নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত ১০টি টিকা মানুষের শরীরে সরাসরি প্রয়োগ হয়েছে। অনুমোদনের অপেক্ষায় আরও কয়েকটি। তবে এবার ইনজেকশনের মাধ্যমে পুশ নয়, নাক দিয়ে নেওয়া যাবে করোনার টিকা, সুরক্ষাও মিলবে শতভাগ। সুইডেনের কেরোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা করোনা প্রতিরোধে সক্ষম এমন একটি পাউডার টিকা নিয়ে কাজ করছেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী মাসে এই টিকা বাংলাদেশের মানুষের শরীরে ট্রায়াল হতে পারে।
সুইডিশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান উৎপাদিত টিকাটি দেশের মানুষের ওপর ট্রায়ালে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ। প্রাথমিকভাবে দেড় শতাধিক মানুষের শরীরে ট্রায়াল হবে। রাজধানীর মুগদা হাসপাতালে এটি হতে পারে। তবে বিষয়টি সম্পর্কে এখনো জানে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পাউডার টিকার কন্ট্রাক্ট রিসার্চ অর্গানাইজেশন (সিআরও)-এর প্রধান তদন্তকারী প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ ও অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।
অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে। খবর দেওয়ার মতো এ মুহূর্তে তেমন কিছু নেই। এখন কাগজপত্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। ট্রায়ালের জন্য শিগগিরই হয়তো বিএমআরসিতে আবেদন করা হবে। আগামী সেপ্টেম্বরেই ট্রায়াল হতে পারে।’ তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের প্রতিরোধী অন্যান্য টিকার মধ্যে এই টিকাও দুই ডোজ নিতে হবে। প্রথম ডোজ নেওয়ার এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে। ইঁদুরের ওপর পরিচালিত সুইডিশ এই টিকার ট্রায়াল শেষ হয়েছে। সেখানে ভালো ফল এসেছে।
বাংলাদেশে উৎপাদন ও বিতরণের জন্য গত ৬ জুলাই আইএসআর ও ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেছে। যেখানে বছরে ১০ কোটি ও পাঁচ বছরে ৩০ কোটি টিকা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জানা গেছে, তিন দফা সফল ট্রায়ালের পর সরকার অনুমোদন দিলে আগামী বছরের শুরু থেকে এই টিকা নেওয়া যাবে। সুবিধা হলো, বাংলাদেশ উৎপাদনমূল্যে টিকা কিনতে পারবে। এমনকি দেশেও উৎপাদন করা যাবে।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কয়েকজন চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী যাঁরা সুইডেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বাস করছেন, তাঁরা এই টিকা তৈরির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। তিন ধাপে এই টিকা মানবদেহে প্রয়োগ করা হবে। বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস লিমিটেডের সঙ্গে এ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। প্রস্তুত করা হয়েছে প্রটোকল ব্যবস্থা। দেশে ট্রায়ালের নৈতিক অনুমোদনের জন্য চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের (বিএমআরসি) কাছে জমা দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে বিএমআরসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকাটির ট্রায়ালের ব্যাপারে এখনো আমরা লিখিত কাগজপত্র পাইনি। এগুলো হাতে এলে এবং কাগজপত্র ঠিক থাকলে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত ১০টি টিকা মানুষের শরীরে সরাসরি প্রয়োগ হয়েছে। অনুমোদনের অপেক্ষায় আরও কয়েকটি। তবে এবার ইনজেকশনের মাধ্যমে পুশ নয়, নাক দিয়ে নেওয়া যাবে করোনার টিকা, সুরক্ষাও মিলবে শতভাগ। সুইডেনের কেরোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা করোনা প্রতিরোধে সক্ষম এমন একটি পাউডার টিকা নিয়ে কাজ করছেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী মাসে এই টিকা বাংলাদেশের মানুষের শরীরে ট্রায়াল হতে পারে।
সুইডিশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান উৎপাদিত টিকাটি দেশের মানুষের ওপর ট্রায়ালে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ। প্রাথমিকভাবে দেড় শতাধিক মানুষের শরীরে ট্রায়াল হবে। রাজধানীর মুগদা হাসপাতালে এটি হতে পারে। তবে বিষয়টি সম্পর্কে এখনো জানে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পাউডার টিকার কন্ট্রাক্ট রিসার্চ অর্গানাইজেশন (সিআরও)-এর প্রধান তদন্তকারী প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ ও অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।
অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে। খবর দেওয়ার মতো এ মুহূর্তে তেমন কিছু নেই। এখন কাগজপত্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। ট্রায়ালের জন্য শিগগিরই হয়তো বিএমআরসিতে আবেদন করা হবে। আগামী সেপ্টেম্বরেই ট্রায়াল হতে পারে।’ তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের প্রতিরোধী অন্যান্য টিকার মধ্যে এই টিকাও দুই ডোজ নিতে হবে। প্রথম ডোজ নেওয়ার এক মাস পর দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে। ইঁদুরের ওপর পরিচালিত সুইডিশ এই টিকার ট্রায়াল শেষ হয়েছে। সেখানে ভালো ফল এসেছে।
বাংলাদেশে উৎপাদন ও বিতরণের জন্য গত ৬ জুলাই আইএসআর ও ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেছে। যেখানে বছরে ১০ কোটি ও পাঁচ বছরে ৩০ কোটি টিকা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জানা গেছে, তিন দফা সফল ট্রায়ালের পর সরকার অনুমোদন দিলে আগামী বছরের শুরু থেকে এই টিকা নেওয়া যাবে। সুবিধা হলো, বাংলাদেশ উৎপাদনমূল্যে টিকা কিনতে পারবে। এমনকি দেশেও উৎপাদন করা যাবে।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কয়েকজন চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী যাঁরা সুইডেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় বাস করছেন, তাঁরা এই টিকা তৈরির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। তিন ধাপে এই টিকা মানবদেহে প্রয়োগ করা হবে। বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস লিমিটেডের সঙ্গে এ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। প্রস্তুত করা হয়েছে প্রটোকল ব্যবস্থা। দেশে ট্রায়ালের নৈতিক অনুমোদনের জন্য চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের (বিএমআরসি) কাছে জমা দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে বিএমআরসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকাটির ট্রায়ালের ব্যাপারে এখনো আমরা লিখিত কাগজপত্র পাইনি। এগুলো হাতে এলে এবং কাগজপত্র ঠিক থাকলে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’
মারাত্মক সংক্রামক রোগের ক্ষেত্রে অধিকাংশ গরিব দেশের লোকজন প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পায় না। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। এই গরিব দেশের তালিকায় আছে বাংলাদেশও। গবেষণায় বলা হয়েছে, গরিব দেশগুলোতে মারাত্মক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স বা ওষুধ-প্রতিরোধী সংক্রমণে আক্রান্ত মাত্র...
৯ ঘণ্টা আগেগৃহস্থালির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্লাস্টিক পণ্যে রয়েছে ‘থ্যালেটস’ (Phthalates) নামক রাসায়নিক পদার্থ। আর এই থ্যালেটস কোনো নির্বিরোধী রাসায়নিক উপাদান নয়। এর কারণে মৃত্যুর ঘটনা অনেক বেশি। থ্যালেটসের সংস্পর্শে আসার কারণে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী ৩ লাখ ৫৬ হাজারেরও বেশি মানুষের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবর
১ দিন আগেপুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
২ দিন আগেআশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে।
২ দিন আগে