের প্রজন্মে বাড়ে তারও দ্বিগুণ। এই সবকিছুর প্রভাব পড়েছিল দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের শরীরে মেদ সঞ্চয়ের প্রক্রিয়া আর শর্করা বিপাকের ওপর। এমনটি ঘটে এপি জেনেটিকসের মাধ্যমে। জীববিজ্ঞানে একে বলে অধিবংশাণুবিজ্ঞান। উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া বৈশিষ্ট্য আমাদের পরিবেশ ও আচরণে যে পরিবর্তন ঘটায়, তা আমাদের জিনের কার্যকলাপের ওপর কেমন প্রভাব ফেলে, এর অধ্যয়ন হলো এপিজেনেটিকস।
দুর্ভিক্ষের পরিবেশগত প্রভাবে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের জিন হয়েছে অনশন-অনটনে অভিযোজিত। এই জিনের প্রভাবে এ অঞ্চলের মানুষ হয়ে উঠেছে ডায়াবেটিসপ্রবণ। দুর্ভিক্ষের সঙ্গে অভিযোজনের ফলে দক্ষিণ এশিয়ার অনেক অঞ্চলের মানুষ হয়ে পড়েছে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স। স্বাভাবিক সময় আমরা যে শর্করাজাতীয় খাবার খাই, তা পরিপাক নলে ভেঙে গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়ে ঢোকে রক্তস্রোতে। এদিকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয় অগ্ন্যাশয় থেকে। আর এই হরমোনের সাহায্যে গ্লুকোজ ঢোকে কোষে এবং উৎপন্ন করে শক্তি। বাড়তি গ্লুকোজ সঞ্চিত হয় লিভারে। এনার্জি বা শক্তি সংকটে লিভার থেকে গ্লুকোজ আসে। তাই কিছু সময় খাবার না খেলেও শক্তি কমে না শরীরে। দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের জিন কিন্তু এনার্জি বা শক্তিকে যত দূর সম্ভব ধরে রাখতে সক্ষম হয়। ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হলে ঘটে অন্য ঘটনা।
রক্ত থেকে পেশি ও লিভারের ভেতর ঢুকতে গ্লুকোজের সমস্যা হয়। ইনসুলিন অকার্যকর হওয়ায় এ ঘটনা ঘটে। এটিই হলো ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স। রক্তের গ্লুকোজ দেহের কোষে ঢুকতে না পারার জন্য কিছু গ্লুকোজ জমে রক্তে। এ ছাড়া কিছু গ্লুকোজ শরীরে মেদ হিসেবে জমা হয়। খাদ্যের অভাব যখন ছিল, তখন শরীর অভিযোজন করে এই কম ক্যালরির সঙ্গে। জিন হয় মিতব্যয়ী। একে বলে মিতব্যয়ী জিন বা থ্রিফটি জিন। যখন খাদ্যের প্রাচুর্য হয়, এই জিন কাজ করে অন্য রকম। এ থ্রিফটি জিনের প্রবণতা ছিল শক্তি সঞ্চয় করে রাখা। প্রচুর খাদ্যের জগতে এরা মেদ সঞ্চিত করার কাজে নামে। এই মেদ জমে তলপেটে, দেহের আন্তর যন্ত্রে। এমন বিপাকের বৈকল্য থেকে হয় ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ ও স্থূলতা। এই প্রবণতা কালক্রমে গড়ে উঠেছে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের মধ্যে। একে খণ্ডন করা সম্ভব না হলেও বিজ্ঞানীরা বলেন, নিয়ন্ত্রিত খাদ্য সমৃদ্ধ জীবনযাপনে আর শরীরচর্চার মাধ্যমে ডায়াবেটিসের আশঙ্কা কমানো যাবে।
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, শিকড়ে ফিরে যেতে হবে। প্রাচ্য ঐতিহ্যের আয়ুর্বেদ, ইউনানি চিকিৎসা আর যোগব্যায়ামের ঐতিহ্যের সঙ্গে চলবে আধুনিক চিকিৎসা। পশ্চিমা খাবার আর ঐতিহ্যের প্রভাবে এ দেশের আদি জীবনচর্চা ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন স্তিমিত। এদের উত্থান ঘটলে হবে নবজীবনের আগমন। আমাদের আবার ফিরে যেতে হবে নিজ ঐতিহ্যে, যা প্রাচীনকালে ছিল গর্বের বিষয়।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর রোগ হলো ডায়াবেটিস। এটি নিয়ন্ত্রণ করা না হলে কালক্রমে দেখা দেয় নানান জটিলতা। এই রোগের ক্ষেত্রে ভারত পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থানে আর শীর্ষে রয়েছে চীন। বাংলাদেশ অষ্টম স্থানে থাকলেও সপ্তমে ওঠার পর্যায়ে আছে।
সম্প্রতি ‘গার্ডিয়ানে’ প্রকাশিত নিবন্ধে এবং সিএনএনে প্রচারিত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ব্রিটিশ উপনিবেশের সময় নিরন্ন জীবনে নিজেদের খাপ খাইয়ে নিতে গিয়ে এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিস আর হৃদ্রোগের প্রবণতা বেড়েছে। ঔপনিবেশিক
শাসনের সময়, যাকে আমরা ব্রিটিশরাজ বলে জানি, প্রায় ২৫টি বড় ধরনের দুর্ভিক্ষ ঘটেছে ভারত উপমহাদেশে। এতে মৃত্যু হয়েছে ৬ কোটি মানুষের। শুধু তা-ই নয়, এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়েছে জনস্বাস্থ্যের ওপর। এর একটি হলো ডায়াবেটিস।
১৮৭৬-৭৮ সালের মধ্যে মহাদুর্ভিক্ষের বিপুল আঘাত এসেছিল ভারত উপমহাদেশের ওপর। এতে মৃত্যু হয়েছিল ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি মানুষের। পঞ্চাশের মন্বন্তর (১৯৪৩) হানা দিয়েছিল দুই বাংলায়। বিধ্বংসী সেই দুর্ভিক্ষে অপুষ্টি আর চরম খাদ্যসংকটে মারা যায় ৩০ লাখ মানুষ, যা সরাসরি ব্রিটিশ নীতির সঙ্গে ছিল সম্পর্কিত। এমন সব ঘটনা এই অঞ্চলের মানুষকে ডায়াবেটিসপ্রবণ করে তুলেছে।
ব্রিটিশরাজের কঠোর ভূমিনীতি, ভারতীয়দের জন্য অর্থ সংকোচন নীতি, খাদ্য রপ্তানি শোচনীয় প্রভাব ফেলে এ দেশের ওপর। খরা এই
সংকট আরও বাড়িয়ে তোলে। এ থেকে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ ব্যাপক ও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে জনস্বাস্থ্যের ওপর।
এ অবস্থা এই অঞ্চলের মানুষের ডায়াবেটিস রোগের উচ্চ হারের জন্য দায়ী কিছুটা হলেও। তারই উত্তরাধিকার বয়ে চলেছি আমরা।
একটি দুর্ভিক্ষ থেকে রক্ষা পেয়ে বেঁচে যাওয়া পরের প্রজন্মের মধ্যে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে দ্বিগুণ। এর পরের প্রজন্মে বাড়ে তারও দ্বিগুণ। এই সবকিছুর প্রভাব পড়েছিল দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের শরীরে মেদ সঞ্চয়ের প্রক্রিয়া আর শর্করা বিপাকের ওপর। এমনটি ঘটে এপি জেনেটিকসের মাধ্যমে। জীববিজ্ঞানে একে বলে অধিবংশাণুবিজ্ঞান। উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া বৈশিষ্ট্য আমাদের পরিবেশ ও আচরণে যে পরিবর্তন ঘটায়, তা আমাদের জিনের কার্যকলাপের ওপর কেমন প্রভাব ফেলে, এর অধ্যয়ন হলো এপিজেনেটিকস।
দুর্ভিক্ষের পরিবেশগত প্রভাবে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের জিন হয়েছে অনশন-অনটনে অভিযোজিত। এই জিনের প্রভাবে এ অঞ্চলের মানুষ হয়ে উঠেছে ডায়াবেটিসপ্রবণ। দুর্ভিক্ষের সঙ্গে অভিযোজনের ফলে দক্ষিণ এশিয়ার অনেক অঞ্চলের মানুষ হয়ে পড়েছে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স। স্বাভাবিক সময় আমরা যে শর্করাজাতীয় খাবার খাই, তা পরিপাক নলে ভেঙে গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়ে ঢোকে রক্তস্রোতে। এদিকে ইনসুলিন নিঃসৃত হয় অগ্ন্যাশয় থেকে। আর এই হরমোনের সাহায্যে গ্লুকোজ ঢোকে কোষে এবং উৎপন্ন করে শক্তি। বাড়তি গ্লুকোজ সঞ্চিত হয় লিভারে। এনার্জি বা শক্তি সংকটে লিভার থেকে গ্লুকোজ আসে। তাই কিছু সময় খাবার না খেলেও শক্তি কমে না শরীরে। দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের জিন কিন্তু এনার্জি বা শক্তিকে যত দূর সম্ভব ধরে রাখতে সক্ষম হয়। ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স হলে ঘটে অন্য ঘটনা।
রক্ত থেকে পেশি ও লিভারের ভেতর ঢুকতে গ্লুকোজের সমস্যা হয়। ইনসুলিন অকার্যকর হওয়ায় এ ঘটনা ঘটে। এটিই হলো ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স। রক্তের গ্লুকোজ দেহের কোষে ঢুকতে না পারার জন্য কিছু গ্লুকোজ জমে রক্তে। এ ছাড়া কিছু গ্লুকোজ শরীরে মেদ হিসেবে জমা হয়। খাদ্যের অভাব যখন ছিল, তখন শরীর অভিযোজন করে এই কম ক্যালরির সঙ্গে। জিন হয় মিতব্যয়ী। একে বলে মিতব্যয়ী জিন বা থ্রিফটি জিন। যখন খাদ্যের প্রাচুর্য হয়, এই জিন কাজ করে অন্য রকম। এ থ্রিফটি জিনের প্রবণতা ছিল শক্তি সঞ্চয় করে রাখা। প্রচুর খাদ্যের জগতে এরা মেদ সঞ্চিত করার কাজে নামে। এই মেদ জমে তলপেটে, দেহের আন্তর যন্ত্রে। এমন বিপাকের বৈকল্য থেকে হয় ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ ও স্থূলতা। এই প্রবণতা কালক্রমে গড়ে উঠেছে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের মধ্যে। একে খণ্ডন করা সম্ভব না হলেও বিজ্ঞানীরা বলেন, নিয়ন্ত্রিত খাদ্য সমৃদ্ধ জীবনযাপনে আর শরীরচর্চার মাধ্যমে ডায়াবেটিসের আশঙ্কা কমানো যাবে।
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, শিকড়ে ফিরে যেতে হবে। প্রাচ্য ঐতিহ্যের আয়ুর্বেদ, ইউনানি চিকিৎসা আর যোগব্যায়ামের ঐতিহ্যের সঙ্গে চলবে আধুনিক চিকিৎসা। পশ্চিমা খাবার আর ঐতিহ্যের প্রভাবে এ দেশের আদি জীবনচর্চা ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন স্তিমিত। এদের উত্থান ঘটলে হবে নবজীবনের আগমন। আমাদের আবার ফিরে যেতে হবে নিজ ঐতিহ্যে, যা প্রাচীনকালে ছিল গর্বের বিষয়।
অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

দেশের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৩, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮৮, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২০০, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৭১, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৫, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৬, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৯, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৩ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ৯০১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭২ হাজার ৩৮৮ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
চলতি বছরের ৬ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ৭৬ হাজার ২৬ জন। এর মধ্যে ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ ও ৩৭ দশমিক ৭ শতাংশ নারী রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয় বছরের এক ছেলেশিশু রয়েছে। অন্যরা সবাই নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০, ৪৫, ৩৮ ও ৩০ বছর। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৩, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮৮, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ২০০, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৭১, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৫, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৬, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৯, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৩ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ৯০১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭২ হাজার ৩৮৮ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
চলতি বছরের ৬ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ৭৬ হাজার ২৬ জন। এর মধ্যে ৬২ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ ও ৩৭ দশমিক ৭ শতাংশ নারী রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ছয় বছরের এক ছেলেশিশু রয়েছে। অন্যরা সবাই নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০, ৪৫, ৩৮ ও ৩০ বছর। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর রোগ হলো ডায়াবেটিস। এটি নিয়ন্ত্রণ করা না হলে কালক্রমে দেখা দেয় নানান জটিলতা। এই রোগের ক্ষেত্রে ভারত পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থানে আর শীর্ষে রয়েছে চীন। বাংলাদেশ অষ্টম স্থানে থাকলেও সপ্তমে ওঠার পর্যায়ে আছে।
০৪ নভেম্বর ২০২৩
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ১ হাজার ৬৯ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪০৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২১৯, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২৮, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৯, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৮, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৪, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৩ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০২ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪ হাজার ৯৯২ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১০ জনের মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০, ৭০, ৪০, ৪৮, ৫০, ৭৫, ৪৫, ৫০, ৮০ ও ৬০ বছর।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ৯৫৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭১ হাজার ৪৮৭ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ১ হাজার ৬৯ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪০৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২১৯, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২৮, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৯, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৮, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৪, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৩ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচজন রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ৩০২ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭৪ হাজার ৯৯২ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১০ জনের মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। তাঁদের বয়স যথাক্রমে ৫০, ৭০, ৪০, ৪৮, ৫০, ৭৫, ৪৫, ৫০, ৮০ ও ৬০ বছর।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ৯৫৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৭১ হাজার ৪৮৭ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর রোগ হলো ডায়াবেটিস। এটি নিয়ন্ত্রণ করা না হলে কালক্রমে দেখা দেয় নানান জটিলতা। এই রোগের ক্ষেত্রে ভারত পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থানে আর শীর্ষে রয়েছে চীন। বাংলাদেশ অষ্টম স্থানে থাকলেও সপ্তমে ওঠার পর্যায়ে আছে।
০৪ নভেম্বর ২০২৩
দেশের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগের ২৪ ঘণ্টায়ও ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১ হাজার ১৪৭ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪২৯, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৬৬, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩২, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৮, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৯, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৫, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৯ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) নয়জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৮৮ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭২ হাজার ৮২২ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে ১৪ বছরের কিশোরী আছে। অন্যদের বয়স যথাক্রমে ৩৫, ২৫, ৩৫, ৫৮ বছর।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৪২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৬৯ হাজার ৪৫২ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগের ২৪ ঘণ্টায়ও ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১ হাজার ১৪৭ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪২৯, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৬৬, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩২, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৮, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৯, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৫, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৯ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) নয়জন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৮৮ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭২ হাজার ৮২২ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে ১৪ বছরের কিশোরী আছে। অন্যদের বয়স যথাক্রমে ৩৫, ২৫, ৩৫, ৫৮ বছর।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৪২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৬৯ হাজার ৪৫২ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর রোগ হলো ডায়াবেটিস। এটি নিয়ন্ত্রণ করা না হলে কালক্রমে দেখা দেয় নানান জটিলতা। এই রোগের ক্ষেত্রে ভারত পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থানে আর শীর্ষে রয়েছে চীন। বাংলাদেশ অষ্টম স্থানে থাকলেও সপ্তমে ওঠার পর্যায়ে আছে।
০৪ নভেম্বর ২০২৩
দেশের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১ হাজার ১৬২ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪৩৬, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৬, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬৩, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৮, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৫৪, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৭, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৮, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩২ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) আটজন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৮৩ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭১ হাজার ৬৭৫ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে ১৩ বছরের এক কিশোর আছে। সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। অন্যদের বয়স যথাক্রমে ৫২, ৪২, ২৮ ও ৫০। তাঁদের মধ্যে দুজন নারী আর দুজন পুরুষ রয়েছেন। এই পাঁচজনের মধ্যে ডিএনসিসিতে একজন, ডিএসসিসিতে তিনজন ও রাজশাহীর হাসপাতালে আরও একজন চিকিৎসাধীন ছিলেন।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৯৫১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৬৮ হাজার ৪১০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ রোববার (২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১ হাজার ১৬২ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ৪৩৬, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭৬, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬৩, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৮, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৫৪, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৭, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৮, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩২ ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) আটজন ভর্তি হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৮৩ জন মারা গেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৭১ হাজার ৬৭৫ জন।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে ১৩ বছরের এক কিশোর আছে। সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। অন্যদের বয়স যথাক্রমে ৫২, ৪২, ২৮ ও ৫০। তাঁদের মধ্যে দুজন নারী আর দুজন পুরুষ রয়েছেন। এই পাঁচজনের মধ্যে ডিএনসিসিতে একজন, ডিএসসিসিতে তিনজন ও রাজশাহীর হাসপাতালে আরও একজন চিকিৎসাধীন ছিলেন।
এদিকে ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৯৫১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এ পর্যন্ত ৬৮ হাজার ৪১০ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।

বর্তমান সময়ের একটি গুরুতর রোগ হলো ডায়াবেটিস। এটি নিয়ন্ত্রণ করা না হলে কালক্রমে দেখা দেয় নানান জটিলতা। এই রোগের ক্ষেত্রে ভারত পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থানে আর শীর্ষে রয়েছে চীন। বাংলাদেশ অষ্টম স্থানে থাকলেও সপ্তমে ওঠার পর্যায়ে আছে।
০৪ নভেম্বর ২০২৩
দেশের ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশে ১ হাজার ৩৪ জন ডেঙ্গু রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৯ জন। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) ডেঙ্গুবিষয়ক হালনাগাদ করা তথ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ১৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে